Welcome

Website counter
website hit counter
website hit counters

Wednesday, December 5, 2012

এফডিআই যুদ্ধ: লোকসভাতে ২৫৩/২১৮-তে জয়ী সরকার,গণহত্যার এই অশ্বমেধ থামাতে তাই যে গণ প্রতিরোধ প্রয়োজন, সেটা গড়ে তোলা না হলে গণসংহাররের এই নীতি অব্যাহত থাকছেই। সংসদে ভোটাভোটিতে জনগণের পরাজয় অবশ্যমভাবী, এই তথ্য নূতন করে প্রমাণিত করার প্রয়োজন নেই।

 গণহত্যার এই অশ্বমেধ থামাতে তাই যে গণ প্রতিরোধ প্রয়োজন, সেটা গড়ে তোলা না হলে গণসংহাররের এই নীতি অব্যাহত থাকছেই। সংসদে ভোটাভোটিতে জনগণের পরাজয় অবশ্যমভাবী, এই তথ্য নূতন করে প্রমাণিত করার প্রয়োজন নেই

পলাশ বিশ্বাস

ভারতবর্ষের সংসদ এবং সংবিধান মুক্ত বাজার জায়নবাদী ব্যবস্থায় কতটা অপ্রাসন্গিক হয়ে গেছে, আজ লোকসভায় এফডিআই যুদ্ধে আবার প্রমাণিত হল উগ্রতম ধর্মান্ধ হিন্দু জাতীয়তাবাদ অবলম্বনে গুজরাত গণহত্যার নায়ককে প্রধানমন্ত্রিত্বের প্রত্যাশী করে বাজার অর্থনীতির বিরোধিতা দ্বিচারিতা বহুপণ্যের খুচরো ব্যবসায় প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) নিয়ে লোকসভায় ভোটাভোটিতে আসলে হিন্দু মনুস্মৃতি জাযনবাদী জাতীয়তাবাদেরই জয় হয়েছে এবং পবাজিত হয়েছে বহসংথ্যক বহুজনসমাজ কংগ্রেসকে ক্ষমতা থেকে সরানোর অর্থ সংঘ পরিবারকে ক্ষমতায় নিয়ে আসা, তাই বিজেপি নেত্রী সুষমা স্বারেজের এফডিআই যুদ্ধে সমাজবাদী ও বহুজন সমাজবাদীর নিরপেক্ষ থাকাটাই নির্বাচনী অন্কগণিতে সংখ্যালঘু ভোটের দিকে তাকিয়ে অত্যন্ত স্বাভাবিক, এ কথা নিশ্টয়ই বাম বিজেপি জোটের অজানা ছিল না। কংগ্রেস উগ্রতম হিন্দুত্বের রাস্তায় বরাবরই বিজেপিকে টেক্কা দিয়ে এসেছে। ভারতবর্ষে ব্রহ্মণ্যতন্ত্রের জনক কংগ্রেস, সংঘ পরিবার নয় কিন্তু। অতএব নীতিগত ভাবে মনুস্মৃতি ব্যবস্থায় মূক্তবাজার অর্থনীতিতে কংগ্রেস বিজেপিতে কোনও পার্থক্য নেই।পূনা প্যাক্ট অনুযায়ী যে রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্বে আমরা নির্ভর, তা বার বার বিশ্বাসঘাতকতা করেছে এবং করবে গণহত্যার এই অশ্বমেধ থামাতে তাই যে গণ প্রতিরোধ প্রয়োজন, সেটা গড়ে তোলা না হলে গণসংহাররের এই নীতি অব্যাহত থাকছেই। সংসদে ভোটাভোটিতে জনগণের পরাজয় অবশ্যমভাবী, এই তথ্য নূতন করে প্রমাণিত করার প্রয়োজন নেই


ভারতে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চা (ইউপিএ) সরকারের বহুল বিতর্কিত খুচরা বাজারে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের (এফডিআই) সিদ্ধান্তের ওপর ... প্রধান বিরোধীদল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ও বাম দলগুলো কার্যপ্রণালির এমন ধারায় এফডিআইনিয়ে আলোচনার দাবিতে অনড় থাকে, যাতে এর ওপর ভোট অনুষ্ঠিত হয়।

রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রণব মুখোপাধ্যায়ের নির্বাচন নিয়ে পূর্ণ আজিটক সাংমার আপত্তি খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। বুধবার খণ্ডিত রায়ে সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের ডিভিশন বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে। তিন জন বিচারপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের পক্ষে রায় দিয়েছেন। 

প্রধান বিচারপতি আলতমাস কবীর, বিচারপতি পি সদাশিবম এবং বিচারপতি এসএস নিজ্জর জানিয়ে দেন, এই মামলায় নিয়মিত শুনানির কোনও প্রয়োজন নেই। আবেদন খারিজ করে প্রধান বিচারপতি বলেছেন, 'নিয়মিত শুনানির প্রয়োজন এই আবেদনে নেই। আবেদনটি খারিজ করা হল।' 

বিচারপতি জে চামলেশ্বর এবং বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের অবশ্য ভিন্নমত ছিল। বিচারপতি গগৈ বলেন, ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটের (আইএসআই) চেয়ারম্যান হিসেবে লাভজনক পদে থাকার অভিযোগ এসেছে। সে কারণেই এই আবেদনের নিয়মিত শুনানি প্রয়োজন। 

পিএ সাংমার আইনজীবী সত্যপাল জৈন বলেন, এই মামলায় বিভিন্ন দিক রয়েছে যেগুলি নিয়ে শুনানি প্রয়োজন। এমনকী দু'জন বিচারপতিও একই কথা মনে করেন। তিনি জানিয়েছেন, পূর্ণাঙ্গ রায় পড়ার পর রিভিউ পিটিশন দাখিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রণব মুখোপাধ্যায়ের আইনজীবী জানান, অর্থমন্ত্রী হিসেবে ইস্তফা দেওয়ার পর এবং রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের মনোনয়ন পেশের আগে প্রণববাবু দু'টি পদ থেকেই ইস্তফা দিয়েছিলেন।

বহুপণ্যের খুচরো ব্যবসায় প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) নিয়ে লোকসভায় দুদিনের বিতর্ক শেষে বুধবার সন্ধ্যায় ইউপিএ-২ সরকারকে শেষ পর্যন্ত স্বস্তি দিলেন মুলায়ম সিংহ যাদব ও মায়াবতী। বাইরে থেকে সমর্থন দেওয়া উত্তরপ্রদেশের এই দুই নেতা-নেত্রীর দিকেই তাকিয়ে ছিল সরকার। মুলায়ম সিংহ যাদব ও মায়াবতীর দল এফডিআই-এর বিরোধিতা করলেও সরকারের বিরুদ্ধে ভোট দেবে, না সরকারের পক্ষে থাকবে, সে ব্যাপারে ধোঁয়াশায় রেখেছিল কংগ্রেসকে। কিন্তু বাণিজ্যমন্ত্রী আনন্দ শর্মার জবাবী ভাষণের মাঝপথে মুলায়মের দল সমাজবাদী পার্টির ২২ জন এম পি এবং মায়াবতীর দল বহুজন সমাজ পার্টির ২১ জন সাংসদ ওয়াকআউট করেন। একটি সূত্রে শোনাই যাচ্ছিল, তাঁরা ওয়াক আউট করে ভোটদানে বিরত থাকতে পারেন। কংগ্রেসেরও আশা ছিল, মুলায়ম, মায়াবতীর দল সরকারের পক্ষে ভোট না দিলেও অন্তত ভোটদানে বিরত থাকবেন৷ তাহলেই কেন্দ্রের কাজটা সহজ হয়ে যাবে৷বাস্তবে তা-ই ঘটল।এর আগে দিনভর ইউপিএ সরকারের তরফে তাদের 'খুশি' করে বাগে রাখার মরিয়া চেষ্টা চলেছে। ভোটাভুটির কয়েক ঘণ্টা আগে মুম্বইয়ে বি আর আম্বেডকর মেমোরিয়ালের নামে এক খণ্ড জমি হস্তান্তর করে কেন্দ্র। যদিও মায়াবতী তাতে সন্তুষ্ট হননি। তিনি বলেন, আম্বেডকরের নামে স্মারক নির্মাণের জন্য অন্তত ৩০-৪০ একর জমি প্রয়োজন। ১২-১৩ একরে কী হবে! সরকার এত কম জমিতে আম্বেডকর-স্মারক বানালে আমরা মানব না।শেষ পর্যন্ত এটাকে বড় ইস্যু করে তিনি মনমোহন সিংহ সরকারকে 'আঘাত' করবেন কিনা,তা স্পষ্ট নয়। তবে আজ কিন্তু বিরোধীদের সুরেই মুলায়ম কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি দেন, এফডিআই নিয়ে তাদের সিদ্ধান্তেকর জন্য মূল্য দিতে হবে কংগ্রেসকে, লাভ হবে বিজেপির। সপা নেতা রামগোপাল যাদব বলেন, এফডিআই নিয়ে লোকসভায় বিরোধীদের সওয়ালের জবাব সরকার যেভাবে দেবে, তার উপরই নির্ভর করছে ভোটাভুটির ভবিষ্যত৷বসপা নেতা দারা সিংহ চৌহান সরকারকে এফডিআই ইস্যুতে সরকারকে তাড়াহুড়ো না করার পরামর্শ দেন।ইউপিএ-র শরিক ডিএমকে অবশ্য সাফ জানিয়েছে, তারা এফডিআই-এর বিরোধী হলেও সরকারকে বিপদে ফেলে প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেবে না।একইসঙ্গে ফেমা সংক্রান্ত প্রস্তাবেও ভোটাভুটি হবে বিরোধীরা এখনও  দুটি বিষয়ে পৃথক ভোটাভুটির দাবিতে অনড় রয়েছে।কংগ্রেস অবশ্য সরকারের জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। আজ কংগ্রেস নেতা মণীশ তিওয়ারি বলেছেন,এফডিআই বিরোধিতার প্রশ্নে যে দ্বিচারিতা হচ্ছে, তা বিরোধীদের কথাবার্তা থেকেই পরিষ্কার৷ তাঁদের যে যথেষ্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই, তা ইতিমধ্যেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।






বিদেশি পুঁজির ওপর নির্ভরশীল হওয়ার উপযুক্ত সময়?" প্রশ্ন গুরুদাস দাশগুপ্তর

http://zeenews.india.com/bengali/videos/nation.aspx

"খাদ্যদ্রব্যের মুল্যবৃদ্ধি যখন আকাশছোঁয়া, এটা কি বিদেশি পুঁজির ওপর নির্ভরশীল হওয়ার উপযুক্ত সময়?" প্রশ্ন গুরুদাস দাশগুপ্তর

 
 


"খাদ্যদ্রব্যের মুল্যবৃদ্ধি যখন আকাশছোঁয়া, এটা কি বিদেশি পুঁজির ওপর নির্ভরশীল হওয়ার উপযুক্ত সময়?" প্রশ্ন গুরুদাস দাশগুপ্তর

"দেশের উন্নতিতে নয়, নিজেদের স্বার্থেই কাজ করবে ওয়ালমার্টের মতো সংস্থাগুলি", এফডিআই প্রসঙ্গে সংসদে সরকারের সমালোচনা করেন বাসুদেব আচার্য।

ভোটাভুটির সকালে সংসদের বাইরে সিপিআই সাংসদ গুরুদাস দাশগুপ্ত

এফডিআই এর বিরোধিতায় সরব তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়

এফডিআই এর বিরোধিতায় সংসদে সরব সুষমা স্বরাজ

এফডিআই প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়ের মত

এফডিআই ইস্যুতে সিপিআই সাংসদ গুরুদাস দাশগুপ্ত

এফডিআই প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা রাজনাথ সিং-এর প্রতিক্রিয়া

এফডিআই নিয়ে বিজেপি নেতা ভেঙ্কাইয়া নাইডু বলেন

এফডিআই ইস্যুতে তৃণমূল সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিক্রিয়া

"খাদ্যদ্রব্যের মুল্যবৃদ্ধি যখন আকাশছোঁয়া, এটা কি বিদেশি পুঁজির ওপর নির্ভরশীল হওয়ার উপযুক্ত সময়?" প্রশ্ন গুরুদাস দাশগুপ্তর

"দেশের উন্নতিতে নয়, নিজেদের স্বার্থেই কাজ করবে ওয়ালমার্টের মতো সংস্থাগুলি", এফডিআই প্রসঙ্গে সংসদে সরকারের সমালোচনা করেন বাসুদেব আচার্য।

ভোটাভুটির সকালে সংসদের বাইরে সিপিআই সাংসদ গুরুদাস দাশগুপ্ত

এফডিআই এর বিরোধিতায় সরব তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়

এফডিআই এর বিরোধিতায় সংসদে সরব সুষমা স্বরাজ

এফডিআই প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়ের মত

এফডিআই ইস্যুতে সিপিআই সাংসদ গুরুদাস দাশগুপ্ত

এফডিআই প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা রাজনাথ সিং-এর প্রতিক্রিয়া

এফডিআই নিয়ে বিজেপি নেতা ভেঙ্কাইয়া নাইডু বলেন

এফডিআই ইস্যুতে তৃণমূল সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিক্রিয়া


হওয়ার উhttp://zeenews.india.com/bengali/videos/nation.aspxপযুক্ত সময়?" প্রশ্ন গুরুhttp://zeenews.india.com/bengali/videos/nation.aspxদাস দাশগুপ্তর


ইঙ্গিত ছিল আগেই। কংগ্রেসকে অক্সিজেন যোগাতে এফডিআই এর ভোটাভুটি থেকে শেষমুহুর্তে ওয়াক আউট করল বহুজন সামাজবাদী পার্টি। সংসদ থেকে বেরিয়ে এসেছেন সমাজবাদী পার্টির নেতারাও।  ভোটগ্রহণ পর্ব শুরু হওয়ার ঠিক আগে বিএসপি ও এসপি নেতারা একে একে ওয়াক আউট করেন। এই দুই সহযোগী দলের সরে আসার পর, কংগ্রেসের ম্যাজিক ফিগারে পৌঁছতে আর কোনও অসুবিধা থাকল না বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। 


তিনটে ১৫ মিনিট নাগাদ লোকসভা স্থগিত হয়ে যাওয়ার পর, পুনরায় শুরু হয় অধিবেশকের কাজ। ভারতীয় জনতা পার্টি নেতা মুরলী মনোহর জোশী প্রশ্ন তোলেন, "এফডিআই যদি দেশের পক্ষে লাভজনক হয়, তবে সরকার তা রাজ্যগুলির ইচ্ছাধীন করে রাখছে কেন?" অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় জনতা দল নেতা লালু প্রসাদ যাদব খুচরো ব্যবসায় বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে বিজেপিকে কড়া সমালোচনায় বিঁধেছেন। তিনি বলেন, "এফডিআই ব্যবহারে কোনও বাধ্যাবাধ্যকতা নেই।" আরজেডি নেতার কথায়, প্রত্যেকের স্বাধীনতা রয়েছে তাঁরা কী কিনবেন, কী কিনবেন না, তা সিদ্ধান্ত করার। ২০০২-এ বিজেপির তরফে এফডিআই আনার চেষ্টা করা হয়েছিল বলেন তর্কও শুরু করেন লালু। 

খুচরো ব্যবসায় প্রত্যক্ষ বিদেশি লগ্নি বিতর্কে আজ সংসদে ১৮৪ ধারায় আলোচনা এবং ভোটাভুটি হবে। লোকসভায় এফডিআই ইস্যুতে জিততে হলে ইউপিএর ২৭৩ জন সাংসদের সমর্থন প্রয়োজন। এই মুহূর্তে ইউপিএর পক্ষে রয়েছেন ২৬১ জন সাংসদ। এফডিআইয়ের সমর্থনে কংগ্রেসের পাশে রয়েছে ডিএমকে, আরজেডি এবং জেডিএস। এফডিআই বিরোধী শিবিরে রয়েছে  এনডিএ, বাম, তৃণমূল কংগ্রেস, এআইএডিএমকে এবং বিজেডি। এই দলগুলির মোট দুশো আঠেরোজন সাংসদ এফডিআইয়ের বিরোধিতা করছেন। এফডিআই নিয়ে ভোটদানে বিরত থাকতে পারে সমাজবাদী পার্টি এবং বহুজন সমাজ পার্টি। লোকসভায় ভোটাভুটির দৌড়ে কংগ্রেস এগিয়ে থাকলেও, রাজ্যসভায় পাল্লা দুদিকেই প্রায় সমান ভারী। খুচরো ব্যবসায় প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পাশাপাশি আজ বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনের একটি ধারার সংশোধন নিয়েও ভোটাভুটি হবে। 

এক নজরে দেখে নেব কে কোথায় দাঁডিয়ে।

পক্ষে

কংগ্রেসের রয়েছে ২০৬ জন সাংসদ
ডিএমকের রয়েছে ১৮ জন সাংসদ
আরজেডির রয়েছে  ৪ জন সাংসদ
জেডিএসের রয়েছে ৩ জন সাংসদ
অন্যান্য রয়েছেন ৩০ জন সাংসদ

বিপক্ষে

এফডিআই বিরোধী শিবিরে রয়েছেন ২১৮ জন সাংসদ। তার মধ্যে 

এনডিএর সাংসদ সংখ্যা ১৫২
বামেদের সাংসদ সংখ্যা ২৪
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ সংখ্যা ১৯
এআইএডিএমকের সাংসদ সংখ্যা ৯
বিজেডির সাংসদ সংখ্যা ১৪

সমাজবাদী পার্টির ২২ জন সাংসদ এবং বহুজন সমাজ পার্টির ২১ জন সাংসদ ভোটদানে বিরত থাকতে পারেন। লোকসভায় দু'দলের মোট সাংসদ সংখ্যা ৪৩। এই ৪৩ জন ভোটদানে বিরত থাকলে লোকসভার মোট ৫০১ জন সাংসদ এফডিআই নিয়ে ভোটাভুটিতে অংশ নেবেন। 

লোকসভায় মিথ্যাচারের আশ্রয় 
নিলেন কপিল সিবাল

নিজস্ব প্রতিনিধি: নয়াদিল্লি, ৪ঠা ডিসেম্বর- খুচরো বাণিজ্যে বিদেশী বিনিয়োগের পক্ষে সওয়াল করতে গিয়ে মিথ্যাচারেরও আশ্রয় নিলেন কপিল সিবাল। লোকসভায় নিজের ভাষণে সি পি আই (এম)-র অবস্থান নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে সিবাল সীতারাম ইয়েচুরিকে 'উদ্ধৃত' করেন। তিনি 'বিজনেস লাইন' পত্রিকাকে দেওয়া ইয়েচুরির এক 'সাক্ষাৎকারের' উল্লেখ করেন। বাস্তবে ২০০৪-র ১৬ই মে বিজনেস লাইনে ইয়েচুরির কোনো সাক্ষাৎকারই প্রকাশিত হয়নি। একটি সংবাদ বেরিয়েছিল যার শিরোনাম ছিলো :' সেনসেক্স পতনের জন্য বিয়ার কার্টেলকে দায়ী করলো সি পি আই (এম), লাভজনক রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বিক্রিরও বিরোধিতা করলো'। মঙ্গলবার অধিবেশনের পরে সি পি আই (এম) সূত্রে বলা হয় এই শিরোনাম দেখলেই তো বোঝা যাচ্ছে ইয়েচুরি সাংবাদিকদের কী বলেছিলেন। খুচরো বাণিজ্যের প্রসঙ্গই ছিলো না। সিবাল কীসের ঘাড়ে কী চাপিয়েছেন, তা-ও বোঝা যাচ্ছে। 

সি পি আই (এম) সূত্রে বলা হয়, যখন ইউ পি এ- বামপন্থীদের সমন্বয় কমিটি ছিলো তখন ইয়েচুরি তার সদস্য থাকলেও সিবাল ছিলেন না। সুতরাং সি পি আই (এম) বিদেশী বিনিয়োগ নিয়ে কী অবস্থান নিয়েছিল তা তাঁর জানা নেই, এমন অজুহাত তিনি দিলেও দিতে পারেন। তবে তাঁর মন্ত্রিসভার সহকর্মীরা তাঁকে বলে দিলে ভালো করবেন। গত আট বছর ধরে সি পি আই (এম) এবং বামপন্থীদের ধারাবাহিক বিরোধিতার জন্যই খুচরো বাণিজ্যে বিদেশী বিনিয়োগ হয়নি, দেশের অর্থনীতি বেঁচেছে বিপর্যয়ের হাত থেকে। 

প্রত্যক্ষ বিদেশী বিনিয়োগ সম্পর্কে সি পি আই (এম)-র নীতিগত অবস্থানও স্পষ্ট। এফ ডি আই তখনই অনুমোদিত হওয়া উচিত যখন (১) সম্পদ অধিগ্রহণের বদলে উৎপাদিকা শক্তির বৃদ্ধি ঘটবে; (২) প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটবে; (৩) কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে। খুচরোয় বিদেশী বিনিয়োগে এই তিন শর্তের কোনোটিই পালিত হবে না। উৎপাদিকা শক্তির বৃদ্ধি ঘটবে না কেননা এই লগ্নি মূলত ব্যবসায়িক চরিত্রের। কর্মসংস্থান বৃদ্ধির বদলে হাজার হাজার মানুষের কর্মচ্যুতির আশঙ্কা তৈরি হবে। এই কারণেই এন ডি এ আমলে এবং এখন সি পি আই (এম) খুচরোয় বিদেশী বিনিয়োগের বিরোধী। সিবাল সংসদ কক্ষে ইচ্ছাকৃত ভাবে তথ্য বিকৃতি ঘটিয়ে অনৈতিক কাজ করেছেন। 

লোকসভায় মিথ্যাচারের আশ্রয় 
নিলেন কপিল সিবাল

নিজস্ব প্রতিনিধি: নয়াদিল্লি, ৪ঠা ডিসেম্বর- খুচরো বাণিজ্যে বিদেশী বিনিয়োগের পক্ষে সওয়াল করতে গিয়ে মিথ্যাচারেরও আশ্রয় নিলেন কপিল সিবাল। লোকসভায় নিজের ভাষণে সি পি আই (এম)-র অবস্থান নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে সিবাল সীতারাম ইয়েচুরিকে 'উদ্ধৃত' করেন। তিনি 'বিজনেস লাইন' পত্রিকাকে দেওয়া ইয়েচুরির এক 'সাক্ষাৎকারের' উল্লেখ করেন। বাস্তবে ২০০৪-র ১৬ই মে বিজনেস লাইনে ইয়েচুরির কোনো সাক্ষাৎকারই প্রকাশিত হয়নি। একটি সংবাদ বেরিয়েছিল যার শিরোনাম ছিলো :' সেনসেক্স পতনের জন্য বিয়ার কার্টেলকে দায়ী করলো সি পি আই (এম), লাভজনক রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বিক্রিরও বিরোধিতা করলো'। মঙ্গলবার অধিবেশনের পরে সি পি আই (এম) সূত্রে বলা হয় এই শিরোনাম দেখলেই তো বোঝা যাচ্ছে ইয়েচুরি সাংবাদিকদের কী বলেছিলেন। খুচরো বাণিজ্যের প্রসঙ্গই ছিলো না। সিবাল কীসের ঘাড়ে কী চাপিয়েছেন, তা-ও বোঝা যাচ্ছে। 

সি পি আই (এম) সূত্রে বলা হয়, যখন ইউ পি এ- বামপন্থীদের সমন্বয় কমিটি ছিলো তখন ইয়েচুরি তার সদস্য থাকলেও সিবাল ছিলেন না। সুতরাং সি পি আই (এম) বিদেশী বিনিয়োগ নিয়ে কী অবস্থান নিয়েছিল তা তাঁর জানা নেই, এমন অজুহাত তিনি দিলেও দিতে পারেন। তবে তাঁর মন্ত্রিসভার সহকর্মীরা তাঁকে বলে দিলে ভালো করবেন। গত আট বছর ধরে সি পি আই (এম) এবং বামপন্থীদের ধারাবাহিক বিরোধিতার জন্যই খুচরো বাণিজ্যে বিদেশী বিনিয়োগ হয়নি, দেশের অর্থনীতি বেঁচেছে বিপর্যয়ের হাত থেকে। 

প্রত্যক্ষ বিদেশী বিনিয়োগ সম্পর্কে সি পি আই (এম)-র নীতিগত অবস্থানও স্পষ্ট। এফ ডি আই তখনই অনুমোদিত হওয়া উচিত যখন (১) সম্পদ অধিগ্রহণের বদলে উৎপাদিকা শক্তির বৃদ্ধি ঘটবে; (২) প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটবে; (৩) কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে। খুচরোয় বিদেশী বিনিয়োগে এই তিন শর্তের কোনোটিই পালিত হবে না। উৎপাদিকা শক্তির বৃদ্ধি ঘটবে না কেননা এই লগ্নি মূলত ব্যবসায়িক চরিত্রের। কর্মসংস্থান বৃদ্ধির বদলে হাজার হাজার মানুষের কর্মচ্যুতির আশঙ্কা তৈরি হবে। এই কারণেই এন ডি এ আমলে এবং এখন সি পি আই (এম) খুচরোয় বিদেশী বিনিয়োগের বিরোধী। সিবাল সংসদ কক্ষে ইচ্ছাকৃত ভাবে তথ্য বিকৃতি ঘটিয়ে অনৈতিক কাজ করেছেন। 

http://ganashakti.com/bengali/breaking_news_details.php?newsid=969


চাই খাদ্য সুরক্ষা  
সকলের জন্য রেশন, খাদ্য সুরক্ষার দাবিতে বামফ্রন্টের স্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযানের সূচনায় কলকাতার এন্টালি বাজারের সামনে পথচারীরা সই করলেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে।

দুর্নীতিকে মদত দিয়ে মুখ পুড়লো দেশের
ভারতকে সাসপেন্ড করলো ওলিম্পিক সংস্থা

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি ও লুসান, ৪ঠা ডিসেম্বর— দুর্নীতিগ্রস্তদের পিঠ চাপড়াতে গিয়ে এবার দুনিয়ার সামনে ভারতের মুখে চুন-কালি লাগলো। বারবার সতর্ক করার পর মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক ওলিম্পিক কমিটি (আই ও সি) ভারতের ওলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (আই ও এ)-কে সাসপেন্ড করে দিলো। আনুষ্ঠানিকভাবে এই সিদ্ধান্ত জানানো না হলেও নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক আই ও সি'র দুই কর্তাকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা এ পি এই খবর প্রকাশ করে দেয় ভারতীয় সময় মঙ্গলবার বিকেলেই। আই ও সি'র দুই দিনের বৈঠক শুরু হয়েছে মঙ্গলবার। আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতকে সাসপেন্ড করার কথা বৈঠক শেষে জানানো হবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়ে গেছে বলে ঐ দুই কর্তা জানিয়েছেন। এই সিদ্ধান্তে ভারতের ক্রীড়া মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়েছে। অভিনব বিন্দ্রাসহ বেশ কিছু ক্রীড়াবিদ তুলোধোনা করেছেন ভারতের ওলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনকে। অনেকেই আবার এই বিষয়ে মন্তব্য করতে না চাইলেও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা যাবে না জেনে হতাশা প্রকাশ করেছেন। 

ভারতের ওলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন ঘিরে আন্তর্জাতিক ওলিম্পিক কমিটির সঙ্গে সংঘাত চরমে পৌঁছায়। কেন্দ্রের কংগ্রেস সরকার এই নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করছে বলে অভিযোগ ওঠে। কমনওয়েলথ গেমসের দুর্নীতিতে জড়িত, প্রায় এক বছর সেই কারণে জেল কাটানো ললিত ভানোতকে আই ও এ'র মহাসচিব পদে বসানোর জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে সরকার পক্ষ। অভিযোগ খোদ ক্রীড়ামন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং ভানোতের হয়ে আসরে নেমে পড়েন। শীর্ষ কংগ্রেস নেতা এবং সাংসদ সুরেশ কালমাদি কমনওয়েলথ গেমসের দুর্নীতিতে ফেঁসে জেলে গিয়েছিলেন। তাঁর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ এই ললিত ভানোতও প্রায় এক বছর জেল খেটেছেন। এখনও বিচার চলছে। কমনওয়েলথ গেমসের দুর্নীতি সামনে আসার পর প্রধানমন্ত্রী- সোনিয়া গান্ধীরা দেখাতে চেয়েছিলেন তাঁরা দুর্নীতিকে বরদাস্ত করবেন না। সারা দুনিয়ার সামনে মাথা হেঁট হয়ে যাওয়ার পর কংগ্রেসের শীর্ষনেতারা 'সাধু' সাজার চেষ্টা করেছিলেন বটে, কিন্তু সেই দুর্নীতির রেশ কাটার আগেই দুই বছরের মধ্যে ওলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের মতো মর্যাদাপূর্ণ সংস্থার মাথায় ললিত ভানোতের মতো দুর্নীতিগ্রস্তকে বসাতে নেতা-মন্ত্রীরা ব্যস্ত হয়ে পড়ায় কংগ্রেসের আসল চেহারাই সামনে চলে এসেছে। আই ও সি'র সিদ্ধান্তে নতুন করে কংগ্রেস এবং কেন্দ্রীয় সরকারের মুখ পুড়লো।

সরকার পক্ষের সরাসরি ওকালতির ফলে সভাপতি, সহসভাপতি (সিনিয়র), মহাসচিব, কর্মাধ্যক্ষ এবং আই ও সি সদস্যের পদগুলিতে কোনো নির্বাচনই হয়নি। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে যান সকলেই। রিটার্নিং অফিসার ভি কে বালির ২৯শে নভেম্বরের স্বাক্ষরিত সেই তালিকা দেখা যাচ্ছে আই ও এ'র ওয়েব সাইটেও। শুধুমাত্র সহসভাপতি এবং কার্যনির্বাহী কমিটির মতো গুরুত্বহীন পদে বুধবার লোকদেখানো নির্বাচন হওয়ার কথা। সেই নির্বাচনও অনিশ্চিত হয়ে পড়লো।

গত প্রায় একমাস ধরে আন্তর্জাতিক ওলিম্পিক কমিটি বার বার এই নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পর্কে সতর্ক করেছে ভারতের ওলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনকে। সর্বশেষ গত ২৮শে নভেম্বরেও আই ও সি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিল, নির্বাচনে তাদের নির্দেশাবলী অগ্রাহ্য করে ভারত সরকারের মতামতকে প্রাধান্য দিলে প্রয়োজনে ভারতীয় ওলিম্পিক সংস্থাকে তারা আন্তর্জাতিক আঙিনা থেকে নির্বাসিত করবে। তার আগেও গত ২৩শে নভেম্বর আই ও এ'র দুই কর্তা রণধীর সিং এবং বিজয় কুমার মালহোত্রার কাছে চিঠি পাঠিয়ে একই বিষয়ে সতর্ক করেছিল আই ও সি। সর্বশেষ চিঠিটি পাঠিয়ে ছিলেন আই ও সি'র ডিরেক্টর ক্রিস্টোফে ডি কেপার নিজেই। তাতে বলা হয়েছিল আই ও সি'র নির্দেশিকা মান্য করতে হবে। তা না হলে ওলিম্পিক সনদ এবং স্বায়ত্তশাসনকে অগ্রাহ্য করা হচ্ছে বলে ধরা হবে। জানা গেছে আই ও সি ভারতের ওলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনকে জানায় যে ওলিম্পিক পরিবারের মতো মর্যাদাপূর্ণ জায়গায় দুর্নীতিগ্রস্ত কারোকে না রাখার জন্য। কিন্তু ভারতের ওলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কর্তাব্যক্তিরা পাল্টা বলেন, ভারতের আইনে কোনো ব্যক্তি দোষী প্রমাণ না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে কোনো বাধা নেই। ফলে ললিত ভানোতও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন। 'প্রতিদ্বন্দ্বিতা' যদিও হয়নি, বিনা লড়াইয়েই মহাসচিব হয়ে গেছেন ভানোত। 

আই ও সি'র এই সিদ্ধান্তকে সালিশী আদালতে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে ভারত। তবে এখনই সেই সংঘাতের পথে যাবে বলে কোনো ইঙ্গিত মেলেনি। এদিনের সিদ্ধান্তের কথা প্রচার হওয়ার পরেই ক্রীড়ামন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং বলেছেন, ভারতের ক্রীড়া জগতের কাছে এটা একটা দুর্ভাগ্যজনক সিদ্ধান্ত। এই সমস্যা সমাধানের জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে গেছে বুঝে তিনি বলেন, এটা পারস্পরিক দোষারোপের সময় নয়। প্রয়োজনে আই ও সি এবং আই ও এ'র কর্তাদের নিয়ে আলোচনায় বসতেও সরকার প্রস্তুত বলে তিনি জানান। তবে আই ও এ'র কার্যকরী প্রধান ভি কে মালহোত্রা এদিন সরকারের কড়া সমালোচনা করে বলেছেন গত দুই বছর ধরে সরকারকে বলা হচ্ছে আই ও এ'র ওপর ক্রীড়া নিয়মাবলী না চাপানোর জন্য। কিন্তু সরকার তা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্তই নেয়নি। প্রধানমন্ত্রীকেও এই বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন। যথারীতি প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি। 

উদ্বিগ্ন ভারতের ক্রীড়াবিদরা। একরাশ উৎকণ্ঠা নিয়ে তারা কেউ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন, কেউ বা হতাশা। ভারতের ওলিম্পিক অ্যাসোসিয়েনশনকে তীব্র কটাক্ষ করে বেজিঙ ওলিম্পিকের সোনাজয়ী অভিনব বিন্দ্রা বলেছেন, 'বাই বাই আই ও এ। আশাকরি শীঘ্রই দেখা হবে। আশা করি এবার কলঙ্কমুক্ত দেখবো।' অপর শ্যুটার গগন নারাঙ এই সিদ্ধান্তকে দুঃখজনক বলেছেন। বক্সার বিজেন্দ্র সিংও নারাঙের মতোই বলেছেন দ্রুত সমাধান হোক। বক্সার মেরি কমও দ্রুত সমাধান চেয়েছেন, যাতে ক্রীড়াবিদদের ওপর এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব না পড়ে।

এফডিআই, সংস্কার সওয়াল রঙ্গরাজনের

অরিত্রিক ভট্টাচার্য, এবিপি আনন্দ
Saturday, 24 November 2012 16:02

কলকাতা: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে আর্থিক সংস্কার ও এফডিআই ইস্যুতে মনমোহন সিংহের সরকারের বিরুদ্ধে কার্যত যুদ্ধ ঘোষণা করে লোকসভায় অনাস্থা প্রস্তাব আনার জন্য তেড়েফুঁড়ে নেমেছিলেন, তার সমর্থনে কলকাতায় দাঁড়িয়ে জোর সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা সি রঙ্গরাজন৷সংসদের শীতকালীন অধিবেশনের শুরুর দিনই ইউপিএ-২ সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছিল একদা শরিক তৃণমূল কংগ্রেস৷বামপন্থী শিবির ও বিজেপির সমর্থন চেয়েছিলেন মমতা। কিন্তু কেউই তাঁদের পাশে না দাঁড়ানোয় সেই প্রস্তাব ধোপে টেকেনি। তা সত্ত্বেও চলতি অধিবেশনে পেনশন বিল, ব্যাঙ্কিং সহ একাধিক সংস্কারমূলক বিল পেশ করতে কেন্দ্রীয় সরকারকে যথেষ্ট বিরোধিতার মুখে পড়তে হতে পারে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশ৷কেননা তৃণমূলের অনাস্থা প্রস্তাব নাকচ হলেও খুচরোয় এফডিআই ইস্যুতে কোন ধারায় বিতর্ক হবে. তা নিয়ে সরকার ও বিরোধীদের মধ্যে টানাপোড়েন অব্যাহত রয়েছে৷ বাম ও বিজেপি ১৮৪ ধারায় বিতর্ক ও ভোটাভুটির দাবিতে অনড় থাকলেও ভোটাভুটি চায় না কংগ্রেস৷

এই প্রেক্ষাপটে সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে ঝড় ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে।তার আগেই সংস্কারের জন্য রাজনৈতিক সহমত গড়ে তোলার পক্ষে সওয়াল করলেন রঙ্গরাজন৷ তিনি বলেছেন, সংস্কার হলে অর্থনীতি চাঙ্গা হতে বাধ্য৷ সংস্কার না হলে অর্থনীতি এগোতে পারে না৷ আর সংস্কার কর্মসূচী সফল করতে হলে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে ঐকমত্য গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি। এফডিআইয়ের পক্ষেও মুখ খোলেন তিনি৷তাঁর দাবি, এফডিআই এলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের ওপর তার কোনও প্রভাব পড়বে না৷
কলকাতায় এসে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা যেভাবে জাতীয় রাজনীতির জোড়া ইস্যুতে সরকারের বক্তব্য স্পষ্ট করে দিলেন, তা যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল৷

http://abpananda.newsbullet.in/national/60-more/30574-2012-11-24-10-41-34

কেন্দ্র-রাজ্য 'এফডিআই' যুদ্ধ অব্যাহত

ব্যুরো রিপোর্ট,এবিপি আনন্দ
Sunday, 07 October 2012 18:01

কলকাতা:কেন্দ্র-রাজ্যের মাঝে এফডিআই যুদ্ধ অব্যাহত৷ ফের কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ফেসবুকে তোপ দাগলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ ফেসবুকে মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ, এর আগেও দেশে কর ফাঁকি দিয়ে ঘুরপথে বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে৷শুধু তাই নয়, ফেসবুকে ছক এঁকে তিনি বোঝানোর চেষ্টা করেছেন, কীভাবে ওয়ালমার্ট ঘুরপথে বিনিয়োগ করেছে৷ অন্যদিকে এফডিআই যুদ্ধের মাঝে কেন্দ্র আজ ফের স্পষ্ট করে দিয়েছে, ঐকমত্যের ভিত্তিতেই এফডিআইয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷


এদিকে পেনশনেও বিদেশি বিনিয়োগে অনুমতি দিয়ে সাধারণ মানুষের জন্য বিপদ ডেকে আনছে ইউপিএ সরকার, বলে অভিযোগ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী৷ ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাসকারী এক ভারতীয়ের উদাহরণ টেনে তিনি লিখেছেন, আমেরিকায় পেনশনে বিদেশি বিনিয়োগ চালু রয়েছে৷ ২০০৮ সালে যখন সেখানে শেয়ারবাজারে ধস নামে তখন, নিজের জীবনব্যাপী সঞ্চয়ের প্রায় অর্ধেক হারিয়েছিলেন ওই ভারতীয়৷ মুখ্যমন্ত্রীর আশঙ্কা, এদেশেও পেনশনে বিদেশি বিনিয়োগ চালু হওয়ায় একই রকম পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে৷ 

http://abpananda.newsbullet.in/state/34-more/29056-2012-10-07-12-34-24

No comments:

मैं नास्तिक क्यों हूं# Necessity of Atheism#!Genetics Bharat Teertha

হে মোর চিত্ত, Prey for Humanity!

मनुस्मृति नस्ली राजकाज राजनीति में OBC Trump Card और जयभीम कामरेड

Gorkhaland again?আত্মঘাতী বাঙালি আবার বিভাজন বিপর্যয়ের মুখোমুখি!

हिंदुत्व की राजनीति का मुकाबला हिंदुत्व की राजनीति से नहीं किया जा सकता।

In conversation with Palash Biswas

Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg

Save the Universities!

RSS might replace Gandhi with Ambedkar on currency notes!

जैसे जर्मनी में सिर्फ हिटलर को बोलने की आजादी थी,आज सिर्फ मंकी बातों की आजादी है।

#BEEFGATEঅন্ধকার বৃত্তান্তঃ হত্যার রাজনীতি

अलविदा पत्रकारिता,अब कोई प्रतिक्रिया नहीं! पलाश विश्वास

ভালোবাসার মুখ,প্রতিবাদের মুখ মন্দাক্রান্তার পাশে আছি,যে মেয়েটি আজও লিখতে পারছেঃ আমাক ধর্ষণ করবে?

Palash Biswas on BAMCEF UNIFICATION!

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS ON NEPALI SENTIMENT, GORKHALAND, KUMAON AND GARHWAL ETC.and BAMCEF UNIFICATION! Published on Mar 19, 2013 The Himalayan Voice Cambridge, Massachusetts United States of America

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Imminent Massive earthquake in the Himalayas

Palash Biswas on Citizenship Amendment Act

Mr. PALASH BISWAS DELIVERING SPEECH AT BAMCEF PROGRAM AT NAGPUR ON 17 & 18 SEPTEMBER 2003 Sub:- CITIZENSHIP AMENDMENT ACT 2003 http://youtu.be/zGDfsLzxTXo

Tweet Please

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS BLASTS INDIANS THAT CLAIM BUDDHA WAS BORN IN INDIA

THE HIMALAYAN TALK: INDIAN GOVERNMENT FOOD SECURITY PROGRAM RISKIER

http://youtu.be/NrcmNEjaN8c The government of India has announced food security program ahead of elections in 2014. We discussed the issue with Palash Biswas in Kolkata today. http://youtu.be/NrcmNEjaN8c Ahead of Elections, India's Cabinet Approves Food Security Program ______________________________________________________ By JIM YARDLEY http://india.blogs.nytimes.com/2013/07/04/indias-cabinet-passes-food-security-law/

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN VOICE: PALASH BISWAS DISCUSSES RAM MANDIR

Published on 10 Apr 2013 Palash Biswas spoke to us from Kolkota and shared his views on Visho Hindu Parashid's programme from tomorrow ( April 11, 2013) to build Ram Mandir in disputed Ayodhya. http://www.youtube.com/watch?v=77cZuBunAGk

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICAL OF BAMCEF LEADERSHIP

[Palash Biswas, one of the BAMCEF leaders and editors for Indian Express spoke to us from Kolkata today and criticized BAMCEF leadership in New Delhi, which according to him, is messing up with Nepalese indigenous peoples also. He also flayed MP Jay Narayan Prasad Nishad, who recently offered a Puja in his New Delhi home for Narendra Modi's victory in 2014.]

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALSH BISWAS FLAYS SOUTH ASIAN GOVERNM

Palash Biswas, lashed out those 1% people in the government in New Delhi for failure of delivery and creating hosts of problems everywhere in South Asia. http://youtu.be/lD2_V7CB2Is

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk