Welcome

Website counter
website hit counter
website hit counters

Sunday, April 21, 2013

Shahbagh Protests - Dhaka University is going to Strike to protest the arrest of the Bloggers Shuvo, Russel and Biplab and to demand release of them .

Shahbagh Protests - Dhaka University is 

going to Strike to protest the arrest of the 

Bloggers Shuvo, Russel and Biplab and to 

demand release of them .

মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার হরিদাসদী-মহেন্দ্রদী বাজারের কালীমন্দিরে গত বৃহস্পতিবার রাতে কে বা কারা আগুন দিয়েছে। এত মন্দিরের চাল পুড়ে গেছে। মন্দির পরিচালনা কমিটি একে নাশকতা বলে অভিযোগ করেছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাত তিনটার দিকে মন্দিরে আগুন লাগে। লোকজন টের পেয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে তার আগেই মন্দিরের চালের বেশির ভাগ অংশ পুড়ে যায়। চালের একটি অংশ পড়ে মন্দিরের প্রতিমা ভেঙে যায়। মন্দিরের পাশ থেকে কিছু প্রচারপত্র উদ্ধার করে লোকজন। তাতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন এবং বিএনপির নেতাদের মুক্তির দাবি উল্লেখ ছিল। প্রচারপত্রে স্থানীয় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি পল্লী চিকিৎসক আবুল কালামের ছবি ছিল। তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে আটক করে পুলিশ।
মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি উত্তম ব্যানার্জি সাংবাদিকদের জানান, নাশকতা সৃষ্টির জন্যই কালীমন্দিরে আগুন দেওয়া হয়েছে। 
রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোফাজ্জেল হোসেন বলেন, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। মাদারীপুরের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার নাসিরুল ইসলাম জানান, আবুল কালামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।

গোলাম আযম ও মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের মামলার রায় ঘোষণার পর কী ধরনের প্রতিক্রিয়া জানাবে, তা নিয়ে দুই ধরনের চিন্তাভাবনা চলছে জামায়াতে ইসলামীর ভেতরে।
দলের একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে, প্রথম চিন্তাটি হচ্ছে—দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ও আবদুল কাদের মোল্লার মামলার রায় ঘোষণার পরপর হরতাল ডাকাসহ যে ধরনের সহিংস প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছিল, গোলাম আযম ও কামারুজ্জামানের মামলার রায়ের পরও সে ধারাতেই পদক্ষেপ নেবে। এ চিন্তার পক্ষের নেতারা মনে করেন, এ পর্যন্ত তাঁদের দল ও নেতা-কর্মীদের যে পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তাতে সংঘর্ষমূলক কর্মসূচি নেওয়া ছাড়া বিকল্প নেই। বরং আগের চেয়ে আরও কঠোর হওয়ার পক্ষে তাঁরা।
আর দ্বিতীয় চিন্তাটি হচ্ছে—আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চরম 'হিংসাত্মক' আচরণ না করলে নতুন করে আর বড় কোনো সহিংসতায় না যাওয়া। এ চিন্তার পক্ষের নেতারা মনে করেন, ইতিমধ্যে নেতা-কর্মীরা কারাবন্দী শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের বাঁচাতে রাজপথে ও আইনগতভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। অনেক নেতা-কর্মী জীবনহানি ও অঙ্গহানির শিকার হয়েছেন। গ্রেপ্তার হয়েছেন বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী। ট্রাইব্যুনালে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা রাষ্ট্রপক্ষকে ভালোভাবে মোকাবিলা করতে সমর্থ হয়েছেন। ফলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের মানদণ্ড এবং এর বিচারিক প্রক্রিয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে। এ পরিস্থিতিতে সরকার ট্রাইব্যুনালের ওপর প্রভাব খাটালে এবং এর ফলে বাকি নেতাদের সর্বোচ্চ সাজার রায় হলে এবং সে রায় কার্যকর করলে দীর্ঘ মেয়াদে আওয়ামী লীগই ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে তাঁদের ধারণা।
তবে জামায়াতের কোনো নেতার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনাল অথবা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে রায় ঘোষণা হলে হরতাল ঘোষণাসহ তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশের ব্যাপারে আগে থেকেই দলটিতে সিদ্ধান্ত রয়েছে। সে সিদ্ধান্ত ও প্রস্তুতি এখনো বহাল আছে। তবে এখন কিছুটা সংযত প্রতিক্রিয়া দেখানোর চিন্তাও বিবেচনায় রয়েছে বলে একাধিক নেতা জানিয়েছেন।
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযম ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের মামলার বিচারকাজ শেষ হয়েছে। যেকোনো দিন রায় ঘোষণা হতে পারে।
দলটির গুরুত্বপূর্ণ সূত্র থেকে জানা গেছে, দলের তাত্ত্বিক নেতা হিসেবে গোলাম আযমের প্রতি জামায়াতের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিশেষ আবেগ রয়েছে। আর কামারুজ্জামানের প্রতি দলের তরুণ নেতা-কর্মীদের মধ্যে আবেগ বেশি।
জানতে চাইলে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর কমিটির সহকারী সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম দাবি করেন, 'ট্রাইব্যুনালে যদি সরকার নির্দেশিত রায়ের প্রতিফলন হয়, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ আগের মতোই প্রতিক্রিয়া জানাবে। এক্ষেত্রে সংবিধানে স্বীকৃত প্রতিবাদের যত ধরনের ভাষা আছে, জনগণ সব ভাষায় প্রতিক্রিয়া দেখাবে।'
ট্রাইব্যুনালে এর আগে গত ৫ ফেব্রুয়ারি জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ২৮ ফেব্রুয়ারি দলের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়। এই দুই মামলায় রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষ আপিল করেছে। এর মধ্যে কাদের মোল্লার দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে করা আপিলের ওপর শুনানি চলছে। আর সাঈদীর মামলায় আপিলের ওপর আগামী ২ মে শুনানির দিন ধার্য রয়েছে।
সাঈদীর মামলার রায় ঘোষণার পর দেশের ২১টি জেলায় ব্যাপক তাণ্ডব চালায় জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির। প্রায় এক সপ্তাহ ধরে চলা ওই সহিংসতায় পুলিশসহ অনেকের প্রাণহানি, রাষ্ট্রীয় সম্পদের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর ও উপাসনালয়ে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।

 

পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারের শেষ পর্যায়ে থাকা মানবতাবিরোধী অপরাধের দু'টি মামলার রায় এ মাসে নাও হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন প্রসিকিউশন (রাষ্ট্রপক্ষ)।

 

 

নিজেদের সার্বিক প্রস্তুতি ছিল জানিয়ে এই পক্ষের আইনজীবীদের অভিযোগ, বিবাদমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং কিছু দিনের শুনানিতে আসামিপক্ষের আইনজীবীদের অনুপস্থিতির কারণে মধ্য এপ্রিলে এসে এই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

 

তবে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা বলছেন, রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার কারণেই আমরা ট্রাইব্যুনালে যেতে পারিনি। এ অবস্থায় প্রসিকিউশনের প্রত্যাশা এই পর্যায়ে আপডেট হয়েছে যে, জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযম ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলা এপ্রিলে শেষ না হলেও মে'র প্রথম সপ্তাহ বা মাঝামাঝি সময়ে শেষ হবে।

 

এ বিষয়ে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক পুলিশের সাবেক ডিআইজিপি আব্দুল হান্নান খান বলেন, 'আইন অনুযায়ী অভিযুক্তের আইনজীবীকে সময় দিতে হবে। এবং ট্রাইব্যুনাল আসামিপক্ষের আবেদন অনুযায়ী ঠিকই সময় দিচ্ছেন। তবে হরতালের সময় তারা নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে ট্রাইব্যুনালে আসছেন না। আমার মনে হচ্ছে এপ্রিল মাসে কোন মামলার রায়ই হবে না।'

 

তিনি বলেন, 'নিয়ম মতো মামলার কার্যক্রম পরিচালনায় ট্রাইব্যুনালের আন্তরিকতা রয়েছে। তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তারপরেও দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে হরতালসহ বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে এই মাসে কোন মামলার রায় দেওয়া ট্রাইব্যুনালের পক্ষে সম্ভব নাও হতে পারে।'

 

তবে তিনি বলেন, 'বিশেষ করে গোলাম আযমের মামলার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় যে, ১৫ এপ্রিল যদি ডিফেন্সের আইনজীবীরা তাদের আর্গুমেন্ট শেষ করেন তারপর প্রসিকিউশন কিছু বিষয়ে পাল্টা আর্গুমেন্ট করতে পারেন। সেক্ষেত্রেও আমি মনে করি এই মাসে রায় না হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।'

 

গোলাম আযমের বিরুদ্ধে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের ষড়যন্ত্র, পরিকল্পনা, উস্কানি, সহযোগিতা, হত্যা ও নির্যাতন এবং কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধেও একই সময়ে হত্যা, গণহত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগ আনা হয়েছে।

 

মার্চের মাঝামাঝিতে প্রসিকিউশনের একাধিক সিনিয়র সদস্য জানিয়েছিলেন যে, তারা আশা করছেন, সব কিছু ঠিক থাকলে গোলাম আযম ও কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলায় এপ্রিলের মধ্যে রায় হবে। রোববার যোগাযোগ করলে তারা বলেন, 'সব কিছু ঠিক' থাকলে আশা করেছিলাম- কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে তো 'সব কিছু ঠিক' থাকে নি। বিরোধী দল বা অন্যান্য গোষ্ঠীর ডাকা হরতালে আমরা ট্রাইব্যুনালে গিয়েছি, কিন্তু আসামিপক্ষের আইনজীবীরা শুনানিতে যাননি। ট্রাইব্যুনাল বার বার সময় দিয়েছেন। কিন্তু তারপরও তারা শুনানিতে হাজির হননি। এর ফলে মামলার গতি কিছুটা বাধাগ্রস্ত হয়েছে।

 

প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজ ও নূরজাহান বেগম মুক্তা বলেন, 'কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে আমরা চার কার্যদিবসে ৩১ মার্চ প্রসিকিউশনের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেছি। কিন্তু ৩ এপ্রিল শুরু করলেও আসামিপক্ষের আইনজীবীরা যুক্তিতর্ক এখনো শেষ করেননি। উপরন্তু হরতালের কারণে তারা ট্রাইব্যুনালেও হাজির হচ্ছেন না। এর ফলে বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে।' তারা অভিযোগ করেন, 'শুনানিতে আসামিপক্ষের আইনজীবীদের এই অনুপস্থিতি পরিকল্পিত এবং বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার অংশ।'

 

আরেক প্রসিকিউটর রানা দাশগুপ্ত বলেন, 'গোলাম আযম এবং কামারুজ্জামানের পক্ষে সোমবার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এটি হলে এপ্রিলের শেষ বা মে'র মাঝামাঝি রায় হবে বলে আশা করা যায়।'

 

আসামিপক্ষের অন্যতম আইনজীবী তাজুল ইসলাম বলেন, 'হরতালের কারণে সুপ্রিমকোর্ট সাধারণত বসে না। আইনজীবীরাও কোর্টে যান না। দেশের রাজনৈতিক এই পরিস্থিতিতে ট্রাইব্যুনালে যাওয়ার মত নিরাপত্তা আমরা বোধ করি না।'

 

গোলাম আযম ২০১২ সালের ১১ জানুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতার হন। ওই বছরের ১৩ মে অভিযোগ গঠন করা হয় তার বিরুদ্ধে। প্রসিকিউশন পক্ষে ১৭ এবং আসামিপক্ষে একজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। বর্তমানে আসামিপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন চলছে। সোমবার এটি শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। উস্কানি, প্ররোচনা, সহযোগিতাসহ গোলাম আযমের বিরুদ্ধে পাঁচ ধরনের ৬১টি অভিযোগ আনা হয়।

 

গত বছরের ১০ জুন প্রসিকিউশনের উদ্বোধনী বক্তব্য শুরু হয়। ১ জুলাই থেকে প্রসিকিউশনের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। গোলাম আযমের বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ৩১ অক্টোবর তদন্ত শেষ হয়।

 

কামারুজ্জামানের পক্ষে সোমবার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। আসামিপক্ষে সাক্ষ্য দিয়েছেন পাঁচ জন।

 

এর আগে প্রসিকিউশনের ১৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। এই পক্ষে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় গত বছরের ১৫ জুলাই। ওই বছরের ৪ জুন অভিযোগ গঠন করা হয়। ২০১০ সালের ২৯ জুলাই কামারুজ্জামানকে গ্রেফতার করা হয়। ২ আগস্ট মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।


গণজাগরণ ফটোগ্যালারি
 



সরকার ও বিরোধী দল মুখে সংলাপের কথা বললেও বাস্তবে এ রকম কোনো লক্ষণ বা উদ্যোগ নেই। 
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবি এবং একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার নিয়ে সরকার ও বিরোধীদলীয় জোট এখন মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে।
চলমান এই রাজনৈতিক সংকটের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ধর্মভিত্তিক দলগুলোর আন্দোলন। ১৩ দফা দাবি নিয়ে মাঠে রয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। পরিস্থিতি বিবেচনায় আগামী দিনের রাজনীতিতে আরও সংঘাত ও রক্তপাতের আশঙ্কা করছে সরকার।
সরকার ও আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকেরা বলছেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার চলছে। যেকোনো দিন আরও দুটি মামলার রায় হতে পারে। তা ছাড়া ১৩ দফা দাবি আদায়ে অনড় অবস্থানে আছে হেফাজতে ইসলাম। এসব কারণে আরও সহিংসতার আশঙ্কা রয়েছে সরকারের উচ্চপর্যায়ে।
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযম এবং দলের অপর নেতা কামারুজ্জামানের মামলার শুনানি শেষ হয়েছে। কামারুজ্জামানের মামলার রায় এ মাসের শেষ দিকে এবং গোলাম আযমের মামলার রায় আগামী মাসের শুরুর দিকে ঘোষণার সম্ভাবনা আছে বলে সরকার মনে করছে। দুই মামলার রায় সামনে থাকায় জামায়াত-শিবির আবারও সহিংস রূপ নিয়ে মাঠে নামতে পারে বলে সরকার আশঙ্কা করছে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও এমন আভাস দিয়েছে।
দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায়ের পর জামায়াত-শিবির দেশের ২১ জেলায় ব্যাপক সহিংসতা চালিয়েছে। এসব ঘটনায় পুলিশের আট সদস্যসহ ৯০ জন মারা যান। ১১ এপ্রিল ফটিকছড়ির ভুজপুরে আওয়ামী লীগের মিছিলে জামায়াত-শিবিরের হামলায় তিনজন নিহত ও দুই শতাধিক আহত হন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের পটুয়াখালী জেলা তৃণমূল নেতাদের বৈঠকে ফটিকছড়ির মতো ঘটনা আরও ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
এ ছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবসহ জ্যেষ্ঠ নেতাদের গ্রেপ্তারের ঘটনা ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আগামী সপ্তাহে দুই দিন হরতাল দেওয়া হতে পারে বলে জানা গেছে। এ মাসের শেষে ঢাকায় বড় সমাবেশ করার পরিকল্পনা আছে বিএনপির। গত বৃহস্পতিবার বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা দলীয় নেতা-কর্মীদের ফটিকছড়ির মতো ঐক্যবদ্ধ হয়ে সরকারের ওপর সর্বাত্মক আক্রমণ চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
আবার ১৩ দফা দাবি নিয়ে সোচ্চার হেফাজতে ইসলাম ৫ মে ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি সফল করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিভাগীয়সহ বড় শহরগুলোয় সংগঠনটির সমাবেশ চলছে। সরকারের আশঙ্কা, হেফাজতে ইসলামের অবরোধ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বিএনপি-জামায়াত নাশকতা চালিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে।
তবে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকেরা বলছেন, পরিস্থিতি যা-ই হোক, সরকার মানবতা-বিরোধী অপরাধের বিচার থেকে পিছু হটবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিও মানবে না।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী প্রথম আলোকে বলেন, বিরোধী দলের নাশকতা নস্যাৎ করে দিতে সরকার প্রস্তুত আছে। যুদ্ধপরিস্থিতির মধ্যেও সরকার পিছিয়ে যাবে না।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজনৈতিকভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলার বিকল্প নেই। ফটিকছড়ির মতো আরও ঘটনা ঘটাতে বিরোধী দলের নেতাদের হুমকি সম্পর্কে তিনি বলেন, 'এই যদি রাজনীতি হয়, তাহলে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ কোথায়?'
১৪ দলের নেতারা জানান, বিএনপি-জামায়াত ও হেফাজতে ইসলামকে সাংগঠনিক ও প্রশাসনিকভাবে মোকাবিলায় সরকারের আরও কঠোর অবস্থান নিতে হবে। মে মাসে ঢাকায় ১৪ দলের আওতায় মহাসমাবেশ করার পরিকল্পনা আছে। এ ছাড়া হেফাজতে ইসলামের কর্মসূচির প্রতিবাদে ২৭ এপ্রিল ঢাকায় নারী মহাসমাবেশ ডাকা হয়েছে। এই মহাসমাবেশে বিপুলসংখ্যক নারীর সমাগম হবে বলে মনে করছেন ১৪ দলের নেতারা।


হেফাজতে ইসলাম নয়, হেফাজতে ইনসান প্রয়োজন: মিজানুর


হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেছেন, হেফাজতে ইসলাম নয়, হেফাজতে ইনসান প্রয়োজন। তিনি বলেন, 'আমি নিজেই একজন মুসলমান হিসেবে নিজের ধর্ম রক্ষা করতে পারি। এ দায়িত্ব আপনাদের নয়। ধর্ম গেল, এ নিয়ে আন্দোলন না করে বরং প্রতিটি মানুষের খাদ্য অধিকার নিয়ে আন্দোলন করুন।'
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে আয়োজিত 'খাদ্য অধিকার আইনের প্রয়োজনীয়তা ও বিভিন্ন দিক' শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। সভায় চার মাসের মধ্যে খাদ্য অধিকার আইনের রূপরেখা বাস্তবায়নে সাতটি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। সাতটি পদক্ষেপ হলো, বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে মতবিনিময় সভা, খাদ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক, খাদ্য মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সঙ্গে বৈঠক, খাদ্য অধিকার আইনের খসড়া তৈরি, আইন কমিশনের সঙ্গে খসড়া আইন নিয়ে বৈঠক ও তা চূড়ান্তকরণ, জাতীয় পরামর্শ সভা থেকে ওই আইনের অনুমোদন এবং সরকারের কাছে আনুষ্ঠানিক উপস্থাপন। 
স্বাধীনতার ৪২ বছরেও সংবিধানে খাদ্য প্রয়োজনকে মৌলিক চাহিদার বদলে মৌলিক অধিকারে কেন পরিবর্তন করা হয়নি, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন মিজানুর রহমান। তিনি সব রাজনৈতিক দল ও রাজনীতিবিদকে 'নাগরিকের খাদ্য অধিকারে' একমত হওয়ার আহ্বান জানান। 
মতবিনিময় সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ওয়েভ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ও দারিদ্র্যবিরোধী মঞ্চের আহ্বায়ক মহসিন আলী। তিনি সভা সঞ্চালনাও করেন। এতে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী, পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য অধ্যাপক শামসুল আলম, স্টেপস টুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের বিভু রঞ্জন সরকার, গভর্নেন্স কোয়ালিশনের প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

ভণ্ড আর লুটের রাজনীতির খেলা বন্ধ না হলে মানুষ বিকল্প কোন দিকে ঝুঁকতে পারে এমনটা বলা যায় অনায়াসে।দেশে দেশে আমরা তাই দেখে এসেছি।
একটি দুর্নীতিগ্রস্ত সমাজে ধর্ম আফিমের কাজ করে।বিএনপিকে সেই আফিমের নেশায় পেয়ে বসেছে।ব্লগার ইস্যু হেফাজতকে সামনে এনেছে।ধর্ম রক্ষার নামে বিএনপি আর এরশাদ তাকে সমর্থন দিয়েছে।এখন তারা সবাইকে চোখ রাঙ্গাছে!
Tahrir Square ميدان التحرير বিপ্লব ইসলামী ব্রাদারহুডকে ক্ষমতায় এনেছে,যদিও সেখানকার বিপ্লবকারীদের লক্ষ্য তা ছিল না কখনো। ক্ষমতাসীনরা শাহবাগ আন্দোলনকে কব্জাবন্দী করতে না চাইলে,ইতিহাস অন্যরকম হতে পারতো।বাংলাদেশে Shahbag Square প্রজন্ম চত্বর এ গণজাগরণ,পরবর্তীতে এ আন্দোলনের সাথে হেফাজতের লং মার্চ এর দ্বন্দ্ব,কাকে ক্ষমতায় আনবে??
বাংলাদেশের রাজনীতিতে যেমনটা হয়েছিল জাসদের। বঙ্গবন্ধু হত্যার পরবর্তী সময়ে হটকারিতার পথ বেছে নিয়েছিল জাসদ। মাঝখান দিয়ে অন্য শক্তি সুযোগ নিয়ে ইতিহাস পাল্টে দেয়।
ক্ষমতায় থাকার জন্য আওয়ামী লীগ মরিয়া। বিএনপি ও মরিয়া ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার জন্য। তবে ভিন্ন কৌশল থাকা দরকার। মানুষ যদি রাজনীতির প্রতি আস্থা হারায় তখন বিপদ বাড়বে বাংলাদেশের।
দেশের চলমান সঙ্কট কেবলমাত্র ক্ষমতা দখলের লড়াই যে নয়,তা আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবেন ততই বাংলাদেশের জন্য মঙ্গল।

নটর ডেম কলেজের সামনে কিছু দুর্বৃত্ব রাতের আঁধারে কাপুরুষের মতো রাস্তায় শাহবাগ বিরোধী ও যাকে তাকে নাস্তিক বলে গালি দিয়ে স্লোগান লিখে রেখে গিয়েছিলো। এই সব কাজ করেছে আরামবাগের 'শিবিরের মেস' হিসেবে গড়ে ওঠা কিছু ভাগাড়ের ছেলেরা। সকালে ক্লাস করতে এসে কলেজের ছাত্ররা সবাই মিলে রঙ কিনে ঢেকে দেয় স্লোগানগুলো। সব কিছু মুছে দিলেও স্লোগানের 'শাহবাগ' অংশটুকু তারা মুছে দেয় নি।
তারা প্রমাণ করেছে অসাম্প্রদায়িকতার লালনভূমি নটর ডেম কলেজের ছত্ররা ঐ পরাজিত শক্তির কাছে মাথা নত করে নি, করবে না!!
Photo: নটর ডেম কলেজের সামনে কিছু দুর্বৃত্ব রাতের আঁধারে কাপুরুষের মতো রাস্তায় শাহবাগ বিরোধী ও যাকে তাকে নাস্তিক বলে গালি দিয়ে স্লোগান লিখে রেখে গিয়েছিলো। এই সব কাজ করেছে আরামবাগের 'শিবিরের মেস' হিসেবে গড়ে ওঠা কিছু ভাগাড়ের ছেলেরা। সকালে ক্লাস করতে এসে কলেজের ছাত্ররা সবাই মিলে রঙ কিনে ঢেকে দেয় স্লোগানগুলো। সব কিছু মুছে দিলেও স্লোগানের 'শাহবাগ' অংশটুকু তারা মুছে দেয় নি। তারা প্রমাণ করেছে অসাম্প্রদায়িকতার লালনভূমি নটর ডেম কলেজের ছত্ররা ঐ পরাজিত শক্তির কাছে মাথা নত করে নি, করবে না!!

চট্টগ্রামের সুন্নি সমাবেশে সুন্নিদের আগমনে তিল পরিমান জায়গা নেই লাল দিঘীর ময়দানে। লোকে লোকারণ্য সারা চট্টগ্রাম !!!!
রাজাকারের ফাঁসি, জামাত-শিবির নিষিদ্ধ ও সফি হুজুরের বিচার চাওয়া হল সমাবেশ থেকে........
এছাড়াও উগ্র ইসলামপন্থী হেফাজতি ভন্ডদের শাস্তির দাবিতে ২৫ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষনা দিয়েছে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত।
Photo: চট্টগ্রামের সুন্নি সমাবেশে সুন্নিদের আগমনে তিল পরিমান জায়গা নেই লাল দিঘীর ময়দানে। লোকে লোকারণ্য সারা চট্টগ্রাম !!!! রাজাকারের ফাঁসি, জামাত-শিবির নিষিদ্ধ ও সফি হুজুরের বিচার চাওয়া হল সমাবেশ থেকে........ এছাড়াও উগ্র ইসলামপন্থী হেফাজতি ভন্ডদের শাস্তির দাবিতে ২৫ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষনা দিয়েছে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত।
40Like ·  · 

No comments:

मैं नास्तिक क्यों हूं# Necessity of Atheism#!Genetics Bharat Teertha

হে মোর চিত্ত, Prey for Humanity!

मनुस्मृति नस्ली राजकाज राजनीति में OBC Trump Card और जयभीम कामरेड

Gorkhaland again?আত্মঘাতী বাঙালি আবার বিভাজন বিপর্যয়ের মুখোমুখি!

हिंदुत्व की राजनीति का मुकाबला हिंदुत्व की राजनीति से नहीं किया जा सकता।

In conversation with Palash Biswas

Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg

Save the Universities!

RSS might replace Gandhi with Ambedkar on currency notes!

जैसे जर्मनी में सिर्फ हिटलर को बोलने की आजादी थी,आज सिर्फ मंकी बातों की आजादी है।

#BEEFGATEঅন্ধকার বৃত্তান্তঃ হত্যার রাজনীতি

अलविदा पत्रकारिता,अब कोई प्रतिक्रिया नहीं! पलाश विश्वास

ভালোবাসার মুখ,প্রতিবাদের মুখ মন্দাক্রান্তার পাশে আছি,যে মেয়েটি আজও লিখতে পারছেঃ আমাক ধর্ষণ করবে?

Palash Biswas on BAMCEF UNIFICATION!

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS ON NEPALI SENTIMENT, GORKHALAND, KUMAON AND GARHWAL ETC.and BAMCEF UNIFICATION! Published on Mar 19, 2013 The Himalayan Voice Cambridge, Massachusetts United States of America

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Imminent Massive earthquake in the Himalayas

Palash Biswas on Citizenship Amendment Act

Mr. PALASH BISWAS DELIVERING SPEECH AT BAMCEF PROGRAM AT NAGPUR ON 17 & 18 SEPTEMBER 2003 Sub:- CITIZENSHIP AMENDMENT ACT 2003 http://youtu.be/zGDfsLzxTXo

Tweet Please

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS BLASTS INDIANS THAT CLAIM BUDDHA WAS BORN IN INDIA

THE HIMALAYAN TALK: INDIAN GOVERNMENT FOOD SECURITY PROGRAM RISKIER

http://youtu.be/NrcmNEjaN8c The government of India has announced food security program ahead of elections in 2014. We discussed the issue with Palash Biswas in Kolkata today. http://youtu.be/NrcmNEjaN8c Ahead of Elections, India's Cabinet Approves Food Security Program ______________________________________________________ By JIM YARDLEY http://india.blogs.nytimes.com/2013/07/04/indias-cabinet-passes-food-security-law/

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN VOICE: PALASH BISWAS DISCUSSES RAM MANDIR

Published on 10 Apr 2013 Palash Biswas spoke to us from Kolkota and shared his views on Visho Hindu Parashid's programme from tomorrow ( April 11, 2013) to build Ram Mandir in disputed Ayodhya. http://www.youtube.com/watch?v=77cZuBunAGk

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICAL OF BAMCEF LEADERSHIP

[Palash Biswas, one of the BAMCEF leaders and editors for Indian Express spoke to us from Kolkata today and criticized BAMCEF leadership in New Delhi, which according to him, is messing up with Nepalese indigenous peoples also. He also flayed MP Jay Narayan Prasad Nishad, who recently offered a Puja in his New Delhi home for Narendra Modi's victory in 2014.]

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALSH BISWAS FLAYS SOUTH ASIAN GOVERNM

Palash Biswas, lashed out those 1% people in the government in New Delhi for failure of delivery and creating hosts of problems everywhere in South Asia. http://youtu.be/lD2_V7CB2Is

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk