Welcome

Website counter
website hit counter
website hit counters

Monday, March 18, 2013

মহেশতলা আগুনের আঁচ যাদের মর্ম স্পর্শ করেননি তাঁদের জন্য ভযন্কর খবর।পশ্চিম বঙ্গে আর শিলপ হচ্ছে না।শিল্পের জমি প্রোমোটারিতে হস্তান্তরিত হচ্ছে।এটাই এখন রাজ্যের শিল্প নীতি। পলাশ বিশ্বাস






মহেশতলা আগুনের আঁচ যাদের মর্ম স্পর্শ করেননি তাঁদের জন্য ভযন্কর খবর।পশ্চিম বঙ্গে আর শিলপ হচ্ছে না।শিল্পের জমি প্রোমোটারিতে হস্তান্তরিত হচ্ছে।এটাই এখন রাজ্যের শিল্প নীতি। 

পলাশ বিশ্বাস

মহেশতলা আগুনের আঁচ যাদের মর্ম স্পর্শ করেননি তাঁদের জন্য ভযন্কর খবর।পশ্চিম বঙ্গে আর শিলপ হচ্ছে না।শিল্পের জমি প্রোমোটারিতে হস্তান্তরিত হচ্ছে।এটাই এখন রাজ্যের শিল্প নীতি। 

গার্ডেনরিচের পর মহেশতলা। পুলিস খুনের পর বস্তিতে আগুন দেওয়া। ফের জড়িয়ে গেল শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের আরেক চেয়ারম্যান। ষোলবিঘা বস্তির অগ্নিকাণ্ডে পুলিস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে যুক্ত থাকার মামলা দায়ের করেছে। সরাসরি নাম রয়েছে স্থানীয় কাউন্সিলরের। যদিও মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন ছোট ঘটনা। ফলে তদন্তের কাজ প্রভাবিত হতে পারে বলে অভিযোগ উঠেছে। নুন আনতে পান্তা ফুরনো মানুষগুলির অবস্থা কার্যত সর্বসান্ত। আর সেই ঘটনা যেন একেবারেই গুরুত্বহীন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে।
 
অথচ এলাকাবাসীর বক্তব্যেই উঠে এসেছে কীভাবে ষড়যন্ত্র করে তাঁদের তুলে দেওয়ার চেষ্টা। প্রমোটিং-এর জন্যই ভোররাতে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার চেষ্টা বস্তিবাসীদের। সেই অভিযোগেই পুলিস জামিন অযোগ্য ধারায় এফআইআর করেছে ১১ জনের বিরুদ্ধে।

 
তাঁরা হলেন--আয়ুব আলি গাজি, মোমিনা বিবি, রেজ্জাক গাজি, সাহানারা বিবি, আইজুল মোল্লা, মোমেনা বিবি নাইয়া, হাসিনা বিবি, নিতাই হালদার, রফিক মোল্লা, দীপিকা দত্ত, আব্দুল রফিক মোল্লা। প্রথম পাঁচজন ইতিমধ্যে পুলিসের হাতে ধরা পড়েছে। 
 
অভিযোগের একেবারে শেষে লেখা হয়েছে, ষড়যন্ত্রে যুক্ত রয়েছেন চেয়ারম্যান। পুলিসও সেই অনুসারে এফআইআরে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধেই মামলা দায়ের করেছে। কিন্তু সরাসরি দুলাল দাসের নামে মামলা হয়নি। যদিও আইনি দিক থেকে তা খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারণ গার্ডেনরিচে পুলিস খুনের ঘটনাতেও চাপে পড়ে শেষ পর্যন্ত চেয়ারম্যান হিসাবে অভিযুক্ত মহম্মদ ইকবাল ওরফে মুন্নাকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি। এখানে চেয়ারম্যানের সঙ্গে সরাসরি এফআইআরে নাম রয়েছে কাউন্সিলর দীপিকা দত্তের। 
 
শাসক দলের চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর আগুন লাগিয়ে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করে বহুতল বানানোর চেষ্টা করছেন। মুখ্যমন্ত্রী অবশ্য অবিচল। দুলাল দাস সম্পর্কে কলকাতার মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ের শ্বশুর। একদিকে নিজেদের প্রভাব, অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রীর এমন মন্তব্য। রাজনৈতিক প্রভাবে চেয়ারম্যান ও কাউন্সিলরকে আদৌ গ্রেফতার করা হবে?  ষোল বিঘা বস্তির পোড়া বাতাসে এমনই আশঙ্কার ছাই উড়ে বেড়াচ্ছে।


রাজনৈতিক পক্ষপাতের অভিযোগ উস্কে ফের খুনের মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। বিস্ময়করভাবে খুন ও হামলার মোট চার-চারটি মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত জানিয়ে বীরভূম আদালতে চিঠি দিয়েছে রাজ্যের আইন দফতর। এর জেরে  ধাক্কা খেল মুরারইয়ে ফরওয়ার্ড ব্লক কর্মীর খুনের মামলা। যে মামলায় অভিযুক্ত রয়েছেন ২২জন তৃণমূলকর্মী। গোটা ঘটনায় তাই রাজনৈতিক পক্ষপাতের অভিযোগে সরব হয়েছেন আইনজীবীদের একাংশ।

২০১০ সালে ১৪ এপ্রিল মুরারইয়ের পঞ্চহর গ্রামে খুন হন ফরওয়ার্ড ব্লক কর্মী মিয়া শেখ। নিহতের স্ত্রীর বয়ানের ভিত্তিতে ২২ জন তৃণমূলকর্মীর বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের হয়। ১৪ ই মার্চ ওই মামলার শুনানি ছিল। কিন্তু তাঁর আগে ১২ মার্চ আইন দফতরের চিঠি পৌঁছয় আদালতে। জানিয়ে দেওয়া হয় ওই মামলা সহ আরও তিনটি মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। স্বামীর হত্যাকারীদের শাস্তি দেওয়ার বিচারপ্রক্রিয়া এভাবে ধাক্কা খাওয়ায় আদালত চত্বরেই কান্নায় ভেঙে পড়েন নিহত মিয়া শেখের স্ত্রী রেক্সোনা বিবি।
 
শুধু বামকর্মী খুনের ঘটনাই নয়। বীরভূম জেলা আদালতের যে চারটি মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তার সব কটিতেই হয় বাম কর্মীদের খুন করা বা তাদের ওপর হামলার অভিযোগ রয়েছে। ফলে এই সিদ্ধান্তকে রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট বলেই অভিযোগ করছেন আইনজীবীদের একাংশ।
 
যদিও রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ মানতে নারাজ তৃণমূলের সমর্থক আইনজীবীরা। এর আগে নদিয়াতেও একইভাবে খুনের মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রাজ্য সরকার। এভাবে সরকার মামলা প্রত্যাহার করায় হতবাক এলাকার মানুষ।


বন্ধ কারখানার জমিতে বহুতল,হাত গুটিয়ে মমতার ভূমি দপ্তর



অমল সরকার 

বন্ধ কারখানার জমিতেই হতে পারে নতুন শিল্প, ক্ষমতায় আসার আগেই বলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ সেই মতো রাজ্যের শিল্প দপ্তর একটি বিদেশি সংস্থাকে দিয়ে বন্ধ ও রুগ্ণ কারখানার জমি চিহ্নিত করার কাজ শুরু করে দিয়েছে৷ কিন্ত্ত সেই জমি কি আদৌ শিল্পের জন্য মিলবে? ভূমি দপ্তর সূত্রের খবর, সুপ্রিম কোর্টের একটি রায়কে হাতিয়ার করে বহু বন্ধ কারখানার মালিক জমি বিক্রি করে দিচ্ছেন৷ সেই জমিতে গড়ে উঠছে একের পর এক সু-উচ্চ আবাসন৷ যদিও আইনত এর মধ্যে অনেক কারখানার জমির মালিক রাজ্য সরকার, যা নতুন শিল্পের জন্য বরাদ্দ করে শিল্পায়নে জমির সমস্যা মেটানোর পাশাপাশি বিপুল অর্থ আসতে পারত সরকারের কোষাগারে৷ 

শিল্প ও ভূমি দপ্তরের অফিসারদের একাংশের বক্তব্য, নিলাম ডেকে ওই জমির দাম নির্ধারণ করা হলে আর্থিক সংকট অনেকটাই মোকাবিলা করা সম্ভব৷ কিন্ত্ত আইনের ফাঁক গলে সেই কারখানা মালিকরা সেই জমি হয় বেচে দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন, নয়তো সরকারের বিরুদ্ধে আদালতে গিয়ে জমি ফেরত নেওয়ার রাস্তা আটকে দিচ্ছে৷ শুধু উত্তর ২৪ পরগনারই ১৯টি কোম্পানি আদালতে গিয়েছে৷ 

সরকারের শিল্প উপদেষ্টা সৌগত রায়ও সম্প্রতি এ প্রসঙ্গে উষ্মা প্রকাশ করেছেন৷ দলকে তিনি জানিয়েছেন, তাঁর নির্বাচনী কেন্দ্র দমদমেও বেশ কিছু কারখানার জমিতে বাড়ি উঠছে৷ সরকারের অবিলম্বে এ দিকে চোখ ফেরানো উচিত৷ ভূমি দপ্তর সূত্রের খবর, সুপ্রিম কোর্টের রায়কে হাতিয়ার করে বিটি রোড, জিটি বোডের দু'ধারে বেশ কিছু কারখানার জমি বিক্রি হয়ে গিয়েছে৷ যদিও ভূমি দপ্তর জমির মালিকানা (মিউটেশন) বদলের অনুমতি দিচ্ছে না৷ কিন্ত্ত তাতেও জমি বেহাত হওয়া আটকানো যাচ্ছে না৷ পুরসভার অনুমোদন নিয়ে ডানলপ ব্রিজের কাছে একটি বন্ধ কারখানার জমিতে মাথা তুলছে ১৩ তলার সাতটি বহুতল৷ তৈরি হচ্ছে চার হাজার টাকা বর্গফুট দরে ৩০২টি ফ্ল্যাট৷ 

সরকারি সূত্রের খবর, সরকার জমি ফেরত নেওয়ার নোটিস ধরাতে শুধু উত্তর ২৪ পরগনাতেই ৪০টি কারখানার মালিক আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে৷ ওই জেলায় শুধু ৮০টি কোম্পানির হাতেই আছে ১০৮০ একর জমি৷ জেলা ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তর ওই জমি ফেরত নেওয়ার নোটিস জারি করতে চেয়ে মহাকরণে গত বছর প্রস্তাব পাঠিয়েছে৷ হাওড়ার বালি এবং উইলিয়াম জুট মিল এবং গ্র্যান্ড স্মিথ ওয়ার্কের জমি বাজেয়াপ্ত করার প্রস্তাবও দীর্ঘদিন ফাইলবন্দি৷ উত্তর ২৪ পরগনার যে সব কারখানাকে জমি ফেরত দেওয়ার নোটিস ধরানো হয়েছে, তার মধ্যে আছে ওরিয়েন্টাল কটন মিল, হিন্দুস্থান লিভার কেমিক্যালস, সাধনা ঔষধালয়, নবভারত ইন্ডাস্ট্রিজ এবং অ্যাসোসিয়েটেড পিগমেন্ট৷ কিন্ত্ত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে থাকা মহাকরণের ভূমি দন্তর টুঁ শব্দটি করছে না৷ সরকারি সূত্রের খবর, জমির দখল নিয়ে আইনি জটিলতার আশঙ্কাতেই মহাকরণের কর্তারা সে পথে হাঁটছেন না৷ 

বন্ধ কারখানার হাতে থাকা জমি চিহ্নিত করতে রাজ্যের শিল্প দন্তর প্রাইসওয়াটারহাউসকুপার্সকে দিয়ে রিপোর্ট তৈরি করাচ্ছে৷ ওই সংস্থা তাদের প্রাথমিক রিপোর্টে ৯৭টি কোম্পানির হাতে ২০ হাজার একর জমির সন্ধান দিয়েছে৷ বাম জমানায় সরকারি সংস্থা ওয়েবকন তাদের রিপোর্টে জানিয়েছিল ৫০০টি বন্ধ ও রুগ্ণ কারখানার হাতে ৪৫ হাজার একর জমি আছে৷ এর অর্ধেকের বেশি জমিই ফাঁকা পড়ে আছে৷ অর্থাত্‍ কারখানার জন্য নেওয়া হলেও কাজে লাগানো হয়নি৷ বেসরকারি কারখানার জমি নিয়ে আইনি জটিলতা কোথায়? বামফ্রন্ট সরকার কিছু কারখানার জমি বাজেয়াপ্ত করলে জমিদারি উচ্ছেদ আইনের ওই ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হওয়া এক মামলায় সুপ্রিম কোর্ট সরকারের বিরুদ্ধে রায় দেয়৷ ওই রায়ের ফলে বন্ধ কারখানার জমি বিক্রি আটকাতে সরকারের হাতে আর কোনও অস্ত্র অবশিষ্ট ছিল না৷ 

ফলে তড়িঘড়ি জমিদারি উচ্ছেদ আইনের ওই ধারা সংশোধন করেছিল রাজ্যের ভূমি দন্তর৷ কিন্ত্ত সমস্যা মেটেনি তাতেও৷ রাজ্য সরকারের ওই সংশোধনীর বিরুদ্ধেও সুপ্রিম কোর্টে মামলা হয়েছে৷ সেই মামলা এখন সাংবিধানিক বেঞ্চের বিচারাধীন৷ ভূমি দন্তরের এক অফিসার জানান, 'রাজ্য সরকারের সংশোধনীকে চ্যালেঞ্জ করে সম্প্রতি রাজ্য ভূমি ট্রাইব্যুনালেও একটি মামলা হয়েছে৷ অথচ, সরকারের তরফে কাটজুর রায়ের উপর স্থগিতাদেশ জারি করা বা সংশোধনীর বিরুদ্ধে হওয়া মামলার নিষ্পত্তি করার ব্যাপারে কোনও তত্পরতাই লক্ষ করা যাচ্ছে না৷ সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকারের আইনজীবীরা এই ব্যাপারে কোনও উদ্যোগ নেননি৷' যদিও সুপ্রিম কোর্টে ওই মামলায় রাজ্য সরকারের আইনজীবী অভিজিত্‍ ভট্টাচার্যর বক্তব্য, যে কারখানার মালিকেরা জমি বিক্রি করছেন তাঁরা রায়ের ভুল ব্যাখ্যা করছেন৷ পাঁচটি কারখানার ক্ষেত্রে ওই রায় প্রযোজ্য৷ তবে তিনিও বিস্মিত, কেন রাজ্যের ভূমি দন্তর জমির দখল নিতে বন্ধ কারখানার মালিকদের নোটিস ধরাচ্ছে না৷ 

এই প্রশ্নের জবাব দেননি রাজ্যের ভূমি সচিবও৷ তিনি বলেন, 'কেউ জমি বেচে ঘর-বাড়ি বানালেও আমরা মিউটেশন করাব না৷ ফলে যাঁরা জমি কিনছেন, তাঁরা তা নিজেদের ঝুঁকিতেই করছেন৷' সচিবের এই বক্তব্য অবশ্য মানতে নারাজ ভূমি দপ্তরেরই অফিসাররা৷ তাদের বক্তব্য, ঘর-বাড়ি হয়ে গেলে তখন আর সরকারের কিছু করার থাকে না৷ এ রকম বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, সুপ্রিম কোর্ট পাল্টা প্রশ্ন তুলেছে, ঘর-বাড়ি হওয়ার সময় সরকার কী করছিল? ঘর-বাড়ি হয়ে যাওয়ার পর আইন ভাঙার কথা বলে ক্রেতাদের বিপদে ফেলা যায় না৷

রাস্তা তৈরিতে দুর্নীতির অভিযোগ নামখানায়



রাস্তা তৈরিতে দুর্নীতির অভিযোগ নামখানায়
শুভেন্দু হালদার 

বালির বদলে ছাই দিয়ে রাস্তা তৈরি হচ্ছে নামখানায়৷ সুন্দরবন উন্নয়ন পর্ষদের অধীনে এই রাস্তা তৈরিতে লক্ষ লক্ষ টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে৷ এর প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখিয়ে গ্রামবাসীরা রাস্তার কাজই বন্ধ করে দিয়েছিলেন৷ ঘটনা নামখানা ব্লকের বিশালাক্ষীপুরে৷ বিডিও, এসডিও থেকে শুরু করে সুন্দরবন উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরাকেও বিষয়টি জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা৷ কিন্তু তাতেও কোনও কাজ হয়নি৷ বহাল তবিয়তে ছাই দিয়েই চলছে রাস্তা তৈরির কাজ৷ 

প্রতিমন্ত্রী অবশ্য দাবি করেন, তাঁর কাছে এবং দপ্তরে এমন কোনও খবর নেই৷ গ্রামবাসীদের উদ্দেশে মন্ত্রীর বক্তব্য, 'রাস্তার কাজ বন্ধ করে দিয়ে বিপ্লব করলে হবে? চোদ্দো পুরুষেও এমন রাস্তা পাবেন না৷' ছাই বা নিম্নমানের জিনিস ব্যবহারের অভিযোগও তিনি অস্বীকার করেছেন৷ মন্ত্রী বলেন, 'আপনি যখন বলছেন, তখন পর্ষদের অফিসারদের রাস্তার কাজ খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেব৷' 

উকিলের হাট থেকে গঙ্গাধরপুর হাসপাতাল মোড় পর্যন্ত সাড়ে ছয় কিলোমিটার দীর্ঘ এই রাস্তার জন্য সুন্দরবন উন্নয়ন পর্ষদ ৯ কোটি ২ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করে৷ গত ২৩ জানুয়ারি এই কাজের শিলান্যাস করেন মন্টুরামবাবু৷ এর পর টেন্ডার ডাকা হয়৷ কথা ছিল, বালি, ইটের টুকরো বা ঝামা, স্টোনচিপ এবং পিচ দিয়ে এই রাস্তা তৈরি করতে হবে৷ কিন্তু অভিযোগ, বালির বদলে ছাই দিয়ে কাজ হচ্ছে৷ এতে গ্রামবাসীরা ক্ষুব্ধ৷ স্থানীয় বাসিন্দা কৌশিক কর জানান, এই কাজে লক্ষ লক্ষ টাকার দুর্নীতি হয়েছে৷ প্রশাসনের কর্তাদের এবং মন্ত্রীকেও সব জানানো হয়েছে৷ বিক্ষোভ দেখিয়ে কাজ বন্ধও করে দেওয়া হয়েছিল৷ আর এক গ্রামবাসী লক্ষ্মণ সামন্ত জানান, এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করেন৷ যে ভাবে নিম্নমানের জিনিস দিয়ে রাস্তার কাজ হচ্ছে, তাতে দু'দিনে এটি ভেঙে যাবে৷ 
স্থানীয় বুধাখালি গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান বানেশ্বর দাস অবশ্য নিম্নমানের জিনিস ব্যবহারের কথা স্বীকার করেছেন৷ তিনি বলেন, 'এটা তৈরি করছে সুন্দরবন উন্নয়ন পর্ষদ৷ এখানে আমাদের কিছু করার নেই৷' কাকদ্বীপের এসডিও অমিত কুমার নাথ বলেন, 'অভিযোগ পেয়েছি৷ তা সুন্দরবন উন্নয়ন পর্ষদকে জানানো হয়েছে৷'

কলকাতা: মহেশতলা অগ্নিকাণ্ডে এবার সিপিএমের বিরুদ্ধেই পাল্টা চক্রান্তের অভিযোগ আনলেন মহেশতলা পুরসভার চেয়ারম্যান দুলাল দাস৷ ১৬ বিঘা বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডের পর তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে এফআইআর রুজু করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা৷ কিন্তু দু'দিনের মধ্যে সেই অভিযোগ উড়িয়ে সিপিএমের বিরদ্ধে পাল্টা তোপ দেগে দুলালবাবুর দাবি, চক্রান্ত প্রমাণিত হলে চেয়ারে থাকব না৷ অসত্ নই৷

সোমবার ত্রিপুরা থেকে ফিরেই সাংবাদিক বৈঠক করেন তিনি৷ তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ খারিজ করে তিনি পাল্টা দাবি করেন, সিপিএমই চক্রান্ত করছে৷ তাঁর বক্তব্য, অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা৷ সিআইডি, সিবিআই যে কোনও তদন্তের মুখোমুখি হতে আমি রাজি৷ জড়িত প্রমাণ হলে যে শাস্তি দেবে মেনে নেব৷ বামেদের কাজ ঘোলা জলে মাছ ধরা বলেও কটাক্ষ করেন তিনি। বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে রাজনীতির অভিযোগ তুলে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন দুলালবাবু৷ সিপিএমের চক্রান্তে সিদ্দিকুল্লাও সামিল হয়েছন বলে অভিযোগ তুলে তিনি৷ বলেছেন, বিরোধী দলনেতাকে চ্যালেঞ্জ করছি৷ তাঁদের চক্রান্তে সিদ্দিকুল্লাও আছেন৷ প্রমাণিত হলে চেয়ারে থাকব না৷ বিরোধী দলনেতা রাজনীতি করছেন৷ ইদ্রিস আলি মোল্লা রয়েছেন৷ সঙ্গে নিয়েছেন সিদ্দিকুল্লাকে৷। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা উচ্ছেদের অভিযোগও খারিজ করে দিয়ে পাল্টা মানহানির মামলার হুমকি দিয়েছেন দুলালবাবু৷ তাঁর যুক্তি, মহেশতলার ওই জমি কেএমডিএ-র৷। ওখানে প্রোমোটিং করব কী করে? আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তির অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিরোধী দলনেতাকেও পাল্টা চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন তিনি৷ মানহানির মামলার হুমকি দিয়ে বলেছেন, প্রমাণ করতে পারলে পদে থাকব না৷
তবে সিপিএমকে চ্যালেঞ্জ করলেও কংগ্রেসকে ছাড় দিয়েছেন তিনি৷ বলেছেন, কংগ্রেস তো আমার সামনেই রয়েছে৷ এখানে জোট রয়েছে৷
এদিন মহেশতলার পুড়ে যাওয়া ঝুপড়ি পরিদর্শনে যায় ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের একটি দল৷ ঘটনাস্থল ঘুরে দেখে নমুনাও সংগ্রহ করেন তাঁরা৷ 

http://www.abpananda.newsbullet.in/kolkata/59/34745

No comments:

मैं नास्तिक क्यों हूं# Necessity of Atheism#!Genetics Bharat Teertha

হে মোর চিত্ত, Prey for Humanity!

मनुस्मृति नस्ली राजकाज राजनीति में OBC Trump Card और जयभीम कामरेड

Gorkhaland again?আত্মঘাতী বাঙালি আবার বিভাজন বিপর্যয়ের মুখোমুখি!

हिंदुत्व की राजनीति का मुकाबला हिंदुत्व की राजनीति से नहीं किया जा सकता।

In conversation with Palash Biswas

Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg

Save the Universities!

RSS might replace Gandhi with Ambedkar on currency notes!

जैसे जर्मनी में सिर्फ हिटलर को बोलने की आजादी थी,आज सिर्फ मंकी बातों की आजादी है।

#BEEFGATEঅন্ধকার বৃত্তান্তঃ হত্যার রাজনীতি

अलविदा पत्रकारिता,अब कोई प्रतिक्रिया नहीं! पलाश विश्वास

ভালোবাসার মুখ,প্রতিবাদের মুখ মন্দাক্রান্তার পাশে আছি,যে মেয়েটি আজও লিখতে পারছেঃ আমাক ধর্ষণ করবে?

Palash Biswas on BAMCEF UNIFICATION!

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS ON NEPALI SENTIMENT, GORKHALAND, KUMAON AND GARHWAL ETC.and BAMCEF UNIFICATION! Published on Mar 19, 2013 The Himalayan Voice Cambridge, Massachusetts United States of America

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Imminent Massive earthquake in the Himalayas

Palash Biswas on Citizenship Amendment Act

Mr. PALASH BISWAS DELIVERING SPEECH AT BAMCEF PROGRAM AT NAGPUR ON 17 & 18 SEPTEMBER 2003 Sub:- CITIZENSHIP AMENDMENT ACT 2003 http://youtu.be/zGDfsLzxTXo

Tweet Please

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS BLASTS INDIANS THAT CLAIM BUDDHA WAS BORN IN INDIA

THE HIMALAYAN TALK: INDIAN GOVERNMENT FOOD SECURITY PROGRAM RISKIER

http://youtu.be/NrcmNEjaN8c The government of India has announced food security program ahead of elections in 2014. We discussed the issue with Palash Biswas in Kolkata today. http://youtu.be/NrcmNEjaN8c Ahead of Elections, India's Cabinet Approves Food Security Program ______________________________________________________ By JIM YARDLEY http://india.blogs.nytimes.com/2013/07/04/indias-cabinet-passes-food-security-law/

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN VOICE: PALASH BISWAS DISCUSSES RAM MANDIR

Published on 10 Apr 2013 Palash Biswas spoke to us from Kolkota and shared his views on Visho Hindu Parashid's programme from tomorrow ( April 11, 2013) to build Ram Mandir in disputed Ayodhya. http://www.youtube.com/watch?v=77cZuBunAGk

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICAL OF BAMCEF LEADERSHIP

[Palash Biswas, one of the BAMCEF leaders and editors for Indian Express spoke to us from Kolkata today and criticized BAMCEF leadership in New Delhi, which according to him, is messing up with Nepalese indigenous peoples also. He also flayed MP Jay Narayan Prasad Nishad, who recently offered a Puja in his New Delhi home for Narendra Modi's victory in 2014.]

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS CRITICIZES GOVT FOR WORLD`S BIGGEST BLACK OUT

THE HIMALAYAN TALK: PALSH BISWAS FLAYS SOUTH ASIAN GOVERNM

Palash Biswas, lashed out those 1% people in the government in New Delhi for failure of delivery and creating hosts of problems everywhere in South Asia. http://youtu.be/lD2_V7CB2Is

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS LASHES OUT KATHMANDU INT'L 'MULVASI' CONFERENCE

अहिले भर्खर कोलकता भारतमा हामीले पलाश विश्वाससंग काठमाडौँमा आज भै रहेको अन्तर्राष्ट्रिय मूलवासी सम्मेलनको बारेमा कुराकानी गर्यौ । उहाले भन्नु भयो सो सम्मेलन 'नेपालको आदिवासी जनजातिहरुको आन्दोलनलाई कम्जोर बनाउने षडयन्त्र हो।' http://youtu.be/j8GXlmSBbbk