- মুলনিবাসী বহুজন কারা ?
একটা শব্দ মূলনিাসী আর একটা শব্দ বহুজন । এই মুলনিবাসী বহুজন কারা এ সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের Step by Step উপরে উঠতে হবে । অর্থাৎ তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি কারা, শুদ্র কারা, বহুজন কারা আর মুলনিবাসী বহুজন কারা ? প্রথমে আমরা বহুজন শব্দের উৎপত্তি কিভাবে হয়েছে সে সম্পর্কে অলোচনা করছি । এর মধ্যেই তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি কারা, শুদ্র কারা, এদের সম্পর্কে জানতে পারব । এই যে বহুজন শব্দ বলা হয়েছে এটা এমনিতেই উৎপন্ন হয়নি । সমাজে যে অসমানতার ব্যাবস্থা চলছে সেটা আমাদের বুঝতে হবে । এই অসমানতার ব্যাবস্থা vertical (খাঁড়া)। এটা horizontal নয় । ক্রমিকভাবে সকলের উপরে ব্রাহ্মণ, তার নিচে ক্ষত্রিয়, তার নিচে বৈশ্য আর তার নিচে শুদ্র । আর তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি বর্ন ব্যাবস্থার মধ্যে নেই । এঁরা out caste বর্ন বাহ্য । অর্থাৎ বর্নব্যাবস্থার বাইরে । এসব কথা সাধারণ লোক তো দূরের কথা , যারা সমাজ বিজ্ঞান পড়েন তাঁরাও জানেন না । কারণ এটা বিচার ধারার মামলা । তফশিলি জাতি(Scheduled Caste), তফশিলি উপজাতি(Scheduled Tribe), এদের বর্ন ব্যাবস্থার ভিতরে কোন পরিচয় নেই ।
বাবা সাহেব আম্বেদকর এদের (SC, ST) জন্য ইংরেজি শব্দ OUT CASTE- বর্ন বাহ্য প্রয়োগ করেছেন , এঁরা বর্ন ব্যাবস্থার বাইরের লোক । তো এই ভাবে যে মূলনিবাসী বহুজনরা আছেন এই বহুজন শব্দের সৃষ্টি হল কি করে ? এই যে যে, বহুজন শব্দ, এটা সংখ্যাবাচক শব্দ; এতে সংখ্যা আছে । কিন্তু এটা সংখ্যার উপর নির্ধারিত শব্দ নয় । এই যে যে, (Vertical) ব্যাবস্থা - এতে ব্রাহ্মণ লাভবান হয়েছে । তারা এই ব্যাবস্থার Beneficiary , ক্ষত্রিয় - Beneficiary আর বৈশ্যও - Beneficiary -- অর্থাৎ এই বর্ন ব্যাবস্থার এই তিন বর্নের লোকদেরই সব সুযোগ-সুবিধা করায়ত্ব ।
কিন্তু বর্ন ব্যাবস্থায় যে শুদ্র, এই শুদ্র কে ?
যদি তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতির লোকরা বর্ন ব্যাবস্থার বাইরের লোক হয় তাহলে বর্ন ব্যাবস্থার ভিতরে যে শুদ্র আছে তারা কারা ?
বর্ন ব্যাবস্থার ভিতরে যে শুদ্র আছে, ব্রাহ্মণ ধর্ম অনুসারে তাঁরা আর কেউ নয় , তাঁরা O.B.C. (Other Backward Class)অর্থাৎ অন্য পশ্চাদপদ শ্রেণীর লোকেরাই বর্নব্যাবস্থায় শুদ্র বর্নের লোক ।
অনেক তফশিলি জাতির লেখাপড়া শেখা লোক আছেন, এটা তাঁরা জানেনই না । আর অশিক্ষিতদের জানার তো প্রশ্নই আসে না । আমাদের লেখাপড়া শেখা তফশিলি জাতির লোকেরা নিজেদের শুদ্র বলেন । কিন্তু বাবা সাহেব এদের শুদ্র বলেননি । বাবা সাহেব আম্বেদকর এদের Out Caste বলেছেন । বর্ন বাহ্য বলেছেন । বর্নব্যাবস্থার বাইরের লোক বলেছেন । আর বর্ন ব্যাবস্থার মধ্যে যে শুদ্র; এটা O.B.C.দের যে বর্গ আছেন তারাই বর্নব্যাবস্থায় শুদ্র বর্নের লোক । তাই ব্রাহ্মণ ধর্মানুসারে O.B.C.-রাই শুদ্র বর্নের লোক ।
আপনাদের একটা আসল কথা বলতে চাই- যেটা খুবই গুরুত্বপূর্ন কথা । যে মনুস্মৃতি আছে তাতে Out Caste লোকদের বিরুদ্ধে কিছু লেখা নেই । অর্থাৎ তফশিলি জতি তফশিলি উপজাতিদের বিরুদ্ধে কিছু লেখা নেই । সেখানে শুদ্রদের বিরুদ্ধে লেখা হয়েছে । এ কথাও আমাদের তফশিলি জাতি তফশিলি উপজাতির লেখাপড়া শেখা লোকদের জানার বাইরে । তফশিলি জাতি তফশিলি উপজাতির লেখাপড়া শেখা লোকেরা নিজেদের শুদ্র বলেন । এঁরা নিজেদের শুদ্র বলার ফলে O.B.C.-রা যারা প্রকৃত শুদ্র, তাঁরাও এই তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতির লোকদের শুদ্র বলা শুরু করেছেন । এই সব সমস্যা তফশিলি জাতির লেখাপড়া লোকেরাই করেছেন । যার ফলে লোকদের জাগানোর কাজের মধ্যে একটা বড় সংকট খাঁড়া হয়েছে । তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতির লোকেরা শুদ্রবর্নের নয় । ব্রাহ্মণ ধর্ম ব্যাবস্থা অনুসারে O.B.C.-রাই শুদ্র বর্নের লোক ।
কারণ O.B.C. অর্থাৎ অন্য পেছনের বর্গের লোকদের মধ্যে কোন জাতির লোকদের ব্রাহ্মণ ধর্ম অনুসারে উপনয়ন সংস্কার (পৈতা) হয় না । মুসলমানদের মুসলমান হওয়ার জন্য সংস্কার (ছুন্নৎ) হয় । খ্রিস্টানদের খ্রিস্টান হওয়ার জন্য সংস্কার হয়, বুদ্ধিস্টদের বুদ্ধিস্ট হওয়ার জন্য সংস্কার হয়, শিখদের শিখ হওয়ার জন্য সংস্কার হয় । যদি O.B.C.-রা হিন্দু হন তাহলে হিন্দু হওয়ার জন্য উপনয়ন(পৈতা) সংস্কার হওয়া দরকার । কিন্তু সেটা হয় না । তাই O.B.C.-রাও হিন্দু নন । ব্রাহ্মণ ধর্ম অনুসারে O.B.C.-রা শুদ্র বর্নের লোক । এই বর্ন ব্যাবস্থায় যে বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে তাতে সকলের নিচে O.B.C.-রা । আর একটা কথা - শুদ্রদের বিরুদ্ধে মনুস্মৃতিতে লিখিত আইন আছে । এটা সঠিকভাবে বুঝতে হবে । তফশিলি জাতি তফশিলি উপজাতির লোকেরা এটা জানেন না । তার জন্যই সবথেকে বড় সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে ।
তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতির লোকরা বর্ন ব্যাবস্থার বাইরের লোক । এঁদের বিরুদ্ধে 'বলা আইন' আছে । যে প্রদেশের যে জায়গায় যে বড় ব্রাহ্মণ আছে , সে যেটা বলবে সেটাই এঁদের (SC, ST) বিরুদ্ধে আইন । সেজন্য আলাদা আলাদা রাজ্যে, আলাদা জায়গায় অচ্ছুৎদের, আদিবাসীদের বিরুদ্ধে আলাদা আলাদা আইন দেখা যায় । যেটা আমাদের লোকদের সঠিক ধারণা নেই । শুদ্ররা (O.B.C.) মনুস্মৃতিতে লেখা আইনের শিকার । আর তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতির লোকেরা হচ্ছে Out Caste. এঁরা মনুস্মৃতির Sprite of Manusmrity (মনুস্মৃতির ভাবনা)-এর শিকার । যার উপর ভিত্তি করে ব্রাহ্মণরা আলাদা আলাদা জায়গায় আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে আমাদের প্রতারিত করে । আর এর জন্যই অর্থাৎ এই ব্রাহ্মণী ষড়যন্ত্রের জন্য আমাদের লোকেরা ধর্ম পরিবর্তন করে মুসলমান, শিখ, খ্রিস্টান, বুদ্ধিস্ট, জৈন হয়েছেন ।
এই যে তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি, এবং O.B.C-এঁদের থেকে যারা ধর্মপরিবর্তন করেছেন, এই সব লোকদের সংখ্যা; এবং এঁরা ব্রাহ্মণী ব্যাবস্থার ফলে কেউ উপরে, কেউ তার নিচে, কেউ তার নিচে এই ক্রমিক খাঁড়া বর্ন ব্যাবস্থার শিকার লোকদের সংখ্যা হচ্ছে ৮৫ শতাংশ । এই সংখ্যা আমাদের ইচ্ছামত তৈরী করা হয়নি ।
এই যে বহুজন শব্দ তৈরি হয়েছে । এটা সংখ্যা-বাচক শব্দ আপনারা দেখতে পাচ্ছেন । কিন্তু এই শব্দ(বহুজন) তৈরি হোল কিভাবে ? যে ব্রাহ্মণবাদী ব্যাবস্থা আছে , এই ব্রাহ্মণবাদী ব্যাবস্থার শিকার যে লোকেরা, এঁরা সংখ্যায় ৮৫ শতাংশ ।
তফশিলি জাতির লোক, তফশিলি উপজাতির লোক, অন্য পিছিয়ে পড়া বর্গের লোক এবং এঁদের থেকে ধর্ম পরিবর্তিত যে লোক; এইসব লোকদের মিলিয়ে ৮৫ শতাংশ সংখ্যা তৈরি হয়েছে । অর্থাৎ সংখ্যা পরে তৈরি হয়েছে । তাহলে প্রথমে কি ? প্রথমে হচ্ছে এই লোকেরা ব্যাবস্থার শিকার লোক । কোন ব্যাবস্থার ? ব্রাহ্মণরা সমাজে যে অসম ব্যাবস্থার নির্মান করেছে , জাতি ব্যাবস্থা বানিয়েছে; এই ব্যাবস্থার শিকার লোকদের সংখ্যা হচ্ছে ৮৫শতাংশ । এখানে দুটো কথা বোঝানো হয়েছে । একটা অসমান ব্যাবস্থার শিকার, দ্বিতীয় এই অসমান ব্যাবস্থার শিকার হওয়া লোকদের সংখ্যা । এই সংখ্যাটা কিন্তু এই ভাবে তৈরি হয়েছে । এটা কোন আলাদা নয় । কারণ এই সংখ্যা তৈরি হওয়ার আগে থেকেই এই লোকেরা ব্রাহ্মণী ব্যাবস্থার শিকার হওয়া । তাই এই সংখ্যা স্বতন্ত্র নয় । প্রথমে ব্যাবস্থার শিকার লোকদের একজোট করার কথা বলা হয়েছে । আর এর জোড় পরে বানালে দেখা গেছে সেটা ৮৫শতাংশ । আমাদের মনে হয়েছে আর বানিয়ে দিয়েছি সেটা কিন্তু নয় । যারা ব্রাহ্মণবাদী ব্যাবস্থার শিকার তাদের সংখ্যা ৮৫% । আর ১০০ এর মধ্যে যারা ৮৫জন তাঁরা সংখ্যার দৃষ্টিকোণে বহুজন হয় । জাতির সংখ্যায়ও বহুজন, টোটাল সংখ্যাও বহুজন । সেজন্য এঁরা(SC, ST, OBC এবং এঁদের থেকে ধর্মপরিবর্তিত লোকেরা) বহুজন ।
দ্বিতীয় শব্দ হচ্ছে মূলনিবাসী ।
একটা শব্দ হচ্ছে বহুজন । আর দ্বিতীয় শব্দ হচ্ছে মূলনিবাসী । এই মূলনিবাসী শব্দ কি করে তৈরি হোল - ২০০১ সালের ২১শে মে Times of India পত্রিকায় একটা খবর ছাপানো হয়। আমেরিকার ওয়াশিংটনে ওটাহ বিশ্ববিদ্যালয় আছে । ঐ বিদ্যালয়ের Bio- Technology-এর Head of the Department হলেন মাইকেল বামসাদ(BAMSAD) । তিনি Bio- Technology এর আধারে একটা Project বানিয়েছিলেন ভারতের প্রজাদের DNA বিশ্লেষণ করার জন্য । তিনি ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন জাতি, ধর্মের লোকদের DNA Test করেছেন । এই DNA Test এ এটা প্রমানিত হয়েছে যে, এখানকার ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় ও বৈশ্যদের DNA বিদেশী লোকদের DNA এর সঙ্গে মিলে গেছে । আর তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি, অন্য পিছনের বর্গ(O.B.C.), এবং এঁদের থেকে ধর্মপরিবর্তিত লোকদের DNA একই ধরনের । অর্থাৎ এঁরা এখানকার মূলনিবাসী । আর একটি আশ্চর্যজনক কথা তিনি DNA এর আধারে বিশ্লেষণ করে বলেছেন যে, ব্রাহ্মণদের ঘরে যে মহিলারা আছেন তাদের DNA ও ভারতে মূলনিবাসীদের DNA-এর বৈশিষ্টের সঙ্গে মিলে গেছে । অর্থাৎ যে SC, ST, O.B.C. এবং এঁদের থেকে ধর্মপরিবর্তিত লোকদের DNA আর ব্রাহ্মণদের ঘরের মহিলাদের ঘরের DNA একই রকম । এতে প্রমাণিত হয়েছে, এই যে যে, ব্রাহ্মণ আমাদের দেশে দেখা যায় এরা আক্রমণকারী । আর যারা আক্রমণকারী হয় তারা আক্রমণ করার উদ্দেশ্যে আসে । তারা সঙ্গে তাদের মহিলাদের নিয়ে আসে না । আর এজন্য এরা মহিলাদের সঙ্গে নিয়ে আসেনি। আর যারা এখানে স্থায়ী হয়েগেছে ; তারা তাদের প্রজা উৎপন্ন করার জন্য এখানকার মহিলাদের উপয়োগ ও প্রয়োগ করেছে । ফলে ব্রাহ্মণদের ঘরে যে মহিলারা আছেন এঁরা মূলনিবাসী মহিলা । এই আশ্চর্যজনক বিশ্লেষণও তিনি DNA বিশ্লেষণে প্রমাণ করেছেন ।
আর যে দ্বিতীয় খুব মহত্ত্বপুর্ন কথা তিনি প্রমাণ করেছেন সেটা হচ্ছে , ব্রাহ্মণরা জাতি ব্যাবস্থা নির্মান করার জন্য মহিলাদের প্রয়োগ করেছে । ব্রাহ্মণরা যে বর্ন ব্যাবস্থার নির্মান করেছে এটা তাদের শাস্ত্রে লিখিত প্রমাণ আছে । লিখিত প্রমাণ হচ্ছে-- ব্রাহ্মণরা যে বর্নব্যাবস্থা বানিয়েছে তাতে তাঁরা তাদের মা, বোন, মেয়েকেও শুদ্র ঘোষনা করেছে । আমাদের শুদ্র ঘোষনা করেছে সেটা তো বোঝা যাচ্ছে । কিন্তু ব্রাহ্মণরা তাদের ঘরের সকল মহিলাকেই শুদ্র ঘোষনা করেছে কেন ? আর এর জন্য বর্নব্যাবস্থায় কোন মহিলাকে ব্রাহ্মণদের ব্রাহ্মণ বর্ন নয়, ক্ষত্রিয়দের ক্ষত্রিয় বর্ন নয়, বৈশ্যদের বৈশ্য বর্ন নয়, সব মহিলাকে শুদ্রবর্ন হিসাবে ঘোষনা করেছে । এই আশ্চর্যজনক প্রমান ব্রাহ্মনধর্ম শাস্ত্রে লিখিত আছে । আর DNAতেও প্রমাণ পাওয়া গেছে । DNA এর একটা অংশ হচ্ছে Mitochondria . এটা মায়ের থেকে শুধুমাত্র মেয়ের শরীরেই transfer হয় । তাই সব মহিলা আইনগত হিসাবে মূলনিবাসী । এটা single evidence নয় double evidence. এটা পাক্কা প্রমাণ ।
এই ভাবে এই মূলনিবাসী শব্দ তৈরি হয়েছে । SC, ST, OBC এবং এঁদের থেকে ধর্মপরিবর্তিত লোক এবং ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্যদের ঘরে যে মহিলারা এঁরা মূলনিবাসী বহুজন । আমি এই যে যেকথা বললাম আমাদের কিছু লেখাপড়া শেখা লোক এর ভুল অর্থ বের করতে পারেন । তাঁরা ভাবতে পারেন- চলো খুব ভালোই হোল ব্রাহ্মণদের মেয়ের সঙ্গে বিবাহ করেলে খুব ভালোই হবে । কারণ সে মহিলারা তো আমাদের মূলনিবাসী ।
এই ধরনের ভুল ধারণা আমাদের লেখাপড়া শেখা লোকেরা তাদের সুবিধার জন্য বের করতে পারেন । তবে একথা কিন্তু সে জন্য বলা হয়নি শুধু সঠিক বিষয়টা জনানোর জন্য বলা হয়েছে । আমাদের মূলনিবাসী বহজনদের জাগরিত করার জন্য। আমাদের নিজেদের লোক কে ? আর পর কে ? এর মধ্যে পার্থক্য করতে শেখা দরকার । কারণ এর সঙ্গে শত্রু এবং মিত্রে চেনার ব্যাপার আছে । যে শত্রু এবং মিত্রের পার্থক্য তৈরি করতে পারে - পৃথিবীতে একমাত্র সেই জাগরিত হয় । যারা ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, PHD হন, এরা জাগরিত হিসাবে গণ্য হন না । জাগরিত তাকেই মানা হয় যিনি শত্রু এবং মিত্রকে সঠিকভাবে চিনতে পারেন । একথাও সঠিকভাবে বোঝার চেষ্টা করুন আপনারা ।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
मैं नास्तिक क्यों हूं# Necessity of Atheism#!Genetics Bharat Teertha
হে মোর চিত্ত, Prey for Humanity!
मनुस्मृति नस्ली राजकाज राजनीति में OBC Trump Card और जयभीम कामरेड
Gorkhaland again?আত্মঘাতী বাঙালি আবার বিভাজন বিপর্যয়ের মুখোমুখি!
हिंदुत्व की राजनीति का मुकाबला हिंदुत्व की राजनीति से नहीं किया जा सकता।
In conversation with Palash Biswas
Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg
Save the Universities!
RSS might replace Gandhi with Ambedkar on currency notes!
जैसे जर्मनी में सिर्फ हिटलर को बोलने की आजादी थी,आज सिर्फ मंकी बातों की आजादी है।
#BEEFGATEঅন্ধকার বৃত্তান্তঃ হত্যার রাজনীতি
अलविदा पत्रकारिता,अब कोई प्रतिक्रिया नहीं! पलाश विश्वास
ভালোবাসার মুখ,প্রতিবাদের মুখ মন্দাক্রান্তার পাশে আছি,যে মেয়েটি আজও লিখতে পারছেঃ আমাক ধর্ষণ করবে?
Palash Biswas on BAMCEF UNIFICATION!
THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS ON NEPALI SENTIMENT, GORKHALAND, KUMAON AND GARHWAL ETC.and BAMCEF UNIFICATION!
Published on Mar 19, 2013
The Himalayan Voice
Cambridge, Massachusetts
United States of America
BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7
Published on 10 Mar 2013
ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH.
http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM
http://youtu.be/oLL-n6MrcoM
Download Bengali Fonts to read Bengali
Imminent Massive earthquake in the Himalayas
Palash Biswas on Citizenship Amendment Act
Mr. PALASH BISWAS DELIVERING SPEECH AT BAMCEF PROGRAM AT NAGPUR ON 17 & 18 SEPTEMBER 2003
Sub:- CITIZENSHIP AMENDMENT ACT 2003
http://youtu.be/zGDfsLzxTXo
Tweet Please
THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS BLASTS INDIANS THAT CLAIM BUDDHA WAS BORN IN INDIA
THE HIMALAYAN TALK: INDIAN GOVERNMENT FOOD SECURITY PROGRAM RISKIER
http://youtu.be/NrcmNEjaN8c
The government of India has announced food security program ahead of elections in 2014. We discussed the issue with Palash Biswas in Kolkata today.
http://youtu.be/NrcmNEjaN8c
Ahead of Elections, India's Cabinet Approves Food Security Program
______________________________________________________
By JIM YARDLEY
http://india.blogs.nytimes.com/2013/07/04/indias-cabinet-passes-food-security-law/
THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA
THE HIMALAYAN VOICE: PALASH BISWAS DISCUSSES RAM MANDIR
Published on 10 Apr 2013
Palash Biswas spoke to us from Kolkota and shared his views on Visho Hindu Parashid's programme from tomorrow ( April 11, 2013) to build Ram Mandir in disputed Ayodhya.
http://www.youtube.com/watch?v=77cZuBunAGk
THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE
अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।'
http://youtu.be/j8GXlmSBbbk
THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST
We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas.
http://youtu.be/7IzWUpRECJM
THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICAL OF BAMCEF LEADERSHIP
[Palash Biswas, one of the BAMCEF leaders and editors for Indian Express spoke to us from Kolkata today and criticized BAMCEF leadership in New Delhi, which according to him, is messing up with Nepalese indigenous peoples also.
He also flayed MP Jay Narayan Prasad Nishad, who recently offered a Puja in his New Delhi home for Narendra Modi's victory in 2014.]
THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT
THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT
THE HIMALAYAN TALK: PALSH BISWAS FLAYS SOUTH ASIAN GOVERNM
Palash Biswas, lashed out those 1% people in the government in New Delhi for failure of delivery and creating hosts of problems everywhere in South Asia.
http://youtu.be/lD2_V7CB2Is
THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE
अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।'
http://youtu.be/j8GXlmSBbbk
No comments:
Post a Comment