Welcome

Website counter
website hit counter
website hit counters

Saturday, May 10, 2014

রবীন্দ্রনাথ দিচ্ছে ডাক – নরেন্দ্র মোদি নিপাত যাক!


Sushanta Kar 11:37am May 10
এই অনন্ত আলোচনা চালিয়ে যাওয়া, বিরোধীমতকে হিংসা না- কথা দিয়ে, শ্রুতি-ইতিহাস দিয়ে বোঝানো। এসব তো বিশাল সময়সাপেক্ষ ব্যাপার, কষ্টসাধ্যও। বুঝিয়ে জমি নেওয়া যে যায় না, সিপিএম, নবীনবাবু থেকে রবার্ট ভদ্রা সবাই প্রমাণ করেছেন ভারতে। বুঝিয়ে উন্নয়ন করতে গেলে মর্গান কোম্পানিরা যান কোথায়। নিয়মগুরু দেখিয়েছে বুঝিয়ে পাহাড় কেনা বেদান্তর কর্ম না। তাহলে এই অনন্ত আলোচনার পার্প্সপেক্টিভে ঢুকলে ধান্দার ধনতন্ত্র যায় কোথায়! রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাসী ছিলেন, আমরা চলব আপন মতের পরে লিখে ফেলেছেন 'মরব না কেউ বিফলতার বিষম আবর্তে।' কিন্তু, মোদি জানেন বাঁদর সেনারা বাঁচলে লঙ্কায় স্বর্ণপ্রাচীর অক্ষত থাকেনা। কুবেরের ধন রক্ষা করাও যায় না। ফলে ব্রাহ্মণ্য ভারতে শূদ্রহত্যা আবশ্যক। আর কে না জানে শূদ্রেতররা কনভার্ট হয়েছে মুসলমানে। অথবা শূদ্রেতররাই ট্রাইবাল- মাওয়িস্ট। এর ফলে রবীন্দ্রনাথের হিন্দুত্ব আর মোদির হিন্দুত্ব উল্টোমুখ করে দাঁড়াতে বাধ্য।
রবীন্দ্রনাথ, যতই বিশ্বনাগরিক হোন, আসলে একজন হিন্দু। হিন্দু ভাববাদ অর্থে আমরা বেদ উপনিষদ গীতা তন্ত্র ...

রবীন্দ্রনাথ দিচ্ছে ডাক- নরেন্দ্র মোদি নিপাত যাক

May 10, 2014 at 11:32am

রবীন্দ্রনাথ, যতই বিশ্বনাগরিক হোন, আসলে একজন হিন্দু। হিন্দু ভাববাদ অর্থে আমরা বেদ উপনিষদ গীতা তন্ত্র মিলিয়ে যে দর্শনগুলোর কথা ভাবি, রবীন্দ্রনাথ খ্রিস্টান আলোকপ্রাপ্তি নিয়ে সেগুলোর প্রচারক। একইভাবে মূলতঃ হিন্দুত্ব দিয়েই মহাত্মা গান্ধিকেও চিনতে হয়। তা স্বত্ত্বেও এরা মোদির বিরুদ্ধে। কিন্তু কেন? বয়সের সঙ্গে সঙ্গে এঁরা কি হিন্দুত্বকে ত্যাগ করলেন, নাকি বিরোধিতার কোনও গূঢ় কারণ আছে। সেইটা বোঝার জন্য হিন্দুধর্মের, ঐতিহ্যের প্রেক্ষিতে মোদিকে দ্যাখা দরকার।  মোদির হিন্দুত্ববাদ নিয়ে আমাদের অবশ্যই কোনও সংশয় নেই। তাঁর বক্তৃতাগুলো একটা মন দিয়ে শুনলেই দ্যাখা যাবে, লাইন নয়, শব্দের ফাঁকে ফাঁকে কীভাবে হিন্দুত্ব গোঁজা। অনুপ্রবেশকারী, সীমান্তের ওপারের শত্রু, শত্রুর মদতদাতা- এইসব নামে মুসলিমবিদ্বেষ ছড়ানো থেকে একটিবারও বিরত হচ্ছেন না তিনি। বিধর্মীর প্রতি এই বিদ্বেষ আমরা হিন্দু ইতিহাসে দেখেছি। শিবাজি-আনন্দমঠের অনেক আগে ভারতের মাটি দেখেছিল মীমাংসক কুমারিল ভট্টের অধীনে অযুত বৌদ্ধ হত্যা। দক্ষিণে পেরিয়ার প্রতিদিন ৬০০০ করে জৈনকে মেরে যজ্ঞে আহুতি দিতেন। এবং এর মধ্যে ধর্মের পালনই তাঁরা দেখেছেন। অনুশোচনা, ক্ষমাপ্রার্থনার কথা তাঁরা লিখে যান নি, যেরকম কুরুক্ষেত্রের ধর্মযুদ্ধে অক্ষৌহিণী হত্যার পরে কৃষ্ণার্জুন-যুধিষ্ঠির হত্যা নিয়ে কোনও অনুশোচনা দেখান নি। মোদিও সাম্প্রতিকতম সাক্ষাৎকারে বলেছেন, গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে তিনি ক্ষমা চাইবেন না, দেশের আইন তাঁকে দোষী প্রমাণ করতে পারলে ফাঁসি দিতে পারে। জনশ্রুতিভিন্ন কোনও ইতিহাস-সাক্ষ্য কুমারিলদেরও দোষী প্রমাণ করেনি, মোদিকেও পারবেনা সুতরাং মোদিভক্তদের চিয়ার্স। কিন্তু, মোটের ওপর ভারতের শাইনিং বর্ণহিন্দুদের কাছে বার্তা পৌঁছে গ্যালো নরেন্দ্র মোদি গুজরাট দাঙ্গার খুন-ধর্ষণ-অগ্নিসংযোগ নিয়ে বিন্দুমাত্র অনুতপ্ত নন। এবং ভবিষ্যতে ধর্মের আহ্বানে বিধর্মী গর্ভবতীর পেটে ত্রিশূল ঢুকিয়ে খুঁচিয়ে ভ্রূণহত্যাকে তিনি আবারও সরকারি মদত দিতে পারেন। কারণ শাস্ত্রমতে বিধর্মীরা উন্নয়নবিরোধী এবং দণ্ডনীয়। এবং চাণক্যনীতি মেনেই সেইসব ইতিহাসের নথি তিনি মুছে দেবেন এমনভাবে যাতে জনশ্রুতিকে মিথ্যা মনে হতে থাকে। উল্লেখ্য, পুরাণে শূদ্র মহাপদ্মনন্দের শাসনকাল  থেকে কলিযুগের সূত্রপাত। চাণক্যর আবির্ভাব সাম্রাজ্যবাদী বিদেশি শক্তির সাহায্য নিয়ে শূদ্ররাজাকে সিংহাসনচ্যুত করে ব্রাহ্মণ্য মন্ত্রণায় আমলারাজ প্রতিষ্ঠায়।

 

অর্থাৎ, ইতিহাস পুনরাবৃত্তি করে। এইখান থেকে আমাদের রবীন্দ্রনাথ গান্ধির হিন্দুত্বে ঢুকতে হবে। কিন্তু, তার আগে, মোদির আদর্শ আরেক হিন্দু নেতার কথা স্মরণ করে নিই। স্বামী বিবেকানন্দ। ব্রাহ্মণ্য ভাবধারার মধ্যে থেকে তিনিই প্রথম বলেছিলেন শূদ্ররাজত্ব প্রতিষ্ঠার কথা। বহু বিতর্কিত মন্তব্য স্বত্ত্বেও তিনি এমন এক ভারতের কথা ভেবেছিলেন যেখানে সবধর্মের মানুষ তাঁদের নিজস্ব ধর্মীয় আইডেন্টিটি নিয়ে অংশগ্রহণ করবেন। এবং, রবীন্দ্রনাথ, গান্ধির মত তিনিও ভীষণ অহিংস। অহিংসা ভিন্ন এই হিন্দুত্বের ধারাটিকে উত্থাপন করা মুশকিল। অহিংসা এখানে খুব ইম্পর্ট্যান্ট।  ভারতের ইতিহাসে অহিংসার দর্শনকে প্রথম চ্যাম্পিয়ন করান জৈনরা বৌদ্ধ বা বৈষ্ণবদেরও আগে। মহাবীর বলেছিলেন অনেকান্তবাদের কথা। অনেক-অন্ত থেকে, বিভিন্ন অবস্থান থেকে একই বস্তু বা ঘটনা কে দ্যাখার কথা। এবং ঘটনাক্রম এতই বিচিত্র যে এই দ্যাখাগুলো বিভিন্ন হতে বাধ্য। ফলে একই বিষয়ের অনেক ভাষ্য তৈরি হবে। যতমত ততপথ। প্রকৃত সত্যকে (যদি আদৌ তা থেকে থাকে) বোঝার জন্য এই মত বা পথগুলির মধ্যে ডায়লগ বাঞ্ছনীয়। তার জন্য, কোনও ক্ষেত্রে ভীষণ পরস্পরবিরোধী দুটি বক্তব্যকেও আলোচনার টেবিলে বসতে হবে। একটি মতের কাছে আরেকটি ঘৃণ্য, তাদের পোষকরাও, তবু তাদের প্রায় প্রেমবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে কথাবার্তা চালিয়ে যেতে হবে। কারণ প্রেম নইলে বিনিময় হয় না, আর অহিংসা না থাকলে চূড়ান্ততম বিরোধীকে সহ্য করে তার সঙ্গে কথা বলা যায় না। এখানে গান্ধির মহাভারত আর তিলকের মহাভারত আলাদা হয়ে যায়। যুদ্ধের আগের কৃষ্ণকে গান্ধি অধিকার করেন, যিনি যুদ্ধ থামাতে স্বয়ং অপমানিত হয়ে দৌত্যকর্মে যান। যুদ্ধের কৃষ্ণ, যুদ্ধের গীতা-র জন্যে অহিংস বৈষ্ণব ব্যাখ্যার আশ্রয় নিয়ে হয়। রবীন্দ্রনাথ সেখানে বলেন, 'আমরা চলব আপন মতে শেষে মিলব তাঁরই পথে'। হিন্দুত্বের ইতিহাসে সংহারক কুমারিলের পাশাপাশি দেখি অনন্ত তর্ক চালিয়ে যাওয়া মাধবাচার্য, শংকর, রামানুজ, শ্রীচৈতন্যকে। ব্রহ্ম সদ্‌ না অসদ্‌, দুই না এক নাকি তিন, সে সব নিয়ে হাজার বছরের বিতণ্ডা। তার আগে পরে দিয়ে ঘুরে যাচ্ছেন, আজীবিক, অজিত কেশকম্বলী, মক্ষলি গোশালরা। মহাভারতে চার্বাকের ইনকুইজিশন হচ্ছে। কিন্তু রাম জাবালিকে তর্ক উত্থাপন করতে দিচ্ছেনও। পাত্রাধার তৈল না তৈলাধার পাত্র, তা নিয়ে অসম্ভব মাত্রায় আলোচনা চলছে। একই সভা আলো করে বসছেন নৈয়ায়িক, নব্য নৈয়ায়িক, উত্তর ও পূর্ব মীমাংসক, এমন কী বৌদ্ধরাও। মনুস্মৃতি যাঁদের ছায়া মাড়ালে প্রায়শ্চিত্তের বিধান দিয়েছে, সেই তস্করসমান বৌদ্ধপণ্ডিত ক্ষত্রিয় রাজা- ব্রাহ্মণ মন্ত্রীর সভা আলো করে থাকছেন।  অহিংসার বাতাবরণে 'হিন্দু'শাস্ত্র যে অনন্ত আলোচনার পরিমণ্ডল দিয়েছে, ঐতিহাসিকভাবে তা অতুলনীয়।

 

আমরা বলব, এই ভিন্নমত সহনশীলতা, এই 'সেকুলার' আলোচনামণ্ডল, এই তো গণতন্ত্র। ঠিকই। বুর্জোয়া গণতন্ত্রে এই অহিংসার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। এ তো অনস্বীকার্য, যে আমরা ক্রমশঃ রক্তক্ষয়ী আগ্রাসী যুদ্ধের সংখ্যা কমিয়ে ফেলছি পৃথিবী জুড়ে। যুদ্ধটা অন্যভাবে চললেও, গান্ধির সন্তানরা বছর বছর নোবেল পেয়ে যাচ্ছেন। এবং তার পাশাপাশিই গতবছর জে পি মরগান এক বক্তব্যে জানাচ্ছেঃ 'Too much European democracy getting in our way '।

এই অনন্ত আলোচনা চালিয়ে যাওয়া, বিরোধীমতকে হিংসা না- কথা দিয়ে, শ্রুতি-ইতিহাস দিয়ে বোঝানো। এসব তো বিশাল সময়সাপেক্ষ ব্যাপার, কষ্টসাধ্যও। বুঝিয়ে জমি নেওয়া যে যায় না, সিপিএম, নবীনবাবু থেকে রবার্ট ভদ্রা সবাই প্রমাণ করেছেন ভারতে। বুঝিয়ে উন্নয়ন করতে গেলে মর্গান কোম্পানিরা যান কোথায়।  নিয়মগিরি দেখিয়েছে বুঝিয়ে পাহাড় কেনা বেদান্তর কর্ম না। তাহলে এই অনন্ত আলোচনার পার্প্সপেক্টিভে ঢুকলে ধান্দার ধনতন্ত্রর তো অস্তিত্ব সংকট! তাই, গণতন্ত্রে উন্নয়ন হয় না, এমন বক্তব্য তাঁরা মুহুর্মুহু প্রচার করছেন। নেতা, এবং তাঁর কোম্পানি নির্মিত ভিশন ছাড়া দেশ চলবেনা, এরকম অ্যাড টিভি খুললেই আমরা দেখছি। রবীন্দ্রনাথ কিন্তু অন্যভাবে বিশ্বাসী ছিলেন, আমরা চলব আপন মতের পরে লিখে ফেলেছেন 'মরব না কেউ বিফলতার বিষম আবর্তে।' এদিকে, মোদি কিন্তু জানেন বাঁদর সেনারা বাঁচলে লঙ্কায় স্বর্ণপ্রাচীর অক্ষত থাকেনা। কুবেরের ধন রক্ষা করাও যায় না। ফলে ব্রাহ্মণ্য ভারতে শূদ্রহত্যা আবশ্যক। আর কে না জানে শূদ্রেতররা কনভার্ট হয়েছে মুসলমানে। অথবা শূদ্রেতররাই ট্রাইবাল- মাওয়িস্ট। এর ফলে রবীন্দ্রনাথের হিন্দুত্ব আর মোদির হিন্দুত্ব উল্টোমুখ করে দাঁড়াতে বাধ্য।

কিন্তু, রবীন্দ্রনাথ তো অহিংস, তিনি হঠাৎ কেন এরকম ভাবে মোদিকে আক্রমণ করবেন। এর দায় লেখকের। ডাক পাঠকের মত সেও শুনেছে। শুধোলে ঠাট্টা করে বলে, ওনার দেড়শর ওপর বয়স, এখন কি আর মুখের ভাষা ঠিক থাকে। কিন্তু সে বস্তুত বিশ্বাস করে, এ না বলে গুরুদেবের উপায় ছিল না। তিনি হিংসায় উন্মত্ত পৃথ্বী, চলমান বিশ্বযুদ্ধ দেখতে দেখতে শেষ নিঃশ্বাস ফেলেছেন। মুসোলিনির রাজসিক মায়াকে ঔদার্য ভেবে পরে মাথার চুল ছিঁড়েছেন। হিংসা বড় পীড়া দ্যায় তাকে। তবু সেসবই শেষ কথা নয়। দাদু উত্তরাধুনিক, সোভিয়েত পতনের পরে ক্রিশ্চান আলোকপ্রাপ্তি ছেড়ে উত্তর উপনিবেশবাদের মধ্যে ইতিহাসের আশ্রয় দেখতে পাচ্ছেন। বিশ্বনাগরিক বলে আরাফত, শ্যাভেজ, জাপাতিস্তাদেরও ঘুরে ঘুরে দেখেছেন তিনি। একবিংশ শতাব্দীর শুরুর থেকে শিল্পবিপ্লবের আগ্রাসী রূপটা ক্রমশঃ প্রতীত হচ্ছে তাঁর মানসে। অরণ্য, কৃষি ধ্বংস করে পরিকল্পনাহীন ভাবে বেড়ে চলেছে কিছু উঁচু মানুষের দাবি। দরিদ্র আরও দরিদ্র হচ্ছে, এত দরিদ্র হচ্ছে যে দারিদ্রের সংজ্ঞা পালটে দিতে হচ্ছে। পৃথিবী উষ্ণতর হচ্ছে। মানুষকে বের করে আনা হচ্ছে জল-মাটি-অরণ্য-পাখি-র সংশ্লেষ থেকে। আরও একলা হচ্ছে, এলিয়েনেটেড হচ্ছে সে। আর রবীন্দ্রনাথ দেখছেন, আমাদের ঐতিহ্যে, সংস্কারে, উৎসবে মিশে আছে এর বিরোধিতার বীজ। জাপাতাদের সংগঠক জেনারেল মার্কোস বলছেন, একমাত্র ট্রাইবাল কমিউইনিটি স্ট্রাকচারেই তিনি দেখছেন আগ্রাসী সাম্রাজ্যবাদের বিরোধিতার শক্তি। রবীন্দ্রনাথও দেখছেন, এই হিন্দুত্বকে যা সবাইকে অমৃতের পুত্র বলে সম্বোধন করে। যা কুল-মান-এর তোয়াক্কা না করে মনের মানুষের সন্ধানে দেশে দেশে ঘুরে বেড়ায়। যে হিন্দুত্ব দেখায়, ছোট ছোট মানুষের কাজ, তাদের অ্যাবস্ট্রাক্ট লেবার-এর সম্মেলন শতশত সাম্রাজ্যের ভগ্নশেষ-এর পরেও থেকে যায়। দুহাজার বছরের ইতিহাস পুনর্পাঠের সূত্র দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বলছেন, ইতিহাস, সমস্ত যুগে সমস্ত দেশে এক হবে এই কুসংস্কার ত্যাগ না করলেই নয়। তিনি জানেন রাজার রাজা হয়ে মানুষের বেড়ে ওঠার জন্য এই পঠনের দরকার কতটা। বিতর্কের গভীরে ঢুকে খুঁজে আনতে হবে সত্য কী, ঝড়ে বাইরের নিয়ম নড়ে যাওয়ার পর ভবিষ্যতের জন্য অটুট হয়ে কোনটা পরে থাকে।

মোদিকে সক্রিয় বিরোধ করার দায় তাঁর এখানেই। যাঁরা বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে আলো- আশু সর্বনাশের মুখে তাঁদের ক্ষমা করার মন্ত্র তিনি দিতে পারছেন না। আর, আলোচনার জায়গাটাই থাকছেনা। মিশনারি হিন্দুত্ব আর আগ্রাসী ধন-সাম্রাজ্যবাদের মুখে দাঁড়িয়ে, রবীন্দ্রনাথ গান্ধির হিন্দু ইতিহাস, দর্শন বিশ্লেষণের জায়গা কোথায়। দলের লোকেদের তখন ছুটতে হবে ইস্কুলে ইস্কুলে কম্পালসরি আগ্রাসী হিন্দুত্বর প্রচার বন্ধ করতে।  অন্তর্দৃষ্টিতে নিজের ভিতর, নিজের জ্ঞানের গভীরে পথের সন্ধান না করে বাইরের বিদ্বেষ থামাতেই যুগ অতিক্রান্ত হবে আর মানুষের বেঁচে থাকা বাঁচিয়ে রাখার লড়াই আরও পিছিয়ে যাবে। শাস্ত্রের বদলে আবার শস্ত্রের আশ্রয় নিতে হবে। আর সেই সুযোগে পুনরায় বেড়ে যাবে হিংসার থাবা, ধংসের দিকে।

 

তাই, রবীন্দ্রনাথ দিচ্ছে ডাক – নরেন্দ্র মোদি নিপাত যাক।

No comments:

मैं नास्तिक क्यों हूं# Necessity of Atheism#!Genetics Bharat Teertha

হে মোর চিত্ত, Prey for Humanity!

मनुस्मृति नस्ली राजकाज राजनीति में OBC Trump Card और जयभीम कामरेड

Gorkhaland again?আত্মঘাতী বাঙালি আবার বিভাজন বিপর্যয়ের মুখোমুখি!

हिंदुत्व की राजनीति का मुकाबला हिंदुत्व की राजनीति से नहीं किया जा सकता।

In conversation with Palash Biswas

Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg

Save the Universities!

RSS might replace Gandhi with Ambedkar on currency notes!

जैसे जर्मनी में सिर्फ हिटलर को बोलने की आजादी थी,आज सिर्फ मंकी बातों की आजादी है।

#BEEFGATEঅন্ধকার বৃত্তান্তঃ হত্যার রাজনীতি

अलविदा पत्रकारिता,अब कोई प्रतिक्रिया नहीं! पलाश विश्वास

ভালোবাসার মুখ,প্রতিবাদের মুখ মন্দাক্রান্তার পাশে আছি,যে মেয়েটি আজও লিখতে পারছেঃ আমাক ধর্ষণ করবে?

Palash Biswas on BAMCEF UNIFICATION!

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS ON NEPALI SENTIMENT, GORKHALAND, KUMAON AND GARHWAL ETC.and BAMCEF UNIFICATION! Published on Mar 19, 2013 The Himalayan Voice Cambridge, Massachusetts United States of America

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Imminent Massive earthquake in the Himalayas

Palash Biswas on Citizenship Amendment Act

Mr. PALASH BISWAS DELIVERING SPEECH AT BAMCEF PROGRAM AT NAGPUR ON 17 & 18 SEPTEMBER 2003 Sub:- CITIZENSHIP AMENDMENT ACT 2003 http://youtu.be/zGDfsLzxTXo

Tweet Please

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS BLASTS INDIANS THAT CLAIM BUDDHA WAS BORN IN INDIA

THE HIMALAYAN TALK: INDIAN GOVERNMENT FOOD SECURITY PROGRAM RISKIER

http://youtu.be/NrcmNEjaN8c The government of India has announced food security program ahead of elections in 2014. We discussed the issue with Palash Biswas in Kolkata today. http://youtu.be/NrcmNEjaN8c Ahead of Elections, India's Cabinet Approves Food Security Program ______________________________________________________ By JIM YARDLEY http://india.blogs.nytimes.com/2013/07/04/indias-cabinet-passes-food-security-law/

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN VOICE: PALASH BISWAS DISCUSSES RAM MANDIR

Published on 10 Apr 2013 Palash Biswas spoke to us from Kolkota and shared his views on Visho Hindu Parashid's programme from tomorrow ( April 11, 2013) to build Ram Mandir in disputed Ayodhya. http://www.youtube.com/watch?v=77cZuBunAGk

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICAL OF BAMCEF LEADERSHIP

[Palash Biswas, one of the BAMCEF leaders and editors for Indian Express spoke to us from Kolkata today and criticized BAMCEF leadership in New Delhi, which according to him, is messing up with Nepalese indigenous peoples also. He also flayed MP Jay Narayan Prasad Nishad, who recently offered a Puja in his New Delhi home for Narendra Modi's victory in 2014.]

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALSH BISWAS FLAYS SOUTH ASIAN GOVERNM

Palash Biswas, lashed out those 1% people in the government in New Delhi for failure of delivery and creating hosts of problems everywhere in South Asia. http://youtu.be/lD2_V7CB2Is

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk