Welcome

Website counter
website hit counter
website hit counters

Wednesday, November 21, 2012

বাজার যখন সুবোধ রায়কে খুঁজে পেল প্রচারবিমুখ মানুষটি পার্টি-অফিসের এক কোণে বসে নীরবে কাজ করে গিয়েছেন সারা জীবন। তাঁকেই নায়ক বানিয়ে তৈরি চলচ্চিত্রে সেই সুবোধ রায়কে খোঁজার চেষ্টা অনর্থক। অশোক মিত্র

http://www.anandabazar.com/21edit3.html

বাজার যখন সুবোধ রায়কে খুঁজে পেল
কী আর করা, এত এত বছর ধরে জড়ো হওয়া স্তূপ, স্মৃতিপটের কোনাঘুপচিতে হয়তো কয়েক হাজার কবিতার পঙক্তি ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে, হঠাৎ-হঠাৎ একটি-দু'টি আচমকা মাথা ঝাঁকুনি দেয়। কবে কোথায় কোনও কলেজ ম্যাগাজিনে কী বা নগণ্যতর এক পুস্তিকায় এই কাব্যপ্রয়াস চোখে পড়েছিল, এখন আর কিছুতেই মনে আনতে পারি না: 'অনেকটা সেই সিন্ধুবুকে গর্জনেরে ছাড়ি'। রেডিয়োতে নাটক শুনে বেজায় তারিফ তারই...' কিংবা এরই কাছাকাছি জোড়া পঙ্ক্তিযোজন। একটি সামাজিক মন্তব্যও যেন লুকিয়ে আছে বলে মনে হয়েছিল: আসলে আমাদের অশ্রদ্ধা, অথচ নকল নিয়ে দুর্দান্ত মারামারি। কলেজ ম্যাগাজিনে পেশ করা সমাজদর্শনকে কী করে যেন সম্প্রতি একটি ঘটনার মধ্য দিয়ে দৃষ্টান্তিত হতে দেখলাম।
চট্টগ্রাম বিদ্রোহের তরুণতম নায়ক সুবোধ রায়, বাড়ির সবাই ঝুমকো বলে ডাকত। ১৯৩০ সাল, মাত্র চোদ্দো বছরের আদরের মাসতুতো ভাইটিকে কল্পনা দত্ত মাস্টারদার কাছে হাজির করিয়েছিলেন। কিশোরটি মুহূর্তের মধ্যে উৎসর্গীকৃত বিপ্লবী সেনানীতে রূপান্তরিত, অনেক শৌর্যের, অনেক মৃত্যুবরণের অধ্যায় পেরিয়ে বিপ্লবের প্রদীপ্ত শিখা ক্রমে স্তিমিত হয়ে এল, সুবোধ রায় ধরা পড়লেন, আন্দামানের সেলুলার কারাকক্ষে দীর্ঘ এক দশকের নির্বাসন। কারাভ্যন্তরেই যৌবনের উন্মেষ, সেই সঙ্গে কমিউনিস্ট ভাবাদর্শে নিজেকে পুরোপুরি বিলীন করে দেওয়া। ছাব্বিশ বছর বয়সে মুক্তিলাভের পর মুহূর্তমাত্র দ্বিধা না করে কমিউনিস্ট পার্টির দফতরে সর্বক্ষণের কর্মী হিসেবে প্রবেশ। অনবচ্ছিন্ন সাড়ে ছয় দশক ধরে সুবোধ রায় পার্টির সব সময়ের সাধারণ কর্মী-ই থেকে গিয়েছিলেন। আদর্শনিষ্ঠায় নিয়ন্ত্রিত জীবন, কোনও দিন স্বার্থচিন্তা করেননি, সংসারে গুছিয়ে বসার কথা ভাবেননি, সর্বক্ষণের দলীয় কর্মী, দলীয় দফতরই দশকের পর দশক জুড়ে তাঁর আশ্রম তথা জীবনযাপনের কেন্দ্রবিন্দু। তাঁর বরাবরের মন্ত্র: সম্ভোগ নয় সংবরণ। কর্মী থেকে নেতৃত্বে পৌঁছবার বাসনাবিহীন। সাধ্যের প্রত্যন্তে গিয়ে দলীয় সংগঠনের কাজে কর্তব্য সম্পাদনে প্রতিনিয়ত তাঁর অধ্যবসায়। শেষ বছরগুলি পর্যন্ত নিজের জামাকাপড় নিজে কেচেছেন, রোদে মেলেছেন, ইস্ত্রি করেছেন। যে ঘরে থাকতেন, নিজেই ঝাড়তেন, পুঁছতেন, জীবন নির্বাহের অতি সামান্য যে ক'টি উপকরণ, আশ্চর্য নিপুণতায় গুছিয়ে রাখতেন। নিজের জন্য ন্যূনতম রান্না সাধারণত নিজেই করতেন, অন্যথা মাঝেমধ্যে দলীয় কমিউনে আহার্যের সামান্য চাহিদা মেটানো। কৃচ্ছ্রসাধনায় দৃঢপ্রতিজ্ঞ, অন্তরঙ্গতর অনুরাগীরা কখনও-সখনও একটু-আধটু উপহারসাগ্রী তাঁকে পৌঁছে দিতেন, বিব্রত সুবোধ রায় বিপন্নতার সঙ্গে তা গ্রহণ করতেন, দু'দিন বাদে অনুরাগীদের মধ্যেই ফের বিলিয়ে দিতেন।
মানুষটি বরাবর আত্মপ্রচারের বাইরে থেকেছেন। যাঁদের পছন্দ করতেন, তাঁদের কাছে ডেকে চট্টগ্রাম বিদ্রোহের রোমাঞ্চকর বিভিন্ন কাহিনি শোনাতে ভালবাসতেন। সর্বস্তরের সকলের সঙ্গে নয়, ঈষৎ নিচুতলার দলীয় কমরেডদের সঙ্গেই তাঁর নিবিড়তর সখ্য, যাঁরা দলের গাড়ি চালান, যাঁরা ঘরে ঘরে কাগজপত্র বা চা-মুড়ি পৌঁছে দেন, যাঁরা অপেক্ষাকৃত উঁচু মহলের নেতাদের নির্দেশাদি পালন করেন, ইত্যাকার কমরেডদের নানা সমস্যা মেটাতে সুবোধ রায় অহরহ ব্যস্ত। পাশাপাশি দলীয় দফতরে অনেক খুঁটিনাটি সাংগঠনিক দায়িত্বও তাঁকে সামলাতে হয়েছে। জেলা দফতরগুলির সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা, বিনিময়-প্রতি-বিনিময়, কিংবা কেন্দ্রীয় দফতর বা অন্যন্য রাজ্য দফতরের সঙ্গে চিঠিপত্রের মধ্যবর্তিতায় সেতুবন্ধনের কাজ। দীর্ঘ দশকগুলি জুড়ে পার্টি অনেক ঝঞ্ঝার মধ্য দিয়ে গিয়েছে, বিভিন্ন ঋতুতে মতাদর্শের অনেক টানাপোড়েন, অঢেল তর্ক-বিতর্ক, পঁয়ষট্টি বছর ধরে সুবোধ রায় অনেক ইতিহাস তৈরি হতে দেখেছেন। অনেক নেতার উত্থান দেখেছেন, তাঁদের প্রস্থানও পর্যবেক্ষণ করেছেন। দলের ভাবাদর্শ ও কর্মসূচির অবৈকল্য রক্ষায় তাঁর ইস্পাতকঠিন মানসিক দার্ঢ্য। কিন্তু কর্মী থেকে নেতাতে উত্তীর্ণ হওয়ার প্রবৃত্তি তাঁর কদাপি ছিল না। দলের শৃঙ্খলা থেকে কোনও দিন বিচ্যুত হননি, কিন্তু স্পষ্টবাদিতায় তাঁর জুড়ি নেই, ছোট-মাঝারি-বড় নেতাই হোন, কিবা নেতৃত্বে তখনও পৌঁছয়নি কিন্তু পৌঁছুতে আঁকুপাকু করছেন, কারও আদর্শগত বা আচরিক স্খলন তাঁর দৃষ্টিগোচর হলে সরবে সমালোচনা করেছেন। তাঁকে তাঁকে তাই ঘাঁটাতে সাহস পেতেন না অনেকেই। দলের মধ্যে ক, খ বা গ তরতর করে সোপান বেয়ে উন্নতি ও মর্যাদার বেলাভূমিতে পৌঁছে গেছেন। সুবোধ রায় একা পড়ে থেকেছেন। তাঁর হাঁটুর বয়সিরা দ্রুততার সঙ্গে দলীয় নেতৃত্বে উত্তীর্ণ হয়েছেন, দলের মধ্যে কেষ্টবিষ্টু বলে বিবেচিত হয়েছেন, তাঁরা ফরমান জারি করেছেন, দলীয় অনুশাসন মেনে সুবোধ রায় সেই ফরমান মান্য করে নিজের কর্তব্য নিঃশব্দে পালন করে গেছেন।
বেদব্রত পাইন পরিচালিত 'চিটাগং' ছবিতে সুবোধ রায়ের ভূমিকায় দিলজাদ হিওয়ালে।
এমনি করেই একটা গোটা জীবন অতিবাহন। চট্টগ্রাম বিদ্রোহের বীর যোদ্ধা, পার্টির অন্যতম প্রাচীন সদস্যদের এক জন। বহু বছর ধরে দলীয় ইতিহাস ধাপে-ধাপে সুশৃঙ্খল লিপিবদ্ধ করেছেন, কয়েক খণ্ডে যা প্রকাশিত হয়ে দেশে-বিদেশে প্রশংসা কুড়িয়েছে। তা হলেও দলের এক জন নিতান্ত সাধারণ কর্মী, নতুন প্রজন্মের দলীয় সদস্যরা তাঁর পরিচয় জানেন না, তাঁদের কাছে নিতান্ত হেজিপেঁজি কে এক জন বৃদ্ধ পার্টি দফতরে ঘাড় গুঁজে কর্মরত। তাঁর কোনও দাবিদাওয়া নেই, তাই তাঁর আলাদা আদর সম্ভাষণও নেই।
নব্বই বছর বয়স অতিক্রান্ত, অবশেষে সুবোধ রায় জড়ার শিকার হলেন। রোগগ্রস্ত অবস্থায় কলকাতাস্থ একটি সরকারি হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করা হল। তাঁর জন্য পাঁচতারা হাসপাতালের ব্যবস্থা করার প্রশ্ন ওঠে না, নিজেও সেটা অবশ্যই ঘোর অপছন্দ করতেন। হাসপাতালের একটি নিরাবরণ ঘরে বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে তিনি নির্জীব পড়ে রইলেন, তিনি তো কোনও নামী-দামি নেতা নন, তেমন কেউ দেখতেও আসেন না। দু'এক জন কাছের মানুষ যাঁরা আসেন, সামান্য চেতনা থাকলে তাঁদের চিনতে পারেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পারেন না। এক সায়াহ্নে সুবোধ রায়ের জীবনদীপ নির্বাপন, গুটিকয়েক সংবাদপত্রে দায়সারা খবর ছাপা হল। অভিকাংশ পত্রিকার বিচারে তাঁর প্রয়াণ উল্লেখযোগ্য বলে বিবেচিত হল না।
সুবোধ রায়ের মৃত্যুর পর ছ'বছর কেটে গেছে। চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার আক্রমণের ইতিহাস বর্তমান প্রজন্মের কাছে অজ্ঞাত, অপ্রয়োজনীয় কাহিনি। বিশ্বায়িত ভারতবর্ষ জোর কদমে এগিয়ে চলেছে, পুরনো দিনের পাঁচালিতে কারও উৎসাহ নেই। সময়ও নেই। সুবোধ রায় স্বভাবতই নিশ্চিন্ত বিস্মৃতির অতলে অবস্থান করছিলেন।
এমন সময় কী অদ্ভুতুড়ে কাণ্ড! মুম্বইয়ের চলচ্চিত্র শিল্পের এক বিত্তবান প্রযোজকের যেন কী খেয়াল চাপল, এক পরিচালকের সনির্বন্ধ অনুরোধে সাড়া দিয়ে তিনি চিটাগাং বিদ্রোহ নিয়ে একটি রংচঙে রোমান্টিক ছবি তৈরি করেছেন। ছবিটির প্রধান চরিত্র তরুণ বিপ্লবী সুবোধ রায়। চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করতে নিশ্চয়ই কয়েক শো কোটি টাকা ব্যয়িত হয়েছে। মাল্টিপ্লেক্সে-মাল্টিপ্লেক্সে মহার্ঘ টিকিট কেটে ছবিটি ব্যবস্থা হয়েছে। যেহেতু 'চিটাগাং' চলচ্চিত্রটির প্রযুক্তিগত চতুরালি তথা অভিনয় উৎকর্ষ নিয়ে খবরের কাগজে ভাল ভাল কথা ছাপা হয়েছে, ব্যস্ত তরুণ-তরুণীকুল সময় করে ছবিটি দেখে আসছেন। যে তারকা সুবোধ রায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তাঁর উপর পর্যাপ্ত প্রশংসা বর্ষিত হচ্ছে। আর কিছু না হোক, একটু মুখ বদলানো তো হচ্ছে। বলিউডি নর্তন-কুন্দনে ক্ষণিক যতি দিয়ে দেশপ্রেম বোধের সঙ্গে যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলার উত্তেজনা।
মাল্টিপ্লেক্সের মধ্যবর্তিতায় তাঁর প্রয়াণের ছ'বছর বাদে সুবোধ রায় অতএব পুনরুজ্জীবিত হলেন। যত দিন জীবিত ছিলেন অখ্যাত হয়েই ছিলেন। খ্যাতিবিহীনতাই তাঁর পছন্দ ছিল। কিন্তু লালটলিখন এড়াবার উপায় নেই, যেহেতু কেউ কিশোরকালে বিপ্লবের পবিত্র আবেগে ভেসে গিয়ে অবিমৃশ্যকারী সাহসিকতা দেখিয়েছিলেন তাঁকে চলচ্চিত্র শিল্পের বধ্যভূমিতে পৌঁছতেই হবে, মৃত্যুতেও নিস্তার নেই। তথ্য-প্রযুক্তি অধ্যুষিত পৃথিবীতে সনাতন ধ্যানধারণা অবশ্য বর্জনীয়, ব্যক্তিগত রুচি-অভিরুচিও গ্রাহ্য নয়। সুবোধ রায় এখন থেকে চলচ্চিত্রশিল্পের এক নন্দিত চরিত্র, আদি সুবোধ রায়ের সঙ্গে এই বিকিকিনি-কেন্দ্রিক সুবোধ রায়ের কতটা মিল, সে প্রশ্ন অবান্তর। মুম্বই চলচ্চিত্রশিল্প যা রচনা করেছে, তা-ই সত্য। বিশ্বায়নের এটাই জাদু। কলেজ-ম্যাগাজিনে পড়াপদ্যপংক্তিদ্বয় যা বলতে চেয়েছিল, আসলকে টেক্কা মেরে নকল এগিয়ে যাবে। আসলকে আর নকল থেকে আলাদা করে চেনা যায় না, চেনার চেষ্টাও বিধেয় নয়।
আদি অগ্রাহ্য-অগ্রহণীয়, কৃত্রিমই শ্রেয় ও বরণযোগ্য, এই প্রত্যয়ের পক্ষে আঁটোসাটো যুক্তিমালা ইতিমধ্যেই প্রস্তুত। পৃথিবীর পরিভাষা পাল্টে গেছে। পরিবেশ ও পরিস্থিতিও সম্পূর্ণ অন্য রকম। চট্টগ্রাম বিপ্লব-কাহিনি যদি হালের ছেলেমেয়েদের কাছে আকর্ষণীয় করতে হয়, পরিবেশনের প্রকরণে যথাযথ নতুন বিন্যাস প্রয়োজন। সংযম, আত্মত্যাগ, পরচিকীর্যা ইত্যাদি ভারী ভারী শব্দ এখন অচল, গম্ভীর-গম্ভীর দেশপ্রেম-উদ্দীপক বক্তৃতার বন্যা বর্তমান প্রজন্মের কাছে অসহ্য,একটু রঙ-বেরঙে ভূষিত না-করলে ছবিটি বাজারে মার খাবে, ছবিটি মার খেলে বর্তমান প্রজন্মকে ইতিহাস-সচেতন হওয়ার প্রয়াসও মুখ থুবড়ে পড়বে। প্রাচীনপন্থীদের মেনে নিতে হবে এটা বিজ্ঞাপনের যুগ। বিজ্ঞাপনের সুবোধ রায় আদি ও অকৃত্রিম সুবোধ রায়ের কাছ থেকে শুধু নামটুকর জন্য ঋণী, সেই নামটিকে বিখ্যাত করতে গেলে বাজারের পছন্দ-অপছন্দদের কথাও মাথায় রাখতে হবে, মানতে হবে ক্রেতাদের কাছে যা গ্রহণীয়, তাই-ই গ্রাহ্য, অন্য সব কিছু বাতিল।
পঞ্চভূতে বিলীন হয়ে যাওয়া সুবোধ রায় তো আর আপত্তি জানাতে পারছেন না, মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে ন্যূনতম এনতার মানবাধিকার খারিজ হয়ে যায়, মানহানির ঝামেলা পোয়াতে হয় না কোনও পক্ষকেই। ইতিহাসের বিকৃতি ঘটেছে বলে নাকিকান্নাও সমান অর্থহীন, অতীতকে মাঝে মধ্যে নতুন করে বিশ্লেষণের প্রয়াস জ্ঞানচর্চার অন্যতম অঙ্গ নয় কি? সুবোধ রায়কে তাঁর জীবদ্দশায় চিনতে-জানতেন-ভালবাসতেন-গভীর শ্রদ্ধা করতেন এমন মুষ্টিমেয় যে ক'জন এখন আছেন, তাঁদের তাই মেনে নিতে হয় যখন যেমন তখন তেমন। একটি গুজব যা বলে আসছে শুনে অন্তত তাই মনে হয়। তরুণতর, তরুণতম প্রজন্মকে নাকি উৎসাহ দান করা, মাল্টিপ্লেক্স মাল্টিপ্লেক্সে ভিড় জমাও, মহার্ঘ মূল্যের টিকিট কেটে দেখে এসো, নিজেরা দেখ, বন্ধুবান্ধবদের দেখতে প্ররোচিত করো, জীবিত অবস্থায় পার্টি দফতরের এক নিভৃত কোণে তিনি যখন নীরবে নির্দেশিত করণীয় সংকল্প করে যেতেন, কারও ঠাহর হয়নি তিনি কত বড় কাজের মানুষ ছিলেন, চলচ্চিত্রটির কল্যাণে এখন তা প্রতীয়মান হচ্ছে। এই নবলব্ধ জ্ঞানকে কাজে লাগাতে হবে, জনে-জনে কচিকাঁচাদের ধরে নিয়ে তাদের বোঝাতে হবে। চলচ্চিত্রের দীপ্তিতে প্রজ্জলিত এই চরিত্রটি আমাদের দলভুক্ত সৈনিক ছিলেন। আমরা ফ্যালনা নই।
প্রয়াণেও নিশ্চিন্তি নেই, সুবোধ রায় ববহৃত হয়েই যাচ্ছেন। কী আর করা, বাজারের প্রয়োজন, বাজারই নাকি শেষ কথা বলে।

No comments:

मैं नास्तिक क्यों हूं# Necessity of Atheism#!Genetics Bharat Teertha

হে মোর চিত্ত, Prey for Humanity!

मनुस्मृति नस्ली राजकाज राजनीति में OBC Trump Card और जयभीम कामरेड

Gorkhaland again?আত্মঘাতী বাঙালি আবার বিভাজন বিপর্যয়ের মুখোমুখি!

हिंदुत्व की राजनीति का मुकाबला हिंदुत्व की राजनीति से नहीं किया जा सकता।

In conversation with Palash Biswas

Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg

Save the Universities!

RSS might replace Gandhi with Ambedkar on currency notes!

जैसे जर्मनी में सिर्फ हिटलर को बोलने की आजादी थी,आज सिर्फ मंकी बातों की आजादी है।

#BEEFGATEঅন্ধকার বৃত্তান্তঃ হত্যার রাজনীতি

अलविदा पत्रकारिता,अब कोई प्रतिक्रिया नहीं! पलाश विश्वास

ভালোবাসার মুখ,প্রতিবাদের মুখ মন্দাক্রান্তার পাশে আছি,যে মেয়েটি আজও লিখতে পারছেঃ আমাক ধর্ষণ করবে?

Palash Biswas on BAMCEF UNIFICATION!

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS ON NEPALI SENTIMENT, GORKHALAND, KUMAON AND GARHWAL ETC.and BAMCEF UNIFICATION! Published on Mar 19, 2013 The Himalayan Voice Cambridge, Massachusetts United States of America

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Imminent Massive earthquake in the Himalayas

Palash Biswas on Citizenship Amendment Act

Mr. PALASH BISWAS DELIVERING SPEECH AT BAMCEF PROGRAM AT NAGPUR ON 17 & 18 SEPTEMBER 2003 Sub:- CITIZENSHIP AMENDMENT ACT 2003 http://youtu.be/zGDfsLzxTXo

Tweet Please

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS BLASTS INDIANS THAT CLAIM BUDDHA WAS BORN IN INDIA

THE HIMALAYAN TALK: INDIAN GOVERNMENT FOOD SECURITY PROGRAM RISKIER

http://youtu.be/NrcmNEjaN8c The government of India has announced food security program ahead of elections in 2014. We discussed the issue with Palash Biswas in Kolkata today. http://youtu.be/NrcmNEjaN8c Ahead of Elections, India's Cabinet Approves Food Security Program ______________________________________________________ By JIM YARDLEY http://india.blogs.nytimes.com/2013/07/04/indias-cabinet-passes-food-security-law/

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN VOICE: PALASH BISWAS DISCUSSES RAM MANDIR

Published on 10 Apr 2013 Palash Biswas spoke to us from Kolkota and shared his views on Visho Hindu Parashid's programme from tomorrow ( April 11, 2013) to build Ram Mandir in disputed Ayodhya. http://www.youtube.com/watch?v=77cZuBunAGk

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICAL OF BAMCEF LEADERSHIP

[Palash Biswas, one of the BAMCEF leaders and editors for Indian Express spoke to us from Kolkata today and criticized BAMCEF leadership in New Delhi, which according to him, is messing up with Nepalese indigenous peoples also. He also flayed MP Jay Narayan Prasad Nishad, who recently offered a Puja in his New Delhi home for Narendra Modi's victory in 2014.]

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALSH BISWAS FLAYS SOUTH ASIAN GOVERNM

Palash Biswas, lashed out those 1% people in the government in New Delhi for failure of delivery and creating hosts of problems everywhere in South Asia. http://youtu.be/lD2_V7CB2Is

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk