Welcome

Website counter
website hit counter
website hit counters

Thursday, March 27, 2014

এভাবেই ঘুরে দাঁড়াবেন কমরেড বাংলার ঘুর্ণি পিচে बोधिवृक्ष छांव में येचुरी बुद्धदेव,केजरीवाल बंगाल तक धावा बोलेंगे तो लक्ष्मण की ममता स्तुति

এভাবেই ঘুরে দাঁড়াবেন কমরেড বাংলার ঘুর্ণি পিচে

बोधिवृक्ष छांव में येचुरी बुद्धदेव,केजरीवाल बंगाल तक धावा बोलेंगे तो लक्ष्मण की ममता स्तुति

এক্সকেলিবার স্টিভেন্স বিশ্বাস


एक्सकैलिबर स्टीवेंस विश्वास


 এভাবেই ঘুরে দাঁড়াবেন কমরেড বাংলার ঘুর্ণি পিচে।


লোকসভা নির্বাচনে বামেদের ভোট বাড়বে। দাবি করলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। সংবাদসংস্থা পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাত্‍কারে সিপিআইএম পলিটব্যুরো সদস্যের দাবি, রাজ্যে মহিলাদের নিরাপত্তা নেই। চলছে দুষ্কৃতীরাজ। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর মার্কশিটে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী পেয়েছেন বিগ জিরো। সংবাদসংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাত্কারে বর্তমান সরকারকে কাঠগড়ায় তুললেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।

শিল্প-কৃষি-আইনশৃঙ্খলা-শিক্ষা-স্বাস্থ্য-সহ সব ক্ষেত্রেই বর্তমান সরকার ব্যর্থ বলে দাবি করে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য বলেছেন, রাজ্যের কোনও মহিলাই সুরক্ষিত নন। এটা ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি। তাঁদের জমানার কথা টেনে এনে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যর মন্তব্য, বাম আমলেও রাজ্যে মহিলাদের ওপর অপরাধ হত। কিন্তু তখন আইন মেনে ব্যবস্থা নেওয়া হত। দোষীরা শাস্তি পেত। আর এখন সমাজবিরোধীরাই সব দখল করে নিয়েছে।


দুহাজার এগারোর পর রাজ্যে বামেদের অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলে দাবি করে আসছিলেন বাম নেতা-কর্মীরা। লোকসভা ভোটের ঠিক আগে এবার সেই দাবিই করলেন সিপিআইএমের পলিটব্যুরো সদস্য বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।


গত বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের সঙ্গে বামেদের ভোটের ব্যবধান ছিল তিরিশ লক্ষ। তাঁর দাবি, সেই ব্যবধান ক্রমশ কমছে ।


নিজেদের ভুলের জন্যই বহু বাম সমর্থক তাঁদের ছেড়ে গিয়েছেন বলেও মন্তব্য করেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। ভুল শুধরে তাদের ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান তিনি।


তবে পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূলের সাফল্যকে গুরুত্ব দিতে নারাজ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর দাবি,সন্ত্রাসের জন্যই পঞ্চায়েত ভোটে স্বাভাবিক জনমত উঠে আসেনি ।


এবার লোকসভায় তাঁরা তৃণমূলের সন্ত্রাস মোকাবিলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানান সিপিআইএমের পলিটব্যুরো সদস্য ।


সিঙ্গুর সমস্যা নিয়েও সরব হয়েছেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, সিঙ্গুর সমস্যা রাজ্যের ভবিষ্যতকে অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে। গোটা ঘটনার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়ী করেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, অবাঞ্ছিত অতিথি হতে চান না বলেই সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন রতন টাটা। তবে তার আগেই রতন টাটা গুজরাত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছিলেন। একথা তিনি পরে জানতে পেরেছিলেন বলে জানান বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।


घुरे दांड़ानो यानि सत्ता में वापसी वामदलों का ख्याली पुलाव पकते पकते पक नहीं रहा है।अध नींद अध दिवास्वप्न में बंगाल की स्पिनी पिच पर गोलंदाजी चारों तरफ से इतनी विचित्र है कि माकपाई बल्ला फिसल फिसल जाये।गेंद छूते ही लंबा लंबा ऊंचा कैच।मैदान बाहर।


विचित्र किंतु सत्य है कि जिस बुद्धदेव भट्टाचार्यके नेतृत्व में सिंगुर नंदीग्राम में भूमि आंदोलन के दमन की पृष्ठभूमि में परिवर्तन सुनामी का जन्म हुआ,सम्मुख समर के कुरुक्षेत्र में वाम शिविर के भीष्मपितामह वही हैं।


तो दूसरी ओर, नईदिल्ली में माकपा महासचिव तो कामरेड प्रकाश कारत हैं लेकिन पार्टी का संसदीय राजनीतिक चेहरा हैं कामरेड सीताराम येचुरी।


संजोग से दोनों बोधिवृक्ष की छांव में है।रोज दोनों के दिव्यचक्षु खुल रहे हैं।आत्मालोचना के मसीहा बनकर जनाधार वापसी की कवायद में लग गये हैं दोनों।


येचुरी ने खुल्लमखुल्ला मान लिया कि कारपोरेट राज के खिलाफ जो सवाल अरविंद केजरीवाल उठा रहे हैं,वाम दले वे सवाल उठाने में नाकाम हैं।अब केजरीवाल बंगाल में भी धावा बोलने वाले हैं।तीन प्रत्याशी खड़े हैं आपके।यौगेंद्र घूम गये हैं लेकिन अभी अरविंद आये नहीं है।तो क्या बंगाल में असली वाम की जगह लेगा आप,सवाल यह भी है।


अब इससे भी मजेदार बात तो यह है कि बुद्धदेवबाबू ने ऐेल लोकसभा चुनाव से पहले मान लिया कि अति आत्मविश्वास के चलते सिंगुर और नंदीग्राम में उनसे गलतियां हुई हैं।


इस पर तुर्रा यह कि कामरेड बुद्धदेव और कामरेड येचुरी को अब भी दिल्ली में कांग्रेस की सरकार की संभावना नजर आ रही है,जो देश के बाकी राजनेताओं और नागरिकों के लिए एक असंभव सा समीकरण है।तीसरा मोर्चा बहुत जोर लगाने से पहले नहीं बन पाया तो बनने से पहले ही बिखर गया।अब चुनाव नतीजे की बात रही दूर,चुनाव प्रचार कायदे से शुरु भी नहीं हुआ कि इस कामरेड जोड़ी ने ऐलान भी कर दिया कि 2004 की तरह हालत हुई तो फिर कांग्रेस को समर्थन।


दूसरी ओर,हालत इतनी खराब है माकपा की कि बहिस्कृत पूर्व लोकसभाध्यक्ष को हर दूसरे तीसरे पार्टी कार्यक्रम में सामने रखना होता है जबकि उनकी पार्टी में वापसी की कोई संभावना नहीं है।रज्जाक मोल्ला की नेतृत्व में बदलाव की मांग सिरे से खारिज हो गयी तो उन्होंने दलित मुस्लिम गठबंधन के सामाजिक न्याय मोर्चा का ऐलान कर दिया तो माकपा को फिर उन्हें दल से बहिस्कृत करना ही पड़ा।


अब देखिये, मोल्ला की गैरहाजिरी में ग्राम बांग्ला में वाम उम्मीदवार गहरे समुंदर में डूबते से खुद को पा रहे हैं और मदद के लिए उन्हीं मोल्ला से गुहार लगा रहे हैं।ऐसे उम्मीदवारों में हाईप्रोफाइल सुजन चक्रवर्ती भी है।


सबसे ज्यादा फजीहत तो लक्ष्मण सेठ को लेकर हो गयी।माकपाई नंदीग्राम सिंगुर का ठीकरा सेठ के मत्थे पोड़कर अपने को पाक साफ साबित करने के फिराक में थे। मोल्ला के साथ सेठ के बहिस्कार की तैयारी भी थी।लेकिन पार्टी की दिनोंदिन हालत पतली होते जाने और मेदिनीपुर में वाम का नामलेवा कोई नहीं होने की मजबूरी से यह परियोजना मोल्ला को निकालकर ही खत्म कर दी गयी।


अब पार्टी सदस्यता का नवीकरण सेठ नहीं करा रहे थे तो हड़कंप मच गया।खुद वाममोर्चा चेयरमैन और राज्य सचिव विमान बोस उन्हें मनाने की कोशिस कर ही रहे थे,तो लक्ष्मण सेठ ने बाकायदा ममता स्तुति शुरु कर दी और सिरे से माकपा सदस्यपद नवीकरण करने से इंकार करते हुए वामच्छेद कर दिया।


কেজরিওয়ালের কাছে হার মানল সিপিএম


sitaram

নয়াদিল্লি: সাধারণ মানুষের স্বার্থে এতদিন লড়াই করেছে বামপন্থীরা৷ কিন্ত্ত সেই তারাই হার মানছে এক আম আদমির কাছে৷ অরবিন্দ কেজরিওয়ালের কাছে পরাজয় স্বীকার করে নিল সিপিএম৷ যে বিষয়গুলি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বারবার বলেও জাতীয় ক্ষেত্রে কোনও ছাপ ফেলতে পারেনি প্রকাশ কারাটের দল, সেই দুর্নীতি থেকে গ্যাসের দাম নিয়ে লড়াই করে এবং সরাসরি কংগ্রেস-বিজেপিকে আক্রমণ করে আলোড়ন তুলে দিয়েছেন কেজরিওয়াল৷ এই অবস্থায় সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরির বক্তব্য, 'কেজরিওয়াল তো আমাদের কাছে এসেছেন, আমাদের কাছ থেকেই তথ্য নিয়েছেন, আমাদের তোলা বিষয়ই ওঠাচ্ছেন৷ এটাও ঠিক, তিনি বিপুল সাড়া ফেলেছেন৷' তা হলে সিপিএম কেন পারল না? সীতারাম এ বার সব দোষ চাপিয়ে দিলেন মিডিয়ার ঘাড়ে৷ তাঁর কথায়, 'আমরা বড় বড় প্রতিবাদ সভা করেছি৷ বহু মানুষ এসেছেন৷ কিন্ত্ত মিডিয়া তা দেখায়নি বা তার কথা বলেনি৷ বরং সব সময় কেজরিওয়ালকেই গুরুত্ব দিয়ে দেখানো হচ্ছে৷'


কিন্ত্ত ঘটনা হল, যত দিন যাচ্ছে, ততই একটা বিষয় স্পষ্ট, কেজরিওয়ালকে কেউ পছন্দ করুন বা অপছন্দ করুন, তাঁকে কেউ উপেক্ষা করতে পারছেন না৷ কারণ তিনি সরাসরি লড়াই করছেন৷ ভোটের ময়দানে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন শীলা দীক্ষিত থেকে শুরু করে নরেন্দ্র মোদীকেও৷ মুকেশ আম্বানির মতো শিল্পপতির বিরুদ্ধেও স্পষ্ট কথা বলছেন৷ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন৷ মানুষের একেবারে অন্দরমহলে পৌঁছে যাচ্ছেন৷


এহেন কেজরিওয়ালকে কি বামেরা ভবিষ্যত্‍ জোটে চায়? সীতারামের জবাব, 'আমরা যে কথা বলি, সেটা আরেকজন বলছেন দেখে আমরা খুশি৷ তবে জোট যা হবে তা ভোটের পরে৷ এখন জোট নিয়ে কথা বলা অর্থহীন৷' কেজরিওয়াল অবশ্য এ দিনও মোদীর উন্নয়নের দাবি ধূলিসাত্‍ করতে চেয়েছেন৷ এ নিয়ে বিজেপির সঙ্গে আপ-এর একপ্রস্ত দাবির লড়াইও চলে৷ বিজেপির বক্তব্য, অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং আপ নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছেন৷ আসল তথ্য হল, কৃষিতে গুজরাটের বৃদ্ধি হল এগারো শতাংশ৷ মোদীর প্রচেষ্টায় রাজ্যের ৬৮ শতাংশ জমি সেচযোগ্য হয়েছে৷ কৃষকদের আয় বেড়েছে৷ আপ এর পাল্টা জবাব দিয়েছে জাতীয় ক্রাইম ব্যুরোর রিপোর্ট তুলে ধরে৷ আপ-এর বক্তব্য, গুজরাটে কৃষির অবস্থাটা কী রকম তা কৃষকদের আত্মহত্যার ঘটনাই প্রমাণ করে দেবে৷ ২০১২ সালে ৫৪৬ জন, ২০১১-তে ৫৭৮ জন এবং ২০১০ সালে ৫২৩ জন কৃষক আত্মহত্যা করেছিলেন৷ গুজরাট সরকার অবশ্য আত্মহত্যার এই হিসাব নিজেদের ওয়েবসাইট থেকে মুছে দিয়েছে৷


গ্যাসের দাম ও রিলায়্যান্সকে সুবিধা দেওয়া নিয়ে বিজেপির মত হল, বিজেপি নেতা যশবন্ত সিন্হা অর্থ মন্ত্রকের সংসদীয় কমিটির প্রধান হিসাবে একটা রিপোর্ট দিয়েছিলেন৷ সেখানে সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করা হয়েছিল৷ এমনকি গুজরাটের প্রাক্তন শক্তিমন্ত্রী পর্যন্ত এর বিরোধিতা করেছিলেন৷ কিন্ত্ত আপ বলেছে, যশবন্ত তো সংসদীয় কমিটির রিপোর্ট দিয়েছেন, এটা তো বিজেপির কোনও কমিটি নয়, সংসদের কমিটি৷ উল্টে গুজরাট সরকার যে সুপারিশ করেছিল, তাতে গ্যাসের দাম ইউনিট প্রতি ১৪ ডলার হয়ে যেত৷ এ ব্যাপারে সুপারিশের চিঠিও প্রকাশ করেছে আপ৷


মমতাকে বিঁধবেন কেজরি


kejri

অমল সরকার


বারাণসী: বুধবারটা বারাণসীতে ভালোই কাটল কেজরিওয়ালের৷ মঙ্গলবারের মতো রাস্তায় পদে পদে নরেন্দ্র মোদীর সমর্থকদের বিক্ষোভের মুখে অন্তত পড়তে হয়নি৷ বারাণসীর পাশাপাশি লাগোয়া এলাকাতেও রোড-শো করলেন আম আদমি পার্টির প্রধান৷ প্রায় ৬০ কিলোমিটারের সফরে একবারই মাত্র তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে কালো পতাকা দেখায় মোদী সমর্থকেরা৷


কিন্ত্ত এই 'নির্ঝঞ্ধাট' রোড-শো খুশি করতে পারল কি কেজরিওয়ালকে? রোড-শো চলাকালীন শহরের মধ্যে কোথাও কোথাও পথচলতি মানুষ তাঁকে দেখে হাত নেড়েছেন বটে৷ কিন্ত্ত তার জন্য কেজরিওয়ালকেও কম কসরত করতে হয়নি৷ শহরের বাইরের ছবিটা ছিল আপ-এর জন্য আরও দুশ্চিন্তার৷ হাতে গোনা কয়েকটি জায়গায় জনতা ফুল-মালা নিয়ে অপেক্ষা করলেও ভিড় ছিল পাতলা৷ তেমনই একটি জায়গা ভৈরোতলাও৷ শহর থেকে প্রায় তিরিশ কিলোমিটার দূরের এই মহল্লায় একটি চায়ের দোকানের সামনে হঠাত্‍ গাড়ি থামালেন আপ প্রধান৷ দোকানিকে হাতজোড় করে বলেন, 'ম্যায় অরবিন্দ কেজরিওয়াল৷ আপকে সেবা করনে আয়ে হ্যাঁয়৷ থোড়া চায়ে পিলাইয়ে৷' দোকানিকে দেখে মনে হল, বুঝতে পারেননি মানুষটি কে? কিঞ্চিত্‍ থতমত খেয়ে চা এগিয়ে দিলেন৷ চিত্রনাট্যের পরবর্তী অংশে যা থাকে, হলও তাই৷ মেহমানের কাছ থেকে দোকানি দাম নিতে চান না৷ অন্যদিকে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো কেজরিও জেদ ধরেছেন দাম দেবেনই৷ সতীর্থ একজন দোকানির হাতে ১০ টাকার নোট গুঁজে দিলেন৷ এরই মধ্যে হুড়োহুড়িতে দোকানের টিনের চাল হেলে কেজরিওয়ালের পিঠ ছুঁয়ে ফেলার জোগাড়৷ ফলে পুলিশ ভিভিআইপি প্রার্থীকে দ্রুত গাড়িতে তুলে দিতে তত্‍পর৷ কিন্ত্ত কেজরিওয়াল ফের মমতা৷ ঘর ঠিক না হওয়া পর্যন্ত কিছুতেই যাবেন না৷ সেখানেই এক ফাঁকে কথা বলার সুযোগ এল৷ জানতে চাইলাম, 'বাংলায় প্রচারে যাবেন না? কেজরিওয়াল বললেন, 'অবশ্যই যাব, দিদির বিরুদ্ধে অনেক কিছু বলার আছে?' কবে যাবেন? অরবিন্দ জবাব দেওয়ার আগেই আটকে দিলেন তাঁর দিল্লিনিবাসী স্বেচ্ছাসেবকেরা, সিপিএম, তৃণমূলের কর্মীদের আচরণও হার মানবে যাদের কাছে৷


বাংলায় প্রচারে গিয়ে কী বলবেন কেজরিওয়াল? আপ-এর আর এক শীর্ষ নেতা গোপাল রাইয়ের কথায়, 'কেন, বাংলায় ইস্যুর কোনও অভাব আছে? চিটফান্ড কেলেঙ্কারির থেকে বড় দুর্নীতি দেশে ক'টা আছে?' তাঁর আরও সংযোজন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে অনেক কথা বলেন, তা আটকাতে ব্যবস্থা নেওয়া তো দূরে থাক, ভ্রষ্টাচার বেড়ে গিয়েছে বাংলায়৷' বাংলার মুখ্যমন্ত্রী যে নাম না করে দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর সমালোচনা করে থাকেন তা ভালোই জানেন আপ নেতারা৷ সরল জীবনযাপনে কেজরিওয়াল বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে নকল করছেন, তৃণমূলের এই প্রচারেও অসন্ত্তষ্ট আপ নেতৃত্ব৷ কেজরিওয়াল কলকাতায় গিয়েই এ সবের জবাব দেবেন, জানালেন আপ নেতারা৷


এ দিন দুপুর ১২টা নাগাদ বারাণসীর ভারতমাতা মন্দিরে কপাল ঠেকিয়ে কেজরিওয়াল স্করপিও ছেড়ে উঠে পড়লেন টেম্পোর মাথায়৷ গন্তব্য, রোহনিয়া, রাজাতলাও, বরোরার মতো বারাণসী শহর লাগোয়া গাঁ-গঞ্জ৷ এই সফরের পোশাকি নাম 'ঝাড়ু লাগাও যাত্রা'৷ কোনও সন্দেহ নেই বারাণসীর জন্য প্রতীকটা আদর্শ৷ এত ধুলো আর নোংরা ক'টা শহরে মেলে সন্দেহ আছে৷ দলের প্রতীক চেনানোর পাশাপাশি তিনি যে দুর্নীতি, অপশাসনকে ঝাড়ু মেরে ঝেটিয়ে বিদায় করতে চান, 'ঝাড়ু লাগাও যাত্রা'র মধ্যে দিয়ে সেই বার্তাই দিতে চাইলেন আপ নেতা৷ কিন্ত্ত দিনের শেষে প্রশ্ন উঠলই, ১০ টাকার ঝাড়ু হাতে জনতা, না কি দশ-বিশ লাখের গাড়ি-- আম আদমির রোড-শো'তে কোনটা বেশি ছিল? কেজরিওয়াল কতটা মন কাড়তে পারলেন বোঝা যাবে ভোটের বাক্সে৷ কিন্ত্ত গাড়ির যথার্থ বিজ্ঞাপন যে হল, তাতে সন্দেহ নেই৷ ছিল মিডিয়ার গাড়িও৷ নির্বাচনী আচরণবিধির তোয়াক্কা না করে সেই গাড়ির মিছিল থেকে আপ সমর্থকেরা এত ঝাঁটা বিলোলেন, যে তার যথার্থ ব্যবহার হলে বারাণসীর পথঘাট ধূলিশূন্য হবে অচিরেই৷


মহার্ঘ গাড়ির পাশাপাশি সেগুলির নম্বরও বলে দিচ্ছিল, বারাণসীতে শুধু কেজরিওয়ালই নন, বহিরাগত তাঁর সমর্থকেরাও৷ এমনকি শোভাযাত্রা নিয়ন্ত্রণ থেকে কেজরিওয়ালকে ঘিরে রাখার কাজেও খোদ দিল্লি থেকে ওয়াকিটকি হাতে হাজির ১০ জনের একটি টিম, যাদের সকলেই ছাত্র৷ তাঁদেরই একজন দিল্লির সীতা কলোনির বাসিন্দা পলিটেকনিকের ছাত্র রোহিত পাণ্ডে জানাচ্ছেন, স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে এই দায়িত্বই চেপেছে তাঁদের কয়েকজনের উপর৷ সর্বত্রই কেজরিওয়ালের প্রচারে সফরসঙ্গী হচ্ছেন৷ ফলে পুলিশের কাজটা সহজ হয়ে গিয়েছে৷


বারাণসী সফরে স্বামীর সঙ্গী হয়েছেন কেজরিওয়াল পত্নী সুনীতাও৷ সঙ্গে মেয়ে হর্ষিতা এবং ছেলে পুলকিত৷ গাঁয়ের সফর শেষে বারাণসী-এলাহাবাদ হাইওয়েতে (জিটি রোড এখানে এই নামেই পরিচিত) কনভয় থামলে জানতে চাইলাম, দিল্লির সঙ্গে কতটা ফারাক বারাণসীর? হাতজোড় করে ইন্ডিয়ান রেভিনিউ সার্ভিসের পদস্থ অফিসার সুনীতা বললেন, 'দোহাই, আমি কিছু বলব না৷' বুধবার বেনিয়াবাগের সভায় আপ সুপ্রিমো ভাষণে জানিয়েছিলেন, তিনি ডায়াবেটিক৷ স্ত্রী তাঁকে যথেষ্ট সেবাযত্ন করেন৷ জানা গেল, কেজরিওয়ালের শরীর ভালো নেই৷ মঙ্গলবার গঙ্গা স্নান, তার পর দিনভর ছোটাছুটিতে অসুস্থ হয়ে পড়েন আপ প্রধান৷ এ দিন সকালে বারাণসীর একটি স্টেডিয়ামে প্রাতঃভ্রমণকারীদের সঙ্গে মিলিত হওয়ার কথা ছিল কেজরিওয়ালের৷ পুলিশ অনুমতি না দেওয়ায় তা সম্ভব হয়নি৷ সাতসকালে বেরনোর ঝক্কি থেকে বেঁচে যান কেজরিওয়ালও৷ রোড-শো'তেও মাঝেমধ্যেই ছাদ খোলা গাড়ি ছেড়ে স্করপিওয় চাপছিলেন আম আদমি পার্টির সুপ্রিমো৷ এক সময় চড়া রোদে টানা হাত নাড়তে নাড়তে ক্লান্ত কেজরিওয়াল হুডখোলা ভ্যান ছেড়ে ঠান্ডি গাড়িতে ঢুকে পড়লেন৷


কিন্ত্ত গাড়ির মিছিলে এ দিন ফিকে ছিল বারাণসীর আম আদমির উপস্থিতি৷

http://eisamay.indiatimes.com/nation/kejriwal-on-mamata/articleshow/32763434.cms?


২১ জুলাই গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন ৩ আইপিএস


budha

এই সময়: ২১ জুলাই কমিশনে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের দেওয়া বয়ানের সঙ্গে তত্‍কালীন পুলিশ কমিশনার তুষার তালুকদারের বয়ানে অসঙ্গতি দেখা দিল৷ ঠিক একমাস আগে, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য কমিশনে সাক্ষ্য দিতে এসে জানিয়েছিলেন, ২১ জুলাই ঘটনার গতিপ্রকৃতির দিকে নজর রাখলেও, পুলিশের সঙ্গে তাঁর কোনও যোগাযোগ ছিল না৷ তত্‍কালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু তাঁকে ঘটনাটি সংবাদমাধ্যমকে জানাতে বলেছিলেন৷ তিনি তাই সাংবাদিক বৈঠক করেন৷


মঙ্গলবার কমিশনে দ্বিতীয়বারের জন্য সাক্ষ্য দিতে এসে কলকাতার প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার তুষার তালুরদার সাফ জানালেন, সে দিনের ঘটনার সবিস্তার বিবরণ জানানো হয়েছিল রাজ্যের তত্‍কালীন মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব এবং তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রীকে৷ একইসঙ্গে এদিন তুষারবাবু কমিশনে জানান, গুলি চালনার নির্দেশ তিনি দেননি৷ আত্মরক্ষায় গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন তিন ডেপুটি কমিশনার দেবেন বিশ্বাস, নকুল সেনগুপ্ত এবং সিদ্ধার্থ রায়৷ প্রসঙ্গত, সেই সময় বুদ্ধবাবু তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের মন্ত্রী ছিলেন৷


তত্‍কালীন যুব কংগ্রেস নেতা এবং বর্তমানে রাজ্যের মন্ত্রী মদন মিত্র এর আগে অভিযোগ করেছিলেন, ১৯৯৩-র ২১ জুলাই পুলিশ যোগাযোগ রেখে চলছিল বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের সঙ্গে৷ গুলি চালানোর নির্দেশও তাঁরই৷ কমিশনের বিচারপতি সুশান্ত চট্টোপাধ্যায় প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ওই প্রসঙ্গ তুললে বিরক্ত বুদ্ধবাবু বলেছিলেন, 'আপনি অনুগ্রহ করে এমন অর্বাচীনের মতো কথাকে গুরুত্ব দেবেন না৷' এদিন তুষারবাবুর সাক্ষ্যে গুলি চালনার দায় তিন জন ডেপুটি কমিশনারের উপর চাপলেও, সে দিন পুলিশের তরফে যে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের সঙ্গেও যোগাযোগ রেখে চলা হচ্ছিল, তা স্পষ্ট হল৷


তবে গুলি চালনার নির্দেশ তিনি কোনও ভাবেই দেননি বলে এদিন ফের দাবি করেন তুষারবাবু৷ তিনি বলেন, 'আত্মরক্ষার্থেই সে দিন মেয়ো রোডে দেবেন বিশ্বাস, ডোরিনা ক্রসিংয়ে নকুল সেনগুপ্ত এবং সিদ্ধার্থ রায় গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন৷' তুষারবাবুর বক্তব্য, সেই ঘটনার প্রশাসনিক তদন্ত করানো হয়েছিল ডেপুটি কমিশনার পদমর্যাদার এক অফিসারকে দিয়ে৷



ADVERTISEMENTlogo

দলের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ চেয়ে লক্ষ্মণের মমতা স্তুতি

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা ও তমলুক, ২৭ মার্চ , ২০১৪, ০৩:১৪:৩৩


নিজের দলের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদের কথা ঘোষণা করে এ বার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূয়সী প্রশংসা করলেন সিপিএমের প্রাক্তন সাংসদ লক্ষ্মণ শেঠ!

দলের সদস্যপদ আর নবীকরণ করতে চান না জানিয়ে আগেই সিপিএম রাজ্য সম্পাদক বিমান বসুকে চিঠি পাঠিয়েছিলেন লক্ষ্মণবাবু। তবু জেলা কমিটির সিদ্ধান্ত মেনে বুধবার দলের পূর্ব মেদিনীপুর জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর দুই সদস্য কলকাতায় এসে তাঁর সঙ্গে কথা বলেন। কিন্তু তাঁদের খালি হাতে ফিরিয়ে দিয়ে সংবাদমাধ্যমে মমতার বন্দনায় মুখর হন পূর্ব মেদিনীপুরের এক সময়ের দোর্দণ্ডপ্রতাপ এই সিপিএম নেতা!

নন্দীগ্রাম নিখোঁজ মামলায় অভিযুক্ত লক্ষ্মণবাবুর আস্তানা এখন কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির অদূরেই। সংবাদমাধ্যমকে এ দিন তিনি বলেছেন, প্রশাসক হিসাবে মমতা ক্রমশ উন্নতি করছেন। পাহাড় ও জঙ্গলমহলে শান্তি ফিরিয়েছেন। প্রাক্তন সাংসদের কথায়, "মুখ্যমন্ত্রীর বুকের পাটা আছে, মানতে হবে!" তাঁর দাবি, পাহাড়ে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে ভাবে বলেছেন বাংলাকে ভাগ হতে দেবেন না, বাম আমলে সেই রকম দৃঢ়তা দেখানো যায়নি।

এ কথার উত্তরে সিপিএম রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য শ্যামল চক্রবর্তী বলেন, "ওর স্মৃতিশক্তি বোধহয় কমে যেতে শুরু করেছে! বাম আমলে পাহাড় নিয়ে যে চুক্তি হয়েছিল, সেখানে গোর্খাল্যান্ডের কোনও উল্লেখ ছিল না। ১৯৮৬ থেকে নেপালিভাষী ৪২ জন কমরেড খুন হয়েছেন শুধু বাংলাকে ভাগ হতে দেব না, পাহাড়ে এই কথা বলার জন্য।" জঙ্গলমহল প্রসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, "ওখানে শান্তি তো আসবেই। যারা অশান্তি করতো, তারা এখন তৃণমূল করছে! বা সরকারের আশ্রয়ে আছে!" লক্ষ্মণবাবুর এ দিনের মন্তব্যের জন্য তাঁর

কৈফিয়ত চাওয়া হয়েছে বলেও শ্যামলবাবু জানান।

এর পরে দলে লক্ষ্মণের ভবিষ্যত্‌ কী? সিপিএম সূত্রের ইঙ্গিত, লক্ষ্মণবাবুর পরিণতি আর এক বিদ্রোহী নেতা আব্দুর রেজ্জাক মোল্লার মতোই হতে চলেছে। অনেকেরই ধারণা, লক্ষ্মণ নিজে তাঁর বহিষ্কারের পথ সুগম করতেই এ দিন পরিকল্পিত ভাবে মুখ খুলেছেন। এ দিন প্রশ্নের জবাবে লক্ষ্মণবাবু নিজেই বলেছেন, "৩১ মার্চের পরে এই সিপিএম পার্টির সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক থাকবে না।" ওই দিনই সিপিএমে সদস্যপদ নবীকরণের শেষ তারিখ। তবে এ দিনের ঘটনার পরে তার আগেই লক্ষ্মণবাবুর ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে আলিমুদ্দিন। সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য গৌতম দেব এ দিন কটাক্ষ করে বলেন, "উনি (লক্ষ্মণ) এখন কোন দলে আছেন, খোঁজ নিতে হবে! কাগজে বিজ্ঞাপন দেননি ঠিকই। তবে শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে একটা লোক খুঁজছেন মমতা বন্দ্যেপাধ্যায়! লক্ষ্মণ শেঠ কি সেই কাজটা করতে পারবেন?"

লক্ষ্মণবাবুকে হারিয়েই তমলুক থেকে পাঁচ বছর আগে সাংসদ হয়েছিলেন শুভেন্দু। তিনি এ নিয়ে প্রথমে মন্তব্য করতে না-চাইলেও পরে বলেছেন, "লক্ষ্মণবাবুর শংসাপত্রের জন্য আমরা কেউ অপেক্ষা করে নেই! সবাই জানেন তা! তবে তিনি যে সামান্য শুভবুদ্ধি দিয়ে সত্যিটা স্বীকার করেছেন, সেটাই বড় কথা!" এই 'শুভবুদ্ধি'র উত্‌স? সিপিএম এবং তৃণমূল, দু'দলেই গুঞ্জন, নন্দীগ্রাম মামলায় নিজেকে বাঁচাতেই 'দিদি'র হাত ধরতে চাইছেন লক্ষ্মণ!

সিপিএমের অন্যতম 'বাহুবলী' বলে পরিচিত লক্ষ্মণবাবুকে নিয়ে দলে অনেক দিন ধরেই অস্বস্তি থাকা সত্ত্বেও কোনও চূড়ান্ত পদক্ষেপ করা হয়নি। এমনকী লক্ষ্মণ নিজে সদস্যপদ নবীকরণ করতে চান না বলে জানানোর পরেও হাল ছাড়েনি সিপিএম। এ দিন সদস্যপদের কাগজপত্র নিয়ে লক্ষ্মণবাবুর কলকাতার বাড়িতে গিয়েছিলেন পূর্ব মেদিনীপুরের দুই নেতা প্রশান্ত প্রধান ও প্রশান্ত পাত্র। কিন্তু লক্ষ্মণবাবু তাঁদের ফিরিয়ে দেন। তার পর সংবাদমাধ্যমে মুখ খোলেন। সেখানে তাঁর বিরুদ্ধে দলীয় তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে বিমান বসু যে সব কথা বলেছেন, তাকে 'কৌশল' বলে কটাক্ষ করেন লক্ষ্মণবাবু।

বিঁধতে ছাড়েননি প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকেও। সম্প্রতি একটি সাক্ষাত্‌কারে বুদ্ধবাবুর বক্তব্যের সূত্র ধরেই এ দিন লক্ষ্মণবাবুর তোপ, "আমাদের দলের নীতি কংগ্রেস এবং বিজেপি-র থেকে সমদূরত্ব। এক দিকে সমদূরত্বের কথা বলব আবার কংগ্রেসকে সমর্থনের কথাও বলব, এটা কী ভাবে হতে পারে!"

এই ভাবে দলের বিরুদ্ধে সরব হওয়ার পর লক্ষ্মণকে বহিষ্কার করা ছাড়া উপায় থাকল না বলেই মনে করা হচ্ছে। দলের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর এক সদস্যের কথায়, "জেলায় সংগঠনে কিছু প্রভাব পড়লেও লক্ষ্মণবাবুকে বহিষ্কার করলে জনমত বরং আমাদের দিকেই থাকবে। অনেকে প্রশ্ন করছেন, কেন এখনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে না? একটা তদন্ত কমিশনের কাজ চলাকালীন নিয়মগত কিছু অসুবিধা আছে বলেই এত দিন কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি।" লক্ষ্মণবাবুর স্ত্রী তমালিকা পণ্ডা শেঠ অবশ্য সদস্যপদ নবীকরণ করিয়েছেন বলে দলীয় সূত্রের খবর।

http://www.anandabazar.com/state/%E0%A6%A6%E0%A6%B2-%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%99-%E0%A6%97-%E0%A6%B8%E0%A6%AE-%E0%A6%AA%E0%A6%B0-%E0%A6%95-%E0%A6%9B-%E0%A6%A6-%E0%A6%9A-%E0%A7%9F-%E0%A6%B2%E0%A6%95-%E0%A6%B7-%E0%A6%AE%E0%A6%A3-%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%AE%E0%A6%A4-%E0%A6%B8-%E0%A6%A4-%E0%A6%A4-1.15213


logo

পঞ্চায়েত ভোটের পুনরাবৃত্তি হবে না, দাবি বুদ্ধ-গৌতমের

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা, ২৭ মার্চ , ২০১৪, ০৩:২১:০৯


রাজ্যে তৃণমূলের থেকে বামেদের ভোটের ব্যবধান ক্রমে কমছে বলে দাবি করলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য গৌতম দেবেরও দাবি, তৃণমূলের শক্তি যে কমছে, লোকসভা ভোটেই তার প্রমাণ মিলবে।

সংবাদসংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারের দ্বিতীয় পর্বে বুদ্ধবাবু বলেছেন, "গত বিধানসভা ভোটের ফল পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে তৃণমূল এবং বামফ্রন্টের প্রাপ্ত ভোটের ব্যবধান ছিল প্রায় ৩০ লক্ষ। সেই ব্যবধান এখন কমেছে।" পাশাপাশি তিনি বলেন, "পঞ্চায়েত ও পুরভোটে যা হয়েছিল, তা সবটা জনসমর্থনের ভিত্তিতে নয়। ভোটের আগে এবং ভোটের দিন তৃণমূল গোলমাল করেছিল। লোকসভা ভোটে আমরা সন্ত্রাসের মোকাবিলা করব।" বাম সূত্রের বক্তব্য, পঞ্চায়েত ও লোকসভা ভোটের ধরন এক নয়। এ বার চতুর্মুখী লড়াই হচ্ছে। সেটাও যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক।

গৌতমবাবুও বুধবার একটি টিভি সাক্ষাৎকারে দাবি করেছেন, তাঁদের ফল ২০০৯-এর মতোই হবে। তাঁর বক্তব্য, "সংখ্যালঘুদের ভোট হারাবেন মমতা। উত্তর ২৪ পরগনায় বাঙালি মুসলিমদের ভোট পেয়েই পঞ্চায়েতে সেখানকার বিস্তীর্ণ অংশে জিতেছি আমরা।" একই সঙ্গে তাঁর কটাক্ষ, "প্রবল শক্তি আর নেই মমতার। তা হলে গুজরাত, ঝাড়খণ্ড, অসমের সভা বাতিল করলেন কেন?"

লোকসভায় ঘুরে দাঁড়াতে ছেড়ে-যাওয়া সমর্থকদের একাংশকে ফিরিয়ে আনাই যে মূল লক্ষ্য, তা-ও বুঝিয়ে দেন বুদ্ধ-গৌতম। বুদ্ধবাবুর কথায়, "আমাদের ভুলের কথা তাঁদের (ছেড়ে যাওয়া সমর্থকদের) খোলাখুলি বলছি। একটা অংশ বুঝতেও পারছেন।" গৌতমবাবু বলেছেন, "যাঁরা ছেড়ে গিয়েছিলেন, তাঁরা সবাই তৃণমূল পার্টি অফিসে গিয়ে বসে পড়েননি! এঁরা এখন ভাবছেন। এঁদের কাছে যাচ্ছি। আরও যাব।"

সিঙ্গুর প্রসঙ্গে তাঁর পুরনো বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি করে রতন টাটার দিকেও ইঙ্গিত করেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর মন্তব্য, "ভেবেছিলাম উনি (মমতা) কিছু বক্তৃতা করবেন। কিন্তু কারখানাটা হবে। শেষ পর্যন্ত রতন টাটাই সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। বললেন, অবাঞ্ছিত অতিথি হয়ে থাকতে চান না। পরে জেনেছিলাম, তার আগেই তিনি গুজরাতের সঙ্গে কথাবার্তা শুরু করে দিয়েছিলেন।"

বুদ্ধবাবু এ-ও মনে করেন, আব্দুর রেজ্জাক মোল্লার বহিষ্কার ভোটে প্রভাব ফেলবে না। বরং তাঁর বক্তব্য, "এতে দলের স্বাস্থ্য ভাল হবে! আদর্শের উপরে ভিত্তি করে শৃঙ্খলা নিয়েই একটা কমিউনিস্ট পার্টির চলা উচিত!" প্রতিক্রিয়ায় রেজ্জাকের মন্তব্য, "ওঁকে তাড়ালেই পার্টির ভাল হবে!" একটি অনুষ্ঠানে এ দিনই রেজ্জাক বলেছেন, "উনি তো কখনও সংগঠন করে ওঠেননি। কাকার নাম ভাঙিয়ে প্রক্সি লিডার হয়ে এসেছেন!"


No comments:

मैं नास्तिक क्यों हूं# Necessity of Atheism#!Genetics Bharat Teertha

হে মোর চিত্ত, Prey for Humanity!

मनुस्मृति नस्ली राजकाज राजनीति में OBC Trump Card और जयभीम कामरेड

Gorkhaland again?আত্মঘাতী বাঙালি আবার বিভাজন বিপর্যয়ের মুখোমুখি!

हिंदुत्व की राजनीति का मुकाबला हिंदुत्व की राजनीति से नहीं किया जा सकता।

In conversation with Palash Biswas

Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg

Save the Universities!

RSS might replace Gandhi with Ambedkar on currency notes!

जैसे जर्मनी में सिर्फ हिटलर को बोलने की आजादी थी,आज सिर्फ मंकी बातों की आजादी है।

#BEEFGATEঅন্ধকার বৃত্তান্তঃ হত্যার রাজনীতি

अलविदा पत्रकारिता,अब कोई प्रतिक्रिया नहीं! पलाश विश्वास

ভালোবাসার মুখ,প্রতিবাদের মুখ মন্দাক্রান্তার পাশে আছি,যে মেয়েটি আজও লিখতে পারছেঃ আমাক ধর্ষণ করবে?

Palash Biswas on BAMCEF UNIFICATION!

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS ON NEPALI SENTIMENT, GORKHALAND, KUMAON AND GARHWAL ETC.and BAMCEF UNIFICATION! Published on Mar 19, 2013 The Himalayan Voice Cambridge, Massachusetts United States of America

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Imminent Massive earthquake in the Himalayas

Palash Biswas on Citizenship Amendment Act

Mr. PALASH BISWAS DELIVERING SPEECH AT BAMCEF PROGRAM AT NAGPUR ON 17 & 18 SEPTEMBER 2003 Sub:- CITIZENSHIP AMENDMENT ACT 2003 http://youtu.be/zGDfsLzxTXo

Tweet Please

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS BLASTS INDIANS THAT CLAIM BUDDHA WAS BORN IN INDIA

THE HIMALAYAN TALK: INDIAN GOVERNMENT FOOD SECURITY PROGRAM RISKIER

http://youtu.be/NrcmNEjaN8c The government of India has announced food security program ahead of elections in 2014. We discussed the issue with Palash Biswas in Kolkata today. http://youtu.be/NrcmNEjaN8c Ahead of Elections, India's Cabinet Approves Food Security Program ______________________________________________________ By JIM YARDLEY http://india.blogs.nytimes.com/2013/07/04/indias-cabinet-passes-food-security-law/

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN VOICE: PALASH BISWAS DISCUSSES RAM MANDIR

Published on 10 Apr 2013 Palash Biswas spoke to us from Kolkota and shared his views on Visho Hindu Parashid's programme from tomorrow ( April 11, 2013) to build Ram Mandir in disputed Ayodhya. http://www.youtube.com/watch?v=77cZuBunAGk

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICAL OF BAMCEF LEADERSHIP

[Palash Biswas, one of the BAMCEF leaders and editors for Indian Express spoke to us from Kolkata today and criticized BAMCEF leadership in New Delhi, which according to him, is messing up with Nepalese indigenous peoples also. He also flayed MP Jay Narayan Prasad Nishad, who recently offered a Puja in his New Delhi home for Narendra Modi's victory in 2014.]

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALSH BISWAS FLAYS SOUTH ASIAN GOVERNM

Palash Biswas, lashed out those 1% people in the government in New Delhi for failure of delivery and creating hosts of problems everywhere in South Asia. http://youtu.be/lD2_V7CB2Is

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk