Welcome

Website counter
website hit counter
website hit counters

Friday, October 3, 2014

যে দ্যাশে মাটির প্রতিমার জন্য দশ কোটির হীরে.সেই দ্যাশে সাম্যের স্বপ্ন,ন্যায়ের স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন পাটনায় শ্রদ্ধালুরদের দুঃখজনক মৃত্যুর মতই,তাই শান্ত হয়ে যায় হোক্ কলরব,স্তব্ধ হয় কর্মজীবন,রাজকার্য হয়হেজেমনির আধিপাত্য! পলাশ বিশ্বাস

যে দ্যাশে মাটির প্রতিমার জন্য দশ কোটির হীরে.সেই দ্যাশে সাম্যের স্বপ্ন,ন্যায়ের স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন পাটনায় শ্রদ্ধালুরদের দুঃখজনক মৃত্যুর মতই,তাই শান্ত হয়ে যায় হোক্ কলরব,স্তব্ধ হয় কর্মজীবন,রাজকার্য হয় হেজেমনির আধিপাত্য!

পলাশ বিশ্বাস



আকাশবাণীর সৌজন্যে দেশের প্রতিটি ঘরে পৌঁছে গেলেন প্রধানমন্ত্রী মোদীর দশমীর শুভেচ্ছা!


মগের মুল্লুকে কিনা হয়?


উত্সব তাই কাগজ বেরোবে না!


উত্সব তাই কোনো কলরব হবে না!

উত্সবে স্তব্ধ হয়ে যাবে আন্দোলন!

উত্সব তাই অনাচারের অধিকার মমম গন্ধ চতুর্দিক!


কাগজ নাই,টিভিতে খবর নাই,জানিনা খবর পাইছান কিনা,বা উত্সবের চিল চিত্কারে শুনতে পাইছেন কিনা,বিজয়া দশমী উদযাপনের সময় বিহারে পদদলিত হয়ে মারা গেছেন ৩২ জন। ছবি: এনডিটিভির সৌজন্যে

বিজয়া দশমী উদযাপনের সময় বিহারে পদদলিত হয়ে মারা গেছেন ৩২ জন। ছবি: এনডিটিভির সৌজন্যেভারতের বিহার রাজ্যের রাজধানী পাটনার গান্ধী ময়দানের পাশে বিজয়া দশমী উদ্‌যাপনের সময় পদদলিত হয়ে অন্ততঃ চল্লিশ  জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১৫ জন। আজ শনিবার সন্ধ্যায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।


মৃতদের মধ্যে অন্ততঃ কুড়িজন মহিলা,ছয়জন শিশু।


বিহারের স্বরাষ্ট্রসচিব আমির সোহানির বরাত দিয়ে এনডিটিভির খবরে বলা হয়, গান্ধী ময়দানের বাইরে রামগুলাম চকসংলগ্ন এলাকায় পদদলিত হওয়ার ঘটনাটি ঘটে। লোকজন গান্ধী ময়দান থেকে ফেরার পথে দুর্ঘটনাটি ঘটে।


সোহানি আরও বলেন, ঘটনার সময় কিছু লোক মূর্ছা গেছেন। তাঁদের পাটনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, পদদলনে আহত ব্যক্তিদের খোঁজ নিতে হাসপাতালে ছুটে গেছেন সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিরা।


ওপার বাংলায় রগড় কম হইতাছে না।

জনকন্ঠের খবর অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপির আন্দোলন কঠোর হস্তে দমন করবে সরকার। তিনি বলেন, লতিফ সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে সংবিধান ও আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুসারে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কার্যকর করা হবে। সব দিক থেকে আমার জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদান এবং যুক্তরাষ্ট্র সফর অত্যন্ত সফল ও ফলপ্রসূ হয়েছে। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশকে মডেল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। শুক্রবার বিকেলে গণভবনে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে অংশগ্রহণের বিষয় তুলে ধরতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক জনাকীর্ণ সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, খুনীদের সঙ্গে কিসের সংলাপ?


ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য লতিফ সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কবে কার্যকর করা হবে- এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সংবিধান অনুসারে কাউকে মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ ও বাতিল করার একটি নিয়ম মানতে হয়। আবদুল লতিফ সিদ্দিকীর অব্যাহতির ক্ষেত্রেও সেসব নিয়ম মেনেই ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, আমরা তাকে মন্ত্রিসভা থেকে অব্যাহতি দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে ফাইল তৈরি করে রাখতে বলেছি। তার ফাইল প্রস্তুত করা হচ্ছে। রাষ্ট্রপতি দেশে এলে কেবিনেট সচিব তার কাছে ফাইল নিয়ে যাবে। লতিফ সিদ্দিকীর অব্যাহতি সংক্রান্ত ফাইলে রাষ্ট্রপতি সই করলেই তা কার্যকর হবে। তাকে দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তও নেয়া হয়েছে। দলের সভাপতি হিসেবে আমি এ ঘোষণা দিয়েছি। দলের গঠনতন্ত্র অনুসারে কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে সকলের মতামতের ভিত্তিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে। আশা করি দলের কেউ এ ব্যাপারে অমত করবে না। আমার এ ঘোষণায় দ্বিমত করার মতো কোন লোক দলীয় ফোরামে নেই। যেটা আমি বলেছি সেটাই করব। তাকে মন্ত্রিসভা ও দলে রাখব না। আমি নির্দেশ দিলে রিজাইন (পদত্যাগ) করতে হবে। নইলে বিদায় করতে হবে।


যুদ্ধ অপরাধীদের গোলমস্যগোলাম হইলাম আমরা,কি বালডা হইব?


ওপার বাংলায় য্যামনে পার পাইয়্যা যাইছে লতিফ মিয়া,এপার বাংলাতেও এক্কেবারে সেই গপ্পো,দড়ি ধইর্যা ঝুইল্যাই থাইক্যো,যাহা যাহাদের নামে পরোয়ানা ,তাহারা সকলইে বেদাগ সারদাশ্রম হইতে বেকসুর খাসাস পাইবেন।


উত্সব তাই কালো মানুষটাকে বধ করার জন্য সেই হিমালয থেকে আবাহন করে আনতে হয় উমাকে তাঁর বাপের বাড়ি,এমনি কন্যা অভাগী বাঙালিনী সে,উত্সবেও যুদ্ধে তাঁর ক্লান্তি নেই এবং এই গণসংহার সংস্কৃতিতে হারিয়ে গেল ভূমি সংস্কার,হারিয়ে গেল অরণ্যের অধিকার,হারিয়ে গেল মতাদর্শ,হারিয়ে গেল আন্দোলন,বস্তা পচা প্যানপ্যানানিতে শেষ হয়ে যায় যাবতীয প্রতিবাদ,প্রতিরোধ!


যারা মারবে,তাঁরা চিরদিন মারতেই থাকবে!

যাদের মার খাবার কথা,তাঁরা মার খেতেই  থাকবে!

যারা বধ্য,এই নিগ্রোইড অনার্যভূমিতে শ্বেতাঙ্গণা সুন্দরী তিলোত্তমাদের হাতে সেই কালো অস্পৃশ্য মানুষেরা বধ হতেই থাকবেন!

কামদুনি হবে!

হবে যাদবপুর!

প্রতিশ্রূতি প্রথম প্রতিশ্রূতিই হয়ে থাকবে,প্রথমার স্মৃতি হয়ে স্মৃতিমেদুর শারদোত্সব হয়ে রবে!


বিপ্লবের প্রতিশ্রূতি হার্মাদ হতে থাকবে!

পরিবর্তন নরকযন্ত্রণা প্রমাণিত হবে!


একটি পুজো শেষ,আরেকটি পুজোর আয়োজন!


দস আঙ্গুলে আংটি,নানা রকম আংটি,তারওপরে জ্যোতিষের রমরমা !



কি বালডা হবে এই দ্যাশে?


কইয্যা দাও দেখি সেয়ালের চিত্কারে অন্দকারের রাজত্ব যায় না!

রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার এখন বিলুপ্ত প্রজাতি বাংলায় বাঙ্গালির বসবাস উঠে গেছে!


ক্লীবের দাসত্বে বাঙালি ক্লীবেরও অধম!


সারদাশ্রমের কতই না গপ্পো পাতা ভর্তি!

টিভিতে সবজান্তা বিশেষজ্ঞদের রাত দিল সারা দিন সারা রাত কিচির মিচির! কিচির মিচির!


খবরের কাগজ পড়ে জোর বচসা,তারপর পায়খানা,লুঙ্গি তুলে বাজার ঘাট,অফিস কাছারি মুদিখানা এবং জামাইষষ্ঠি রগড় দেখতেই এক পায়ে খাড়া এবং শাসকের রক্তচক্ষুতে কাপড় খারাপ ততক্ষনাত!


বাঙালির প্রতিবাদ প্রতিরোধ এখন মারলি ত মারলি,ধাক্কা দিলি ক্যান?


কি বালডা হবে এই দ্যাশে?


ফ্যাতাড়ুরা গল্পেই থাকপে খিস্তি খেউড় করবে,দ্যাইখ্যা জোকর আঁতলেমি হবে

তার বেশি কিচ্ছু হবে না!


ভিসি হঠাও,ভিসি ত এখন পিসি !


সেই পিসির ভাইপোও আছে একখানি!


আছে সিবিআই.যে বালডা ছিঁড়বে,তা কবে ছিঁড়বে তার আগে কুণালের জবানবন্দি হবে!


ইডি হাগতে মুততে ধুতে ধুতে একুনে রোজভ্যালি!

সবে এমপিএস শুরু হল!


বাকিরা ঝাড়া খালাস


গলিতে গলিতে প্যান্ট খুলে পুরুষত্ব প্রদর্শনী এবং উচ্চকিত গানের রোল কলরোল

ঠাকের বাদ্যি ধুনোর গন্ধ!


এবার ব্যাটা,তোর মুন্ডু ওরা ছিঁড়েই নেবে!


ছেড়ে দেবে যদি তাও ঘরের মেয়েদের রেপ করিয়ে দেবে!


বাড়ির বউমাকে সাদা থান পাঠিযে দেবে!


তবূ বাঙালি লাইন করে রাজনীতির লব কুসদের কেছ্ছা কেত্তন করতি করতি লাইন দে দশ কোটির হীরে মাডির প্রতিমার গলায় দ্যাইখ্যা আদাইল্যার মত ক্যালাইয়া বইস্যা থাকব,কবে যে মালামাল লডারি হইব ,কবে যে করোড়পতি হইব!


ফাও পাইলে কিছু মিছু আগা পেছন খুইলত্যা দেরি করবিনি!


কথা ছিল,

পুজোতেও হোক কলরবের আওয়াজ উঠবে।


পাইছেন কোনো আওয়াজ কোনোখানে?


টাকের বাদ্যিতে প্রতিরোধ ম্লান

প্রতিবাদ ক্লান্ত,মিইয়েপড়া মুড়ি মিছরি।


কথা ছ্যালো,থামবে না আন্দোলনও।

যাদবপুর কামদুনি হইব না।


দ্যাখতাছি,ছাত্র ছাত্রীদের দৌড় শ্যাষ!

কামদুনিও হইয়্যা গেল!


তবে কি ঔযে কি অ্যাকখান কবিতা ছবির লাখান আঁকচিল সাংসদ ভাইপো, কি যেন গন্ধ গন্ধ,সেই গন্ধ কিনা আন্দোলন খাইয়্যা নিল!


উপাচার্যের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটির দাবিতে এই কয়েকদিনও আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তাঁরা।

শুনতা ছেলাম,সেই উদ্দেশ্যেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে অন্যান্য কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা ও অন্যান্য গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষকেন আজ অষ্টমীর বিকেল থেকে ম্যাডক্সস্কোয়ারে জমায়েতের ডাক দিয়েছিলেন।


' হোক কলরব' এই নামেই জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছেল।

আন্দোলনকারীদের আবেদন ছেলো, প্রত্যেক মানুষ তাদের সঙ্গে একটি সাদা কাগজে হোক কলরব শব্দটি লিখে আনেন।


তাদের আশা ছেলো, তাদের আবেদনে সাড়া দিয়ে প্রচুর মানুষ ভিড় জমাবেন ম্যাডোক্সে।


মহিষাসুর বধের পালায হক্কল ছ্যামড়া ছ্যামডিরা হক্কলেই হালা মহিষাসুর হইয়া গেল।

তবু রক্ষা,তিন দিনেই পুজো শ্যাষ।

দেবি হীরের  গয়না পিছনে ফেলে চলিয়াছেন বুড়ো ভাম শিবের খর কন্না সামলাতে

এই যাত্রায় রক্ষা পাইলেন।

ভালোয় ভালোয় বিশ্ববিদ্যালয়ে যাইয়া বেবাক আন্দোলন ভুল মাইরা পড়াশুনো করত্যা থাক্যেন।

পুজোতেও হোক কলরবের আওয়াজ উঠবে।  থামবে না আন্দোলনও। উপাচার্যের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটির দাবিতে এই কয়েকদিনও আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তাঁরা। সেই উদ্দেশ্যেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে অন্যান্য কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা ও অন্যান্য গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষকেন আজ অষ্টমীর বিকেল থেকে ম্যাডক্সস্কোয়ারে জমায়েতের ডাক দিয়েছেন। ' হোক কলরব' এই নামেই জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। আন্দোলনকারীদের আবেদন, প্রত্যেক মানুষ তাদের সঙ্গে একটি সাদা কাগজে হোক কলরব শব্দটি লিখে আনেন। তাদের আশা, তাদের আবেদনে সাড়া দিয়ে প্রচুর মানুষ ভিড় জমাবেন ম্যাডোক্সে।

ইতিমধ্যে,প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম রেডিও ভাষণ। ফের চমক নরেন্দ্র মোদির। 'মনের কথা' অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে এল 'স্বচ্ছ ভারত' গড়ার প্রসঙ্গ। উন্নয়নের পাশাপাশি দারিদ্র্য দূরীকরণের ওপরও জোর দেন মোদি। ১৫ মিনিটের বেতার বার্তায় স্বামীজি বিবেকানন্দর উদ্ধৃতির উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিজেদের শক্তি সম্পর্কে আগে সকলকে অবহিত হতে হবে, তারপর নিজের দক্ষতার বিকাশ ঘটাতে হতে হবে, এই সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমেই উন্নত জাতি গড়া সম্ভব। দুঃস্থদের আর্থিক অবস্থার উন্নয়নে প্রত্যেককে একটি করে খাদির জিনিস কেনার আহ্বান জানান মোদি। প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নতুন প্রকল্প আনা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বেতার বার্তায় তিনি বলেন, মাসে একটি বা দুটি রবিবার রেডিওর মাধ্যমে দেশবাসীর সঙ্গে মনের কথা বলবেন।

আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছতে অল ইন্ডিয়া রেডিওকে বেছে নিয়েছেন। এদিন মোদির বক্তব্য সম্প্রচারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল দুরদর্শনকেও। প্রধানমন্ত্রী বিবেকানন্দের দর্শন উদ্ধৃত করে এদিন দেশবাসীকে উদ্বুদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আত্মশক্তির উণ্মেষ হলে তবেই দেশের অগ্রগতি সম্ভব। তিনি দেশের উন্নয়নের জন্য প্রস্তাব দিতে জনগনের কাছে আর্জি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, অল ইন্ডিয়া রেডিওর মাধ্যমে তাঁর দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণের ঘোষণার পরই অনেকগুলি প্রস্তাব এসেছে।

নবমীতেই বিদায়ের সুর

কলকাতা: - হ্যাঁ গো, আর তো এক বেলা! ওবেলাই তো মেয়ে চলে যবে। সকালে জামাই একবার ফোন করেছিল শুনলাম। তাড়া দিচ্ছিল...
- না না জামাই বললেই তা শুনছে কে। বিজয়া পরে গেছে ঠিকই... কিন্তু দশমী কালই। না না ও তুমি মেয়েকে বলে দেও কাল পাড়ার ঠাকুর যাওয়ার পরই ওর যাওয়া হবে।
বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের একটা বাড়ির বাইরের ঘরে ৭০ পেরনো দুই মা-বাবার কথা।  
 
পঞ্জিকা মতে আজ দশমী হলেও উত্‍সবমুখর বাঙালীর কাছে আজ মহানবমী।  উত্‍সব শেষের কাউন্টডাউন শুরু। আকাশে বাতাসে বিষাদের সুর। কোনও কোনও মণ্ডপে আজই সিঁদুর খেলা। কোথাও বা কাল। কারণ দেবী দুর্গার এবার ফিরে যাওয়ার পালা।

বাতাসে বিষাদের সুর যে নেই। সেটা বোঝা যাচ্ছে শহর ছেড়ে শহরতলীতে ফিরতি ক্লান্ত মানুষগুলোকে দেখে। কেউ কেউ বলছে বাড়ি গিয়ে এক চোঠ ঘুমিয়ে নিয়ে আবার বেড়িয়ে পরতে হবে। শেষ দিনেও সকাল থেকে মণ্ডপে সবাই। আজ শেষ রাতে যে জন জোয়ারে ভাসতে চলেছে কলকাতা তা জানান দিচ্ছে সকাল থেকেই।

অনুপ্রবেশ নিয়ে বিজেপির পাশে দাঁড়িয়ে তৃণমূল সরকারকে তোপ আরএসএস-এর


পশ্চিমবঙ্গে অনুপ্রবেশ নিয়ে বিজেপির পাশে দাঁড়াল রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘ (আরএসএস)। শুক্রবার আরএসএসের বার্ষিক অনুষ্ঠানে এই ইস্যুকে হাতিয়ার করে সরাসরি তৃণমূল সরকারের দিকে আক্রমণ শানালেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর অভিযোগ, কেবল রাজনৈতিক স্বার্থে চোখ বন্ধ করে রয়েছে রাজ্য সরকার।

লোকসভা ভোটের আগে ঠিক এই একই ইস্যুতে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছিল বিজেপি। ভোট প্রচারে রাজ্যে এসে, তখন একের পর এক সভা থেকে অনুপ্রবেশ ইস্যু তুলে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করেন খোদ নরেন্দ্র মোদি। তিনি অভিযোগ করেন, দেশের নাগরিকদের থেকে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে বেশি চিন্তিত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷

http://abpananda.abplive.in/state/2014/10/03/article413028.ece/RSS-attacks-TMC-Government-over-infiltration-issue#.VC8O72eSxJk


রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশের মতে, এরাজ্যে গত কয়েকটি ভোটের ফলে বিজেপি ক্রমশ প্রধান বিরোধী হিসেবে উঠে আসছে। লোকসভা ভোটে রাজ্যে বিজেপির ভোট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ শতাংশ। সম্প্রতি দু'টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনেও একটি আসন ছিনিয়ে নিয়েছে বিজেপি। এখন তাদের পাখির চোখ ২০১৬-র বিধানসভা ভোট। তার আগে এবার বিজেপি হাতিয়ার করতে চাইছে অনুপ্রবেশ ইস্যুকে। সেই ইস্যুতে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘও যেভাবে বিজেপির পাশে দাঁড়িয়ে তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানাল, সেটা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।



এক্ষুনে আন্ত্রজাতিক খবরেও চোখ রাখুন,হং কং আন্দোলনও কামদুনি হইত্যাচে মনে লয়,যেহেতু হংকংয়ের নেতা লেউং চুন-ইন ও তার সমর্থক চীনা সরকার শুক্রবার স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, তারা প্রতিবাদ বিক্ষোভের মুখে নতি স্বীকার করবে না। পূর্ণ গণতন্ত্রের দাবিতে গত সপ্তাহে হাজার হাজার মানুষ হংকংয়ের রাস্তায় নামে। তারা ২০১৭ সালে অনুষ্ঠেয় নতুন নেতা নির্বাচনে অবাধ ভোট ব্যবস্থার দাবি জানায়। শুক্রবার বৃষ্টির মধ্যে কোন কোন প্রতিবাদ স্থলে লোকজনের সংখ্যা হ্রাস পেতে থাকে এবং হংকংয়ের লোকজন দুদিনের ছুটির পর কাজে ফিরে যায়। শুক্রবার প্রকাশিত সরকারী সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অকুপাই সেন্ট্রালের প্রতিবাদীদের প্রতি নিন্দা জানানো হয়। বিশৃঙ্খলা কোন দিনই বরদাশ্ত করা হবে না বলে লেউং সতর্ক করে দেয়। একই দিন শহরের বিভিন্নস্থানে গণতন্ত্রপন্থী প্রতিবাদীদের সঙ্গে পুলিশ ও বিরোধী গ্রুপগুলোর সংঘর্ষ হয়। খবর বিবিসি, এএফপি ও ইয়াহু নিউজের।

হংকংয়ে শুক্রবার শহরের দুটি কর্মব্যস্ত শপিং এলাকায় গণতন্ত্রপন্থী প্রতিবাদীরা বিরোধী গ্রুপগুলোর সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। পুলিশ বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি শান্ত করতে হস্তক্ষেপ করে। প্রায় ২০০ প্রতিবাদী শহরের মংকক এলাকায় প্রতিবাদী বিরোধীদের আরও বড় একটি দলের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে রত হয়। এর আগে প্রতিবাদী বিরোধীরা বিক্ষোভ প্রদর্শনের দৃশ্যত পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে ব্যারিকেডগুলো ভেঙ্গে দিতে শুরু করে। ঐ বিক্ষোভের ফলে শহরের কোন কোন অংশ অচল হয়ে পড়ে। একই দিন পুলিশ ও প্রতিবাদীদের মধ্যে শহরের প্রধান নির্বাহীর অফিসের বাইরে সংঘর্ষ হয়। আলোচনা করতে কর্তৃপক্ষ ও প্রতিবাদীদের মধ্যে মতৈক্য সত্ত্বেও অচলাবস্থা রয়েই গেছে। হংকংয়ের গণতন্ত্রপন্থী আন্দোলনকারীরা শুক্রবার চরম উত্তেজনার মধ্যে সরকারী সদর দফতরগুলোর বাইরে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। সরকারের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে প্রতিবাদীদের শেষ মুহূর্তের মতৈক্য সত্ত্বেও ঐ সংঘর্ষ ঘটে।

বেজিং হংকংয়ের বর্তমান প্রধান নির্বাহী লেউং চুন ইংয়ের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করে ঐ আন্দোলনকে অবৈধ ও 'ব্যর্থ হতে বাধ্য' বলে অভিহিত করে। লেউং বৃহস্পতিবার গভীর রাতে পদত্যাগের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করার পাশাপাশি প্রতিবাদ-বিক্ষোভের নেতৃত্বদানকারী ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তাব দেন। ছাত্ররা তাকে বৃহস্পতিবার রাতের মধ্যেই পদত্যাগ করতে বলেছিল। ছাত্ররা আলোচনার প্রস্তাবে সম্মত হয়। প্রতিবাদীরা কয়েকদিন শহরের বড় বড় অংশ অবরোধ করে রয়েছে। তারা ২০১৭ সালে হংকংয়ের প্রধান নির্বাহী পদের নির্বাচনে প্রার্থীদের আগেভাগেই ছাঁটাই-বাছাই করার চীনা পরিকল্পনার বিরোধিতা করছে। তারা অবাধ নির্বাচন চেয়েছে।

ঝাড়ু হাতে পরিচ্ছন্নতা অভিযানে মোদী


বিশ্বের অন্যতম অপরিচ্ছন্ন দেশ বলে প্রচারিত দুর্নাম ঘোচাতে ঝাড়ু হাতে পরিচ্ছন্নতা অভিযানে নেমে পড়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

যুক্তরাষ্ট্র সফর থেকে ফেরার কয়েক ঘণ্টা পর বৃহস্পতিবার সরকারি কর্তা ও দলীয় নেতাদের নিয়ে নয়া দিল্লির রাজপথ ও বস্তির অলিগলির আবর্জনা পরিষ্কারে নামেন তিনি। নিজ হাতেই আবর্জনা ঝুড়িতে তুলতে দেখা যায় তাকে।


এনডিটিভি'র প্রতিবেদলে বলা হয়, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের পুরোধা ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় নেতা মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিনকে পাঁচ বছর মেয়াদি পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধনী দিন হিসেবে বেছে নেন মোদী।


২০১৯ সালে গান্ধীর দেড়শ তম জন্মবার্ষিকীতে জাতিকে একটি স্বচ্ছ ভারত উপহার দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তার।


'স্বচ্ছ ভারত অভিযানে' ভারত জুড়ে পার্ক, সরকারি ভবন ও সড়কের অবর্জনা-জঞ্জাল পরিষ্কারে নামে হাজার হাজার স্কুলশিক্ষার্থী, সরকারি কর্তা ও সাধারণ মানুষ। ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতা, বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও এমপিরাও এতে অংশ নেন।


ভারতের অপরিচ্ছন্নতা ও অস্বাস্থ্যকর শৌচাগার নিয়ে বিশ্ব সমাজে সমালোচনা রয়েছে। মাত্র ৩২ শতাংশ বসত বাড়িতে নিরাপদ শৌচাগার রয়েছে বলে ২০১১ সালের এক সরকারি শুমারিতে জানা গেছে।


ভারতে ৬০ কোটির বেশি মানুষ এখনও খোলা আকাশের নিচে উন্মুক্ত স্থানে মলত্যাগ করছে বলে গত বছর ইউনিসেফের এক প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছিল।


বাংলাদেশ ও ভিয়েতনাম এক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনতে পারলেও শ' শ' কোটি ডলার খরচ করে ভারত কোনো সুফল আনতে পারেনি বলে সমালোচনা করে ইউনিসেফ।


পৃথিবীর অন্যতম অপরিচ্ছন্ন ও নোংরা দেশের বদনাম ঘুচাতেই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা পরিকল্পনা হাতে নেন মোদী। গত নির্বাচনী ইশতেহারেও পরিচ্ছন্নতার প্রতিশ্রুতি ছিল তার।


এইদিন মহাত্মা গান্ধীর স্মৃতি বিজড়িত বাল্মীকি বস্তি থেকে পরিচ্ছন্নতা অভিযান শুরু করেন মোদী। ওই বস্তিতে কিছুদিন অবস্থান করেছিলেন গান্ধী।


ইন্ডিয়া গেইটে সমবেতদের উদ্দেশ্যে মোদী বলেন, "গান্ধীর 'ভারত ছাড়' আন্দোলনে সাড়া দিয়ে জনতা ব্রিটিশদের কাছ থেকে দেশ স্বাধীন করেছিল। কিন্তু তার ভারত পরিচ্ছন্ন করার স্বপ্ন এখনো অপূর্ণ।"


মোদীর পরিচ্ছন্নতা অভিযানে যোগ দেয়া সরকারি কর্তাসহ হাজার হাজার মানুষ বছরে একশ ঘণ্টা স্বেচ্ছায় পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালানোর প্রতিশ্রুতি দেন। সপ্তাহে অন্তত দুইঘণ্টা পরিচ্ছন্নতার কাজ করবেন তারা।


জনস্বাস্থ্য ইস্যুটি মোদীর উন্নয়ন পরিকল্পনার শীর্ষ রয়েছে। প্রতিটি স্কুলে ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য পৃথক টয়লেটের ব্যবস্থার উদ্যোগ ইতোমধ্যেই নিয়েছেন তিনি।


পটনা:পটনায় মর্মান্তিক ঘটনায় দশেরার সন্ধ্যায় বিষাদের ছায়া পটনায়।গাঁধী ময়দানে রাবণের কুশপুতুল পোড়ানো হয়ে যাওয়ার পর ভিড়ের চাপে পদপিষ্ট হয়ে কমপক্ষে ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে মহিলা, শিশু রয়েছে।মারাত্মক জখম হয়ে পটনার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিত্সাধীন রয়েছে ১৮ জন, জানিয়েছেন বিহার পুলিশের ডিজিপি পিকে ঠাকুর।এতগুলি মানুষের পায়ের চাপে পিষে মারা যাওয়ার কারণ জানা যায়নি, এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত ডিজিপি গুপ্তেশ্বর পাণ্ডে।সংবাদ সংস্থাকে তিনি ফোনে বলেছেন, ঘটনার কারণ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।তবে পটনা জেলা প্রশাসনের কর্তারা জানাচ্ছেন, গাঁধী ময়দানের গেটের বাইরে খোলা রাস্তার ওপর হাই টেনশন বিদ্যুতের তার পড়ে আছে বলে গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল লোকমুখে।তা থেকেই আতঙ্ক ছড়িয়ে এমন মর্মান্তিক ব্যাপার।

নিহতদের প্রত্যেকের পরিবারকে ৩ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেবে রাজ্য প্রশাসন।পাশাপাশি তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের এক অফিসার বলেছেন, স্বরাষ্ট্রসচিব আমির সুভানি ও এডিজি পাণ্ডেকে তদন্ত করে দুর্ঘটনার কারণ খুঁজে বের করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মুখ্যমন্ত্রী জিতন মাঝিকে ফোন করে দুর্ঘটনার ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়েছেন।এর আগে শোনা গিয়েছিল, গাঁধী ময়দানে তিলধারণের জায়গা নেই।ভিড়ের চাপে অসু্স্থ হয়ে জ্ঞান হারিয়েছে অনেকে।বিহারে দুর্গোত্সব ও দশেরায় সন্ত্রাসবাদী হামলার সতর্কতা ছিল।তবে নির্বিঘ্নেই কেটেছে পুজো।কিন্তু দশেরার সন্ধ্যার হৃদয়বিদারক ঘটনায় পটনার আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে স্বজনহারানোর বেদনা, কান্নার রোলে।

http://abpananda.abplive.in/national/2014/10/04/article413252.ece/Stampede-at-patna-gandhi-maidan-on-dussera-evening-several-dead-and-injured.#.VC8ObWeSxJk


বাংলা দ্যাশের পুজোর খবরঃ


একই দিনে মহানবমী আর বিজয়া দশমীর মধ্য দিয়ে শুক্রবার শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব; সনাতন ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী শনিবার প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে মর্ত্য ছেড়ে কৈলাসে যাবেন দুর্গতিনাশিনী দেবী দুর্গা।






সাধারণত নবমীর পরদিন দশমীর বিহিত পূজার মধ্য দিয়ে বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় এ ধর্মীয় উৎসবের সমাপ্তি হয়, একই দিনে হয় বিসর্জন। তবে এবার নবমী ও দশমীর তিথি হওয়ায় বিসর্জনের ব্যবস্থা হয়েছে একদিন পর।     

শুক্রবার ভোর ছয়টা ৫৪ মিনিটের মধ্যে মহানবমী কল্পারম্ভ ও মহানবমী বিহিত পূজার মাধ্যমে অশুভ আর অকল্যাণের অবসান কামনা করা হয়।

এরপর সকাল ৮টা ২৩ মিনিটের মধ্যে দশমীর বিহিত পূজা এবং দর্পণ বিসর্জনের পর শান্তিজল গ্রহণ করে শেষ হয় দেবীর শাস্ত্রীয় বিসর্জন।

দর্পণ বিসর্জনের পর অনেক মণ্ডপে চলে 'মাকে' বরণ। দুর্গার চরণে সিঁদুর দিয়ে সেই সিঁদুর এক নারী পরিয়ে দেন আরেকজনের কপালে।

বিবাহিত নারী স্বামীর দীর্ঘায়ু ও সংসারের সুখ শান্তি কামনায় এবং অবিবাহিতরা ভাল স্বামী পাওয়ার আশায় এই সিঁদুর বিনিময় করেন বলে ভক্তরা জানান।

অনেক মণ্ডপে এই আচার পালন করা হবে শনিবার বিসর্জনের আগে।

পূজা উদযাপন কমিটির সদস্য রনজিত সরকার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, তারা শনিবার সকালে দেবী বরণের পর রাতে প্রতীমা বিসর্জন দেবেন।

বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি কাজল দেবনাথ জানান, শনিবার বিসর্জনের আগ পর্যন্ত তাদের মণ্ডপগুলোতে দেবী দর্শন চলবে।

শনিবার বিকালে ঢাকেশ্বরী মন্দির থেকে বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ ও মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির উদ্যোগে দেবী প্রতিমা নিয়ে শুরু হবে বিজয়া শোভাযাত্রা।

রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে বুড়িগঙ্গার তীরে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে মাতৃরূপী দেবীকে এক বছরের জন্য বিদায় জানাবে ভক্তরা।

গত মঙ্গলবার সকালে ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হয় এবারের শারদীয় দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা।হিন্দু শাস্ত্র মতে, দশভূজা দেবী দুর্গা শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষে প্রতি শরতে কৈলাস ছেড়ে কন্যারূপে মর্তলোকে আসেন। সঙ্গে আসেন তার দুই মেয়ে লক্ষ্মী, সরস্বতী আর দুই ছেলে গণেশ ও কার্তিক।

পঞ্জিকা অনুযায়ী, এবার দেবী এসেছেন নৌকায়, যাবেন দোলায় চড়ে।

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, দেবী নৌকায় আসার অর্থ হলো 'শস্যবৃদ্ধিস্তুথাজলম', অর্থাৎ একদিকে অতিবৃষ্টি, বন্যা, ঝড়ের মতো দুর্যোগ, অন্যদিকে দ্বিগুণ শস্যবৃদ্ধির যোগ।

আর তিনি দোলায় বা দোলনায় চেপে বিদায় নেয়ার অর্থ হলো 'দোলায়াং মরকং ভবে', অর্থাৎ মহামারি, ভূমিকম্প, মন্বন্তরের পূর্বাভাস।

এ বছর সারা দেশে ২৮ হাজার ৪৫৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা হয়। আর ঢাকায় মণ্ডপের সংখ্যা ছিল ২২১টি।




No comments:

मैं नास्तिक क्यों हूं# Necessity of Atheism#!Genetics Bharat Teertha

হে মোর চিত্ত, Prey for Humanity!

मनुस्मृति नस्ली राजकाज राजनीति में OBC Trump Card और जयभीम कामरेड

Gorkhaland again?আত্মঘাতী বাঙালি আবার বিভাজন বিপর্যয়ের মুখোমুখি!

हिंदुत्व की राजनीति का मुकाबला हिंदुत्व की राजनीति से नहीं किया जा सकता।

In conversation with Palash Biswas

Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg

Save the Universities!

RSS might replace Gandhi with Ambedkar on currency notes!

जैसे जर्मनी में सिर्फ हिटलर को बोलने की आजादी थी,आज सिर्फ मंकी बातों की आजादी है।

#BEEFGATEঅন্ধকার বৃত্তান্তঃ হত্যার রাজনীতি

अलविदा पत्रकारिता,अब कोई प्रतिक्रिया नहीं! पलाश विश्वास

ভালোবাসার মুখ,প্রতিবাদের মুখ মন্দাক্রান্তার পাশে আছি,যে মেয়েটি আজও লিখতে পারছেঃ আমাক ধর্ষণ করবে?

Palash Biswas on BAMCEF UNIFICATION!

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS ON NEPALI SENTIMENT, GORKHALAND, KUMAON AND GARHWAL ETC.and BAMCEF UNIFICATION! Published on Mar 19, 2013 The Himalayan Voice Cambridge, Massachusetts United States of America

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Imminent Massive earthquake in the Himalayas

Palash Biswas on Citizenship Amendment Act

Mr. PALASH BISWAS DELIVERING SPEECH AT BAMCEF PROGRAM AT NAGPUR ON 17 & 18 SEPTEMBER 2003 Sub:- CITIZENSHIP AMENDMENT ACT 2003 http://youtu.be/zGDfsLzxTXo

Tweet Please

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS BLASTS INDIANS THAT CLAIM BUDDHA WAS BORN IN INDIA

THE HIMALAYAN TALK: INDIAN GOVERNMENT FOOD SECURITY PROGRAM RISKIER

http://youtu.be/NrcmNEjaN8c The government of India has announced food security program ahead of elections in 2014. We discussed the issue with Palash Biswas in Kolkata today. http://youtu.be/NrcmNEjaN8c Ahead of Elections, India's Cabinet Approves Food Security Program ______________________________________________________ By JIM YARDLEY http://india.blogs.nytimes.com/2013/07/04/indias-cabinet-passes-food-security-law/

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN VOICE: PALASH BISWAS DISCUSSES RAM MANDIR

Published on 10 Apr 2013 Palash Biswas spoke to us from Kolkota and shared his views on Visho Hindu Parashid's programme from tomorrow ( April 11, 2013) to build Ram Mandir in disputed Ayodhya. http://www.youtube.com/watch?v=77cZuBunAGk

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICAL OF BAMCEF LEADERSHIP

[Palash Biswas, one of the BAMCEF leaders and editors for Indian Express spoke to us from Kolkata today and criticized BAMCEF leadership in New Delhi, which according to him, is messing up with Nepalese indigenous peoples also. He also flayed MP Jay Narayan Prasad Nishad, who recently offered a Puja in his New Delhi home for Narendra Modi's victory in 2014.]

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALSH BISWAS FLAYS SOUTH ASIAN GOVERNM

Palash Biswas, lashed out those 1% people in the government in New Delhi for failure of delivery and creating hosts of problems everywhere in South Asia. http://youtu.be/lD2_V7CB2Is

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk